ঢাকা ১১:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ২৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পবিত্র ঈদুল আযহায় স্বাস্থ্যসচেতনতা: সুস্থ থাকুন, নিরাপদে ঈদ করুন আর্জেন্টিনার জয় চিলিতে, গোল আলভারেজের ঈদুল আজহা উপলক্ষে ওমানে ৬৪৫ কারাবন্দিকে ক্ষমা দিলেন সুলতান হাইথাম দুবাইয়ে ঈদুল আজহার নামাজ সম্পন্ন, ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬ বিলিয়ন ডলারে ফের অন্তঃসত্ত্বা ‘দৃশ্যম’ অভিনেত্রী ঈশিতা দত্ত, প্রকাশ্যে বেবি বাম্প বেলুন, রশি আর জেদ, এই তিন দিয়েই ডুবন্ত যুদ্ধজাহাজ তুলল উত্তর কোরিয়া 🕋 পবিত্র হজ আজ পুলিশের জন্য কেনা হচ্ছে ২০০ গাড়ি

প্রতিদিন কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০২:৪৯:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫
  • / 28

ছবি সংগৃহীত

 

সুস্থ জীবনযাপনের জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি। এই পুষ্টিকর খাদ্যের মধ্যে কাঁচা ছোলা একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে। এটি শুধুমাত্র পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ নয়, বরং নানা ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতাও প্রদান করে। উচ্চ মাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার হলো ছোলা। এতে রয়েছে ভিটামিন, ফাইবার ও প্রোটিন। ছোলা দ্বিতীয় শ্রেণীর প্রোটিন বা উদ্ভিজ্জ প্রোটিন হিসেবে পরিচিত। প্রতিদিন কাঁচা ছোলা খাওয়ার বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে। নিচে কিছু উল্লেখযোগ্য উপকারিতা আলোচনা করা হলোঃ

ওজন নিয়ন্ত্রণঃ কাঁচা ছোলা ওজন নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অনেকের মনে প্রশ্ন আসে, “কাঁচা ছোলা খেলে কি ওজন বাড়ে?” উত্তর হলো, কাঁচা ছোলা উচ্চ ফাইবারের কারণে ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে, ফলে এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রার ফাইবার ও প্রোটিন যা ক্ষুধা কমাতে সহায়তা করে এবং দীর্ঘসময় পেট ভরিয়ে রাখে। ক্যালোরি কম থাকায় এটি স্বাস্থ্যকর স্ন্যাক্স হিসেবে গ্রহণ করা যায়। এছাড়া, কাঁচা ছোলা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রেখে ওজন কমাতে সাহায্য করে।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোঃ কাঁচা ছোলা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে কার্যকরী। এতে থাকা ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। নিয়মিত কাঁচা ছোলা খাওয়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমায়, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এটি প্রাকৃতিকভাবে হার্টের জন্য উপকারী একটি খাবার।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণঃ কাঁচা ছোলা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এতে উচ্চমাত্রার ফাইবার রয়েছে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কাঁচা ছোলায় গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, ফলে এটি ধীরে ধীরে শর্করা নিঃসরণ করে, যা রক্তে শর্করার স্থিতিশীলতা বজায় রাখে। নিয়মিত কাঁচা ছোলা খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হ্রাস পায়।

পাচন প্রক্রিয়া উন্নতিঃ কাঁচা ছোলা পাচন প্রক্রিয়ার জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রায় ফাইবার, যা অন্ত্রের বিভিন্ন প্রদাহ এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। এছাড়া, ছোলায় থাকা প্রোটিন ও খনিজ পদার্থ হজমে সহায়তা করে, ফলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমে। প্রতিদিন কাঁচা ছোলা খেলে পাচনতন্ত্র সুস্থ থাকে এবং হজমশক্তি বৃদ্ধি পায়।

