ঢাকা ০১:৪২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫, ৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
৩৩ দিনের লড়াই শেষে না ফেরার দেশে শিক্ষার্থী তাসনিয়া ‘দোনবাস ছাড়তে হবে, তবে ন্যাটোতে যোগদানে না’—স্পষ্ট বার্তা কিয়েভের গ্যাস লিকেজে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ৯ জন ভর্তি ট্রাম্পের ইঙ্গিত: ২০২৬ বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রে আসতে পারেন পুতিন সুপ্রিম কোর্টে জামিন পেলেন ইমরান খান, তবে থাকছেন কারাগারেই জেরুজালেমে খ্রিস্টান স্থাপনা নিয়ে রাশিয়া–ইসরাইল উত্তেজনা মেক্সিকোর সশস্ত্র মাদক গ্রুপগুলোর বিরুদ্ধে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে মার্কিন সেনাবাহিনী সুদানে রক্তপাতের শেষ নেই পূর্ণাঙ্গ সংস্কার না হলে নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশয় তৈরি হবে- ডা. তাহের ইসরায়েল অতিরিক্ত দুটি KC-46 রিফুয়েলিং প্লেন কিনছে

জেরুজালেমে খ্রিস্টান স্থাপনা নিয়ে রাশিয়া–ইসরাইল উত্তেজনা

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৮:৫৭:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫
  • / 10

ছবি সংগৃহীত

 

 

জেরুজালেমের পুরনো শহরে আলেকজান্ডার কোর্টইয়ার্ডের মালিকানা নিয়ে রাশিয়া ও ইসরাইলের মধ্যে নতুন টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রকাশ্যে দাবি করেছেন, ঐতিহাসিক এই স্থান রাশিয়ার হাতে ফিরিয়ে দিতে হবে।

চার্চ অফ দ্য হলি সেপালখারের পাশে অবস্থিত ১,৩০০ বর্গমিটারের এই জায়গা শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে বিতর্কিত ভূমি হিসেবে পরিচিত। ১৮৯০ সাল থেকে রাশিয়ার ইম্পেরিয়াল অর্থোডক্স প্যালেস্টাইন সোসাইটি (OPS) জায়গাটির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং অটোমান আমলের দলিলে এটি “রুশ সাম্রাজ্যের অংশ” হিসেবে উল্লেখ আছে।

পুতিন বিষয়টিকে শুধু রাজনৈতিক নয়, ব্যক্তিগতও মনে করছেন—এটি রাশিয়ার দীর্ঘ ঐতিহাসিক উপস্থিতি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক বলে তার দাবি।

ইসরাইলের অনড় অবস্থান সত্ত্বেও রাশিয়া মালিকানা স্বীকৃতির দাবি জানাচ্ছে এবং এ বিষয়ে পুতিন সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে আলোচনা করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

জেরুজালেমে খ্রিস্টান স্থাপনা নিয়ে রাশিয়া–ইসরাইল উত্তেজনা

আপডেট সময় ০৮:৫৭:৫৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫

 

 

জেরুজালেমের পুরনো শহরে আলেকজান্ডার কোর্টইয়ার্ডের মালিকানা নিয়ে রাশিয়া ও ইসরাইলের মধ্যে নতুন টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রকাশ্যে দাবি করেছেন, ঐতিহাসিক এই স্থান রাশিয়ার হাতে ফিরিয়ে দিতে হবে।

চার্চ অফ দ্য হলি সেপালখারের পাশে অবস্থিত ১,৩০০ বর্গমিটারের এই জায়গা শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে বিতর্কিত ভূমি হিসেবে পরিচিত। ১৮৯০ সাল থেকে রাশিয়ার ইম্পেরিয়াল অর্থোডক্স প্যালেস্টাইন সোসাইটি (OPS) জায়গাটির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং অটোমান আমলের দলিলে এটি “রুশ সাম্রাজ্যের অংশ” হিসেবে উল্লেখ আছে।

পুতিন বিষয়টিকে শুধু রাজনৈতিক নয়, ব্যক্তিগতও মনে করছেন—এটি রাশিয়ার দীর্ঘ ঐতিহাসিক উপস্থিতি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতীক বলে তার দাবি।

ইসরাইলের অনড় অবস্থান সত্ত্বেও রাশিয়া মালিকানা স্বীকৃতির দাবি জানাচ্ছে এবং এ বিষয়ে পুতিন সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে আলোচনা করেছেন।