ঢাকা ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পবিত্র ঈদুল আযহায় স্বাস্থ্যসচেতনতা: সুস্থ থাকুন, নিরাপদে ঈদ করুন আর্জেন্টিনার জয় চিলিতে, গোল আলভারেজের ঈদুল আজহা উপলক্ষে ওমানে ৬৪৫ কারাবন্দিকে ক্ষমা দিলেন সুলতান হাইথাম দুবাইয়ে ঈদুল আজহার নামাজ সম্পন্ন, ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬ বিলিয়ন ডলারে ফের অন্তঃসত্ত্বা ‘দৃশ্যম’ অভিনেত্রী ঈশিতা দত্ত, প্রকাশ্যে বেবি বাম্প বেলুন, রশি আর জেদ, এই তিন দিয়েই ডুবন্ত যুদ্ধজাহাজ তুলল উত্তর কোরিয়া 🕋 পবিত্র হজ আজ পুলিশের জন্য কেনা হচ্ছে ২০০ গাড়ি

ফেনী নদীর ভাঙনে দিশেহারা জনপদ, ঘরবাড়ি নিমজ্জিত

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১২:২৯:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 46

ফেনী নদীর ভাঙনে দিশেহারা জনপদ, ঘরবাড়ি নিমজ্জিত

 

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের ছোট ফেনী নদীর ওপর নির্মিত রেলওয়ে সেতুর শত শত অংশ ভেঙে নদীতে তলিয়ে গেছে। অতিরিক্ত বৃষ্টি ও নদীর পানির স্রোতে সেতুর একাংশ ভেঙে পড়লে আশপাশের জনপদে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

প্রায় ৮৫ মিটার দীর্ঘ এই সেতুটি ২০০৯ সালে নির্মিত হয়। তবে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ছিল বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। ভেঙে যাওয়া অংশের কারণে নদীর স্রোত আরও তীব্র হয়ে চারণভূমি, ফসলি জমি, এবং বাড়িঘর তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

ফেনী নদীর ভাঙনে তীরবর্তী তীরামপুর বাজার, চরআলগী, চরপাবর্তী, বসুরহাটসহ বেশ কিছু এলাকার স্কুল, মসজিদ, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্লাবনের কারণে মানুষজন চরম দুর্ভোগে পড়েছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী জানিয়েছেন, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় জরুরি ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি কমানোর কাজ চলছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহায়তার জন্য স্থানীয় প্রশাসন কাজ করছে। বিপর্যয়ের মুখে পড়া এলাকাবাসী দ্রুত স্থায়ী সমাধানের দাবি জানিয়েছেন। তারা অভিযোগ করেন, নদীর তীর সংরক্ষণে সময়মতো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হলে এ ধরনের বিপর্যয় এড়ানো সম্ভব হতো।

নিউজটি শেয়ার করুন

ফেনী নদীর ভাঙনে দিশেহারা জনপদ, ঘরবাড়ি নিমজ্জিত

আপডেট সময় ১২:২৯:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫

 

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের ছোট ফেনী নদীর ওপর নির্মিত রেলওয়ে সেতুর শত শত অংশ ভেঙে নদীতে তলিয়ে গেছে। অতিরিক্ত বৃষ্টি ও নদীর পানির স্রোতে সেতুর একাংশ ভেঙে পড়লে আশপাশের জনপদে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

প্রায় ৮৫ মিটার দীর্ঘ এই সেতুটি ২০০৯ সালে নির্মিত হয়। তবে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ছিল বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের। ভেঙে যাওয়া অংশের কারণে নদীর স্রোত আরও তীব্র হয়ে চারণভূমি, ফসলি জমি, এবং বাড়িঘর তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

ফেনী নদীর ভাঙনে তীরবর্তী তীরামপুর বাজার, চরআলগী, চরপাবর্তী, বসুরহাটসহ বেশ কিছু এলাকার স্কুল, মসজিদ, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। প্লাবনের কারণে মানুষজন চরম দুর্ভোগে পড়েছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী জানিয়েছেন, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় জরুরি ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি কমানোর কাজ চলছে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহায়তার জন্য স্থানীয় প্রশাসন কাজ করছে। বিপর্যয়ের মুখে পড়া এলাকাবাসী দ্রুত স্থায়ী সমাধানের দাবি জানিয়েছেন। তারা অভিযোগ করেন, নদীর তীর সংরক্ষণে সময়মতো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হলে এ ধরনের বিপর্যয় এড়ানো সম্ভব হতো।