শক্তি বৃদ্ধিঃ কাঁচা ছোলা শক্তি বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং আঁশের পাশাপাশি আয়রন ও ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে, যা শরীরে শক্তি বৃদ্ধি করে এবং ক্লান্তি কমায়। নিয়মিত কাঁচা ছোলা খেলে শরীর সতেজ থাকে এবং মানসিক ও শারীরিক কর্মক্ষমতা বাড়ে। এছাড়া এটি হজম শক্তি উন্নত করে এবং পেশি গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যঃ কাঁচা ছোলা ত্বক ও চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে থাকা প্রোটিন, ভিটামিন এ, সি এবং ই ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং বলিরেখা কমাতে সহায়ক। ছোলার জিঙ্ক ও ভিটামিন বি চুলের গোড়া মজবুত করে, খুশকি দূর করে এবং নতুন চুল গজাতে সহায়তা করে, ফলে চুল হয়ে ওঠে সুস্থ ও ঝলমলে।

রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতেঃ কাঁচা ছোলা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে অত্যন্ত কার্যকর। এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং ফোলেট থাকে, যা রক্তে লোহিত কণিকা গঠনে সাহায্য করে। এছাড়াও, ছোলায় প্রোটিন ও ফাইবার রয়েছে, যা শরীরের শক্তি বাড়িয়ে তোলে। নিয়মিত কাঁচা ছোলা খেলে অ্যানিমিয়া প্রতিরোধে সহায়তা হয় এবং রক্তসঞ্চালন প্রক্রিয়া উন্নত হয়।

ত্বকের বুড়িয়া যাওয়া প্রতিরোধেঃ কাঁচা ছোলা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন ই ত্বকের কোষগুলোকে ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। এছাড়া, কাঁচা ছোলা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সহায়তা করে এবং বলিরেখা ও বুড়িয়া যাওয়ার লক্ষণ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত কাঁচা ছোলা খেলে ত্বক সতেজ ও উজ্জ্বল থাকে।

মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিঃ কাঁচা ছোলা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য একটি চমৎকার পুষ্টিকর খাবার। এতে প্রোটিন, ফাইবার এবং ভিটামিনের সমাহার রয়েছে, যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে। নিয়মিত কাঁচা ছোলা খেলে মুড স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে এবং ডিপ্রেশন মোকাবেলায় কার্যকর। এটি আমাদের স্বাস্থ্যের সামগ্রিক উন্নতি সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সুস্থ জীবনযাপন ও পুষ্টিকর খাদ্যের অন্যতম উপাদান কাঁচা ছোলা। এর পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতার কারণে এটি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। তবে, এটি খাওয়ার ক্ষেত্রে নিয়ম ও পরিমাণের প্রতি খেয়াল রাখা প্রয়োজন। কাঁচা ছোলার সাথে বিভিন্ন স্বাস্থ্যকর উপাদান যুক্ত করলে এর পুষ্টিমান বৃদ্ধি পায়। সুতরাং, স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তিদের জন্য কাঁচা ছোলা একটি আদর্শ খাদ্য।

নিউজটি শেয়ার করুন

প্রতিদিন কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা

আপডেট সময় ০২:৪৯:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫

 

সুস্থ জীবনযাপনের জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি। এই পুষ্টিকর খাদ্যের মধ্যে কাঁচা ছোলা একটি বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে। এটি শুধুমাত্র পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ নয়, বরং নানা ধরনের স্বাস্থ্য উপকারিতাও প্রদান করে। উচ্চ মাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার হলো ছোলা। এতে রয়েছে ভিটামিন, ফাইবার ও প্রোটিন। ছোলা দ্বিতীয় শ্রেণীর প্রোটিন বা উদ্ভিজ্জ প্রোটিন হিসেবে পরিচিত। প্রতিদিন কাঁচা ছোলা খাওয়ার বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে। নিচে কিছু উল্লেখযোগ্য উপকারিতা আলোচনা করা হলোঃ

ওজন নিয়ন্ত্রণঃ কাঁচা ছোলা ওজন নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অনেকের মনে প্রশ্ন আসে, “কাঁচা ছোলা খেলে কি ওজন বাড়ে?” উত্তর হলো, কাঁচা ছোলা উচ্চ ফাইবারের কারণে ক্ষুধা কমাতে সাহায্য করে, ফলে এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রার ফাইবার ও প্রোটিন যা ক্ষুধা কমাতে সহায়তা করে এবং দীর্ঘসময় পেট ভরিয়ে রাখে। ক্যালোরি কম থাকায় এটি স্বাস্থ্যকর স্ন্যাক্স হিসেবে গ্রহণ করা যায়। এছাড়া, কাঁচা ছোলা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রেখে ওজন কমাতে সাহায্য করে।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোঃ কাঁচা ছোলা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে কার্যকরী। এতে থাকা ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। নিয়মিত কাঁচা ছোলা খাওয়া রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমায়, যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এটি প্রাকৃতিকভাবে হার্টের জন্য উপকারী একটি খাবার।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণঃ কাঁচা ছোলা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এতে উচ্চমাত্রার ফাইবার রয়েছে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কাঁচা ছোলায় গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, ফলে এটি ধীরে ধীরে শর্করা নিঃসরণ করে, যা রক্তে শর্করার স্থিতিশীলতা বজায় রাখে। নিয়মিত কাঁচা ছোলা খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হ্রাস পায়।

