০৮:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
মোহাম্মদপুরে মা–মেয়েকে হত্যা: গৃহকর্মী আয়েশা ঝালকাঠিতে গ্রেপ্তার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ঢাকা-১১ আসনে নির্বাচন করবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম থাই–কাম্বোডিয়া সীমান্তে পুনরায় উত্তেজনা: অস্ত্রবিরতি ভেঙে বিমান হামলা, নিহত ১ সৈন্য ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধি দল জার্মান সেনাবাহিনী বাড়ছে: ২০৩৫ সালের মধ্যে ২,৬০,০০০ সক্রিয় সদস্যের লক্ষ্য অনুমোদন মধ্যপ্রাচ্যের কঠিনতম পানি প্রকল্প সম্পন্ন করল ইরান ফিনল্যান্ডে ডাটা সেন্টারের নির্গত  তাপে গরম হচ্ছে পুরো শহর চীন কোয়ান্টাম কম্পিউটারে সফলতা পেলে যুক্তরাষ্ট্রকে এক নিমেষে প্রস্তরযুগে পাঠিয়ে দেবে যুক্তরাষ্ট্রের F-35 যুদ্ধবিমান প্রকল্পে ফিরে আসার বিষয়ে আরো একধাপ এগিয়ে গেল তুরস্ক: এমনটাই জানিয়েছেন তুরস্কে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত টম ব্যারাক।

গাজায় রক্তপাত চলছেই, তবু নেতানিয়াহুকে চাপ দেন না ট্রাম্প—কেন?”

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৩:৫০:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫
  • / 115

ছবি সংগৃহীত

 

গাজায় চলমান সংঘাত ও রক্তপাতের মাঝে মার্কিন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নীরবতা এবং ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর প্রতি তার সমর্থনের কারণগুলো বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন।

ট্রাম্পের প্রশাসন ইসরায়েলের প্রতি একগুঁয়ে সমর্থন প্রদর্শন করেছে। তার সময় ইসরায়েলের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছিল। ট্রাম্পের নীতিমালা, যেমন জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি, তাকে ইসরায়েলি নেতাদের কাছে জনপ্রিয় করে তোলে।

বিজ্ঞাপন

ট্রাম্পের দল রিপাবলিকান পার্টি ইসরায়েলি সমর্থনে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করেছে। এ কারণে তিনি নেতানিয়াহুর প্রতি চাপ দিতে পারেননি, কারণ এটি তার রাজনৈতিক ভিত্তিকে দুর্বল করতে পারে।

ট্রাম্পের প্রশাসন মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ইসরায়েলিদের সাথে কাজ করার চেষ্টা করেছে। নেতানিয়াহুর সাথে সম্পর্ক বজায় রেখে তিনি আরব দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক উন্নত করার লক্ষ্য রেখেছিলেন।

ট্রাম্প জানেন যে, গাজায় ঘটে চলা সংঘাত নিয়ে যদি তিনি সমালোচনা করেন, তবে এটি তার সমর্থকদের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে। তাই তিনি বিষয়টিকে এড়িয়ে চলছেন।

গাজায় রক্তপাত চলমান থাকলেও ট্রাম্পের নীরবতা রাজনৈতিক কৌশল ও সম্পর্কের কারণে। তিনি নেতানিয়াহুর সমর্থনে থাকতে চান, কারণ এটি তার রাজনৈতিক ভবিষ্যতকে প্রভাবিত করতে পারে। ভবিষ্যতে যদি পরিস্থিতি পরিবর্তিত হয়, তবে তার অবস্থানেও পরিবর্তন আসতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

গাজায় রক্তপাত চলছেই, তবু নেতানিয়াহুকে চাপ দেন না ট্রাম্প—কেন?”

আপডেট সময় ০৩:৫০:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫

 

গাজায় চলমান সংঘাত ও রক্তপাতের মাঝে মার্কিন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নীরবতা এবং ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর প্রতি তার সমর্থনের কারণগুলো বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন।

ট্রাম্পের প্রশাসন ইসরায়েলের প্রতি একগুঁয়ে সমর্থন প্রদর্শন করেছে। তার সময় ইসরায়েলের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছিল। ট্রাম্পের নীতিমালা, যেমন জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি, তাকে ইসরায়েলি নেতাদের কাছে জনপ্রিয় করে তোলে।

বিজ্ঞাপন

ট্রাম্পের দল রিপাবলিকান পার্টি ইসরায়েলি সমর্থনে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করেছে। এ কারণে তিনি নেতানিয়াহুর প্রতি চাপ দিতে পারেননি, কারণ এটি তার রাজনৈতিক ভিত্তিকে দুর্বল করতে পারে।

ট্রাম্পের প্রশাসন মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ইসরায়েলিদের সাথে কাজ করার চেষ্টা করেছে। নেতানিয়াহুর সাথে সম্পর্ক বজায় রেখে তিনি আরব দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক উন্নত করার লক্ষ্য রেখেছিলেন।

ট্রাম্প জানেন যে, গাজায় ঘটে চলা সংঘাত নিয়ে যদি তিনি সমালোচনা করেন, তবে এটি তার সমর্থকদের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে। তাই তিনি বিষয়টিকে এড়িয়ে চলছেন।

গাজায় রক্তপাত চলমান থাকলেও ট্রাম্পের নীরবতা রাজনৈতিক কৌশল ও সম্পর্কের কারণে। তিনি নেতানিয়াহুর সমর্থনে থাকতে চান, কারণ এটি তার রাজনৈতিক ভবিষ্যতকে প্রভাবিত করতে পারে। ভবিষ্যতে যদি পরিস্থিতি পরিবর্তিত হয়, তবে তার অবস্থানেও পরিবর্তন আসতে পারে।