ঢাকা ০৯:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫, ১০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রথমবারের মতো হাফতার নিয়ন্ত্রিত লিবিয়ায় ভিড়ল তুর্কি যুদ্ধজাহাজ

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৯:২১:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫
  • / 4

ছবি সংগৃহীত

 

তুরস্কের নৌবাহিনীর করভেট যুদ্ধজাহাজ টিসিজি কিনালিআদা (F-514) প্রথমবারের মতো পূর্ব লিবিয়ার হাফতার নিয়ন্ত্রিত বেনগাজি বন্দরে নোঙর করেছে।

যুদ্ধজাহাজটিকে স্বাগত জানিয়েছেন খলিফা হাফতারের ছেলে ও লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মি (এলএনএ)-এর ডেপুটি স্থলবাহিনী কমান্ডার সাদ্দাম হাফতার।

এরপর হাফতারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তুরস্কের গোয়েন্দা প্রধান ইব্রাহিম কালিন। এটিই প্রথমবারের মতো খলিফা হাফতারের সঙ্গে প্রকাশ্যে সাক্ষাৎ করলেন তুরস্কের কোনো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

এর আগে, হাফতার ত্রিপলিভিত্তিক সরকারের কঠোর বিরোধিতা করতেন। তিনি একাধিকবার ত্রিপলি দখলের জন্য বড় আকারের সামরিক অভিযান চালান। সেই সময়ে হাফতারকে সমর্থন দেয় সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিশর। অপরদিকে, ত্রিপলি সরকারের পক্ষে অবস্থান নেয় তুরস্ক। তুরস্কের ড্রোন হামলায় হাফতারের বাহিনীকে এক পর্যায়ে পিছু হটতে হয়।

কিন্তু এখন পরিস্থিতি পাল্টেছে। তুরস্কের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করছে হাফতার। আগে যে সমুদ্র চুক্তির বিরোধিতা করেছিলেন হাফতার, মিশর ও গ্রিস—সম্প্রতি সেটিকে অনুমোদন দিয়েছে হাফতার-নিয়ন্ত্রিত লিবিয়ার সংসদ। এমনকি লিবিয়ার সমুদ্রসীমায় তুরস্ককে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের অনুমতিও দিয়েছে হাফতার প্রশাসন।

নিউজটি শেয়ার করুন

প্রথমবারের মতো হাফতার নিয়ন্ত্রিত লিবিয়ায় ভিড়ল তুর্কি যুদ্ধজাহাজ

আপডেট সময় ০৯:২১:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫

 

তুরস্কের নৌবাহিনীর করভেট যুদ্ধজাহাজ টিসিজি কিনালিআদা (F-514) প্রথমবারের মতো পূর্ব লিবিয়ার হাফতার নিয়ন্ত্রিত বেনগাজি বন্দরে নোঙর করেছে।

যুদ্ধজাহাজটিকে স্বাগত জানিয়েছেন খলিফা হাফতারের ছেলে ও লিবিয়ান ন্যাশনাল আর্মি (এলএনএ)-এর ডেপুটি স্থলবাহিনী কমান্ডার সাদ্দাম হাফতার।

এরপর হাফতারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তুরস্কের গোয়েন্দা প্রধান ইব্রাহিম কালিন। এটিই প্রথমবারের মতো খলিফা হাফতারের সঙ্গে প্রকাশ্যে সাক্ষাৎ করলেