গণভবনে হচ্ছে ‘জুলাই স্মৃতি জাদুঘর’, ৫ আগস্ট উদ্বোধন: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

- আপডেট সময় ০৬:২২:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
- / 5
গণভবনকে ‘জুলাই স্মৃতি জাদুঘর’ হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে রূপান্তর করা হচ্ছে, যা আগামী ৫ আগস্ট উদ্বোধন করা হবে বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
সোমবার (১৪ জুলাই) গণভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, “গণভবন একটা ‘ক্রাইম জোন’, এখান থেকেই হত্যাকাণ্ড, গুম ও নিপীড়নের ষড়যন্ত্র পরিচালিত হয়েছে। এই ভবনকেই এমন একটি জাদুঘরে রূপান্তর করা হবে, যেখানে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের নির্মম বাস্তবতা ফুটে উঠবে।”
তিনি আরও বলেন, “কেন ‘জুলাই’ গুরুত্বপূর্ণ তার দালিলিক প্রমাণ ও নির্ভরযোগ্য উপাত্ত এই জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হবে। গণভবনকে জাদুঘর করলেই গণহত্যার চিহ্ন মুছে যাবে না। বরং তদন্ত সংস্থাগুলোর কাছে আমরা ইতোমধ্যেই মূল উপাদানগুলো হস্তান্তর করেছি।”
উপদেষ্টা জানান, এই জাদুঘর হবে জনতার বিচার মঞ্চ। সেখানে দেশের মানুষ শেখ হাসিনার শাসনামলের অপরাধ, দমন-পীড়ন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ‘আজীবন বিচার’ করবে।
সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা গেছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসভবন গণভবনে জাদুঘর নির্মাণকাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ছাত্র-জনতার ক্ষোভের মুখে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ভবনটি। বর্তমানে ভবনের মেরামত ও সাজসজ্জার কাজ চলছে।
জাদুঘর কর্তৃপক্ষ জানায়, এই জাদুঘরে আওয়ামী লীগের গত ১৬ বছরের শাসনামলের নানা দমননীতি, গুম-খুন, রাজনৈতিক দমনপীড়ন ও ফ্যাসিবাদের প্রামাণ্য দলিল ও নিদর্শন স্থান পাবে। প্রতিটি ধাপে জনগণ দেখতে পাবে কীভাবে রাষ্ট্রীয় কাঠামো ব্যবহার করে জনগণের কণ্ঠ রুদ্ধ করা হয়েছে।
তারা আরও জানান, ‘জুলাই স্মৃতি জাদুঘর’ শুধু বাংলাদেশের মানুষের জন্য নয়, বিশ্ববাসীর জন্যও উন্মুক্ত থাকবে। যাতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সত্য উন্মোচনের মাধ্যমে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেওয়া যায়।
এই জাদুঘরটি হবে একটি জীবন্ত দলিল, যেখানে ‘জুলাই’-এর পটভূমি ও শেখ হাসিনার শাসনামলের রাজনৈতিক বাস্তবতা থাকবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে পাঠযোগ্য
গণভবনকে ‘জুলাই স্মৃতি জাদুঘর’ হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে রূপান্তর করা হচ্ছে, যা আগামী ৫ আগস্ট উদ্বোধন করা হবে বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
সোমবার (১৪ জুলাই) গণভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, “গণভবন একটা ‘ক্রাইম জোন’, এখান থেকেই হত্যাকাণ্ড, গুম ও নিপীড়নের ষড়যন্ত্র পরিচালিত হয়েছে। এই ভবনকেই এমন একটি জাদুঘরে রূপান্তর করা হবে, যেখানে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের নির্মম বাস্তবতা ফুটে উঠবে।”
তিনি আরও বলেন, “কেন ‘জুলাই’ গুরুত্বপূর্ণ তার দালিলিক প্রমাণ ও নির্ভরযোগ্য উপাত্ত এই জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হবে। গণভবনকে জাদুঘর করলেই গণহত্যার চিহ্ন মুছে যাবে না। বরং তদন্ত সংস্থাগুলোর কাছে আমরা ইতোমধ্যেই মূল উপাদানগুলো হস্তান্তর করেছি।”
উপদেষ্টা জানান, এই জাদুঘর হবে জনতার বিচার মঞ্চ। সেখানে দেশের মানুষ শেখ হাসিনার শাসনামলের অপরাধ, দমন-পীড়ন ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের ‘আজীবন বিচার’ করবে।
সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা গেছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসভবন গণভবনে জাদুঘর নির্মাণকাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ছাত্র-জনতার ক্ষোভের মুখে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ভবনটি। বর্তমানে ভবনের মেরামত ও সাজসজ্জার কাজ চলছে।
জাদুঘর কর্তৃপক্ষ জানায়, এই জাদুঘরে আওয়ামী লীগের গত ১৬ বছরের শাসনামলের নানা দমননীতি, গুম-খুন, রাজনৈতিক দমনপীড়ন ও ফ্যাসিবাদের প্রামাণ্য দলিল ও নিদর্শন স্থান পাবে। প্রতিটি ধাপে জনগণ দেখতে পাবে কীভাবে রাষ্ট্রীয় কাঠামো ব্যবহার করে জনগণের কণ্ঠ রুদ্ধ করা হয়েছে।
তারা আরও জানান, ‘জুলাই স্মৃতি জাদুঘর’ শুধু বাংলাদেশের মানুষের জন্য নয়, বিশ্ববাসীর জন্যও উন্মুক্ত থাকবে। যাতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সত্য উন্মোচনের মাধ্যমে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেওয়া যায়।
এই জাদুঘরটি হবে একটি জীবন্ত দলিল, যেখানে ‘জুলাই’-এর পটভূমি ও শেখ হাসিনার শাসনামলের রাজনৈতিক বাস্তবতা থাকবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে পাঠযোগ্য।