ঢাকা ০৯:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ইরানে ইসরায়েলি হামলা: আরব দেশগুলোর তীব্র নিন্দা ও উদ্বেগের ঝড় উত্ত্যক্তকারীদের রুখতে পরিবার ও সমাজকে হতে হবে সক্রিয় ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কঠোর পাল্টা হামলার হুঁশিয়ারি ইরানের স্বর্ণ-রুপার আজকের বাজারদর: বাজুসের সর্বশেষ মূল্য সমন্বয় তেহরানে ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ জেনারেল ও পরমাণু বিজ্ঞানীরা নিহত, ইরানের কঠোর প্রতিক্রিয়ার হুঁশিয়ারি ইসরায়েলি হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইরান, জরুরি অবস্থা জারি ইউনূস-তারেক বৈঠকে আশার আলো দেখছে খেলাফত মজলিস ওয়ানডেতে নেতৃত্বে নতুন অধ্যায়, অধিনায়ক হলেন মেহেদী হাসান মিরাজ লন্ডনে তারেক রহমান-ড. ইউনূস বৈঠকে নির্দিষ্ট এজেন্ডা নেই: প্রেস সচিব কামিন্সের তাণ্ডবে বিধ্বস্ত দ.আফ্রিকা, অল্প রানেও লিড অজিদের

কক্সবাজার বাজার সৈকতে পর্যটকের উচ্ছ্বাস

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৭:১৭:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ জুন ২০২৫
  • / 4

ছবি সংগৃহীত

 

ঈদুল আজহার টানা ছুটিতে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে অন্তত কয়েক লাখ পর্যটকের সমাগম ঘটেছে। সৈকতে পর্যটকের বাঁধ ভাঙ্গা উচ্ছ্বাস।

গত রোববার সকাল থেকে আসতে শুরু করেন পর্যটকরা। হোটেল কক্ষে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়েই তারা নেমে পড়েন সমুদ্রসৈকতে। দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সৈকতজুড়ে পা ফেলার জায়গা নেই। শহরের পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেলের কোথাও কোনও খালি কক্ষ নেই। সবগুলো আগাম বুকিং হয়ে গেছে।

কেউ ঘোড়ার পিঠে চড়ে ছুটছেন এদিক-সেদিক, কেউ মোবাইলে ছবি তোলায় ব্যস্ত। কেউ আবার দ্রুতগতির নৌযান ‘জেডস্কি’ নিয়ে ঘুরে আসছেন সমুদ্রের বিশাল জলরাশি থেকে। অনেকে আবার বালুচরে সারিবদ্ধভাবে সাজানো কিটকিটে (ছাতাযুক্ত চেয়ার) বসে সমুদ্রের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করছেন।

কলাতলী থেকে লাবণী পয়েন্ট পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকা ঘুরে দেখা গেছে মানুষের মেলা।

বুধবার (১১ জুন) দুপুর ১২টা পর্যন্ত সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে জড়ো হয়েছেন প্রায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার মানুষ। প্রচণ্ড গরমের এই দুপুরে অন্তত ৫০ হাজার মানুষ সমুদ্রে নেমে গোসলে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। সৈকত ভ্রমণে আসা বেশিরভাগ মানুষের প্রধান আকর্ষণ হলো সমুদ্রের নোনা জলে নেমে শরীর ভেজানো। ঠান্ডা হাওয়া উপেক্ষা করে সকাল থেকেই লাখো পর্যটক পানিতে নেমেছেন। সমুদ্রের নীল জলরাশি উপভোগ করে তারা ছুটছেন কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের দিকে। অনেকে আশপাশের বিভিন্ন বিনোদনকেন্দ্রে ঘুরছেন।

সমুদ্র সৈকত ছাড়াও কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ, দরিয়ানগর পর্যটন কেন্দ্র , হিমছড়ি ঝরনা, পাথুরে সৈকত ইনানী-পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সমুদ্রসৈকত, ঐতিহাসিক প্রেমের নিদর্শন মাথিন কূপ, নেচার পার্ক, ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক, রামুর বৌদ্ধ পল্লিসহ বিনোদনকেন্দ্রগুলো এখন জমজমাট।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

কক্সবাজার বাজার সৈকতে পর্যটকের উচ্ছ্বাস

আপডেট সময় ০৭:১৭:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ জুন ২০২৫

 

ঈদুল আজহার টানা ছুটিতে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে অন্তত কয়েক লাখ পর্যটকের সমাগম ঘটেছে। সৈকতে পর্যটকের বাঁধ ভাঙ্গা উচ্ছ্বাস।

গত রোববার সকাল থেকে আসতে শুরু করেন পর্যটকরা। হোটেল কক্ষে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়েই তারা নেমে পড়েন সমুদ্রসৈকতে। দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সৈকতজুড়ে পা ফেলার জায়গা নেই। শহরের পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেলের কোথাও কোনও খালি কক্ষ নেই। সবগুলো আগাম বুকিং হয়ে গেছে।

কেউ ঘোড়ার পিঠে চড়ে ছুটছেন এদিক-সেদিক, কেউ মোবাইলে ছবি তোলায় ব্যস্ত। কেউ আবার দ্রুতগতির নৌযান ‘জেডস্কি’ নিয়ে ঘুরে আসছেন সমুদ্রের বিশাল জলরাশি থেকে। অনেকে আবার বালুচরে সারিবদ্ধভাবে সাজানো কিটকিটে (ছাতাযুক্ত চেয়ার) বসে সমুদ্রের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করছেন।

কলাতলী থেকে লাবণী পয়েন্ট পর্যন্ত প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকা ঘুরে দেখা গেছে মানুষের মেলা।

বুধবার (১১ জুন) দুপুর ১২টা পর্যন্ত সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে জড়ো হয়েছেন প্রায় ৭০ থেকে ৮০ হাজার মানুষ। প্রচণ্ড গরমের এই দুপুরে অন্তত ৫০ হাজার মানুষ সমুদ্রে নেমে গোসলে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। সৈকত ভ্রমণে আসা বেশিরভাগ মানুষের প্রধান আকর্ষণ হলো সমুদ্রের নোনা জলে নেমে শরীর ভেজানো। ঠান্ডা হাওয়া উপেক্ষা করে সকাল থেকেই লাখো পর্যটক পানিতে নেমেছেন। সমুদ্রের নীল জলরাশি উপভোগ করে তারা ছুটছেন কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের দিকে। অনেকে আশপাশের বিভিন্ন বিনোদনকেন্দ্রে ঘুরছেন।

সমুদ্র সৈকত ছাড়াও কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ, দরিয়ানগর পর্যটন কেন্দ্র , হিমছড়ি ঝরনা, পাথুরে সৈকত ইনানী-পাটুয়ারটেক, টেকনাফ সমুদ্রসৈকত, ঐতিহাসিক প্রেমের নিদর্শন মাথিন কূপ, নেচার পার্ক, ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক, রামুর বৌদ্ধ পল্লিসহ বিনোদনকেন্দ্রগুলো এখন জমজমাট।