০১:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে আমলাদের দায়িত্ব কমিয়ে আনা হবে: আমীর খসরু শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই, অন্য প্রতীক দিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব হানিফসহ ৪ জনের অভিযোগ গঠন নিয়ে শুনানি আজ পারমাণবিক চালিত আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র সফলভাবে পরীক্ষার ঘোষণা পুতিনের নিজামী-মীর কাসেম-সালাউদ্দিন কাদেরকে মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে: মির্জা ফখরুল ২০২৩ সাল থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধের খরচ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫৯ থেকে ৬৭ বিলিয়ন ডলার। মার্কিন সেনা ও সিআইএ এজেন্টদের বহিষ্কারের চিন্তা কলম্বিয়া প্রেসিডেন্ট পেত্রোর পেন্টাগনের বড় চুক্তি পেল ট্রাম্পের ছেলের ড্রোন কোম্পানি কেন ট্রাম্প-পুতিনের বুদাপেস্ট বৈঠক বাতিল হলো? হুমকিতে বিশ্বব্যাপী পোলিও টিকাদান কর্মসূচি

৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম, না হলে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের লংমার্চ কর্মসূচি

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৫:৩৯:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
  • / 69

ছবি সংগৃহীত

 

 

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দাবি মেনে নেওয়ার সরকারি ঘোষণা না এলে রাজধানীর দিকে লংমার্চ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। রোববার (২০ এপ্রিল) শেরে বাংলা নগরে ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সামনে এক মহাসমাবেশ থেকে এ ঘোষণা দেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

বিজ্ঞাপন

সমাবেশে বক্তারা জানান, দীর্ঘ আট মাস ধরে আন্দোলন চললেও সরকারের পক্ষ থেকে কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। শিক্ষার্থীদের দাবি, তারা শান্তিপূর্ণভাবে দাবি জানিয়েছে, কিন্তু সরকারের উদাসীনতায় তারা বাধ্য হয়ে রাস্তায় নেমেছেন। এখন আর সময় দেওয়ার পক্ষপাতী নন তারা। যদি আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সুনির্দিষ্ট কোনো ঘোষণা না আসে, তবে তারা ঢাকামুখী লংমার্চসহ আরও কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবেন।

শিক্ষার্থীদের ৬ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে জুনিয়র ইন্সট্রাকটর পদে ক্রাফট ইন্সট্রাকটরদের প্রমোশনের হাইকোর্টের রায় বাতিল, ক্রাফট ইন্সট্রাকটর পদবি পরিবর্তন এবং মামলায় জড়িত সবাইকে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত করা। এসব দাবিকে সামনে রেখেই ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সামনে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।

সকাল থেকেই দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক থেকে দলে দলে শিক্ষার্থীরা এসে সমাবেশস্থলে জড়ো হন। হাতে প্ল্যাকার্ড, ব্যানার ও স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে শেরে বাংলা নগর এলাকা। ক্ষোভ প্রকাশ করে শিক্ষার্থীরা বলেন, বারবার চিঠিপত্র ও স্মারকলিপি দিয়েও কাজ হয়নি। সরকার যেন চেপে বসে আছে, তারা যেন আমাদের কথা শুনতেই চায় না।

সমাবেশে কুমিল্লায় পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয় এবং হামলাকারীদের বিচার দাবি করেন বক্তারা।

শিক্ষার্থীরা স্পষ্ট করে বলেন, তারা যানজট বা জনদুর্ভোগ চান না। তবে দাবি না মানা হলে তারা কঠোর কর্মসূচি নিতে বাধ্য হবেন। তারা চান, সরকার দ্রুত বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্ত

নিউজটি শেয়ার করুন

৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম, না হলে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের লংমার্চ কর্মসূচি

আপডেট সময় ০৫:৩৯:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫

 

 

৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দাবি মেনে নেওয়ার সরকারি ঘোষণা না এলে রাজধানীর দিকে লংমার্চ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। রোববার (২০ এপ্রিল) শেরে বাংলা নগরে ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সামনে এক মহাসমাবেশ থেকে এ ঘোষণা দেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

বিজ্ঞাপন

সমাবেশে বক্তারা জানান, দীর্ঘ আট মাস ধরে আন্দোলন চললেও সরকারের পক্ষ থেকে কোনো কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। শিক্ষার্থীদের দাবি, তারা শান্তিপূর্ণভাবে দাবি জানিয়েছে, কিন্তু সরকারের উদাসীনতায় তারা বাধ্য হয়ে রাস্তায় নেমেছেন। এখন আর সময় দেওয়ার পক্ষপাতী নন তারা। যদি আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সুনির্দিষ্ট কোনো ঘোষণা না আসে, তবে তারা ঢাকামুখী লংমার্চসহ আরও কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবেন।

শিক্ষার্থীদের ৬ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে জুনিয়র ইন্সট্রাকটর পদে ক্রাফট ইন্সট্রাকটরদের প্রমোশনের হাইকোর্টের রায় বাতিল, ক্রাফট ইন্সট্রাকটর পদবি পরিবর্তন এবং মামলায় জড়িত সবাইকে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত করা। এসব দাবিকে সামনে রেখেই ঢাকা মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সামনে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।

সকাল থেকেই দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক থেকে দলে দলে শিক্ষার্থীরা এসে সমাবেশস্থলে জড়ো হন। হাতে প্ল্যাকার্ড, ব্যানার ও স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে শেরে বাংলা নগর এলাকা। ক্ষোভ প্রকাশ করে শিক্ষার্থীরা বলেন, বারবার চিঠিপত্র ও স্মারকলিপি দিয়েও কাজ হয়নি। সরকার যেন চেপে বসে আছে, তারা যেন আমাদের কথা শুনতেই চায় না।

সমাবেশে কুমিল্লায় পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয় এবং হামলাকারীদের বিচার দাবি করেন বক্তারা।

শিক্ষার্থীরা স্পষ্ট করে বলেন, তারা যানজট বা জনদুর্ভোগ চান না। তবে দাবি না মানা হলে তারা কঠোর কর্মসূচি নিতে বাধ্য হবেন। তারা চান, সরকার দ্রুত বাস্তবসম্মত সিদ্ধান্ত