পাচন প্রক্রিয়া উন্নতিঃ কাঁচা ছোলা পাচন প্রক্রিয়ার জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রায় ফাইবার, যা অন্ত্রের বিভিন্ন প্রদাহ এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। এছাড়া, ছোলায় থাকা প্রোটিন ও খনিজ পদার্থ হজমে সহায়তা করে, ফলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমে। প্রতিদিন কাঁচা ছোলা খেলে পাচনতন্ত্র সুস্থ থাকে এবং হজমশক্তি বৃদ্ধি পায়।

শক্তি বৃদ্ধিঃ কাঁচা ছোলা শক্তি বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং আঁশের পাশাপাশি আয়রন ও ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে, যা শরীরে শক্তি বৃদ্ধি করে এবং ক্লান্তি কমায়। নিয়মিত কাঁচা ছোলা খেলে শরীর সতেজ থাকে এবং মানসিক ও শারীরিক কর্মক্ষমতা বাড়ে। এছাড়া এটি হজম শক্তি উন্নত করে এবং পেশি গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যঃ কাঁচা ছোলা ত্বক ও চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে থাকা প্রোটিন, ভিটামিন এ, সি এবং ই ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং বলিরেখা কমাতে সহায়ক। ছোলার জিঙ্ক ও ভিটামিন বি চুলের গোড়া মজবুত করে, খুশকি দূর করে এবং নতুন চুল গজাতে সহায়তা করে, ফলে চুল হয়ে ওঠে সুস্থ ও ঝলমলে।

রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতেঃ কাঁচা ছোলা রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে অত্যন্ত কার্যকর। এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং ফোলেট থাকে, যা রক্তে লোহিত কণিকা গঠনে সাহায্য করে। এছাড়াও, ছোলায় প্রোটিন ও ফাইবার রয়েছে, যা শরীরের শক্তি বাড়িয়ে তোলে। নিয়মিত কাঁচা ছোলা খেলে অ্যানিমিয়া প্রতিরোধে সহায়তা হয় এবং রক্তসঞ্চালন প্রক্রিয়া উন্নত হয়।

ত্বকের বুড়িয়া যাওয়া প্রতিরোধেঃ কাঁচা ছোলা ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন ই ত্বকের কোষগুলোকে ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। এছাড়া, কাঁচা ছোলা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সহায়তা করে এবং বলিরেখা ও বুড়িয়া যাওয়ার লক্ষণ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত কাঁচা ছোলা খেলে ত্বক সতেজ ও উজ্জ্বল থাকে।

মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিঃ কাঁচা ছোলা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য একটি চমৎকার পুষ্টিকর খাবার। এতে প্রোটিন, ফাইবার এবং ভিটামিনের সমাহার রয়েছে, যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে। নিয়মিত কাঁচা ছোলা খেলে মুড স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে এবং ডিপ্রেশন মোকাবেলায় কার্যকর। এটি আমাদের স্বাস্থ্যের সামগ্রিক উন্নতি সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সুস্থ জীবনযাপন ও পুষ্টিকর খাদ্যের অন্যতম উপাদান কাঁচা ছোলা। এর পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতার কারণে এটি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। তবে, এটি খাওয়ার ক্ষেত্রে নিয়ম ও পরিমাণের প্রতি খেয়াল রাখা প্রয়োজন। কাঁচা ছোলার সাথে বিভিন্ন স্বাস্থ্যকর উপাদান যুক্ত করলে এর পুষ্টিমান বৃদ্ধি পায়। সুতরাং, স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তিদের জন্য কাঁচা ছোলা একটি আদর্শ খাদ্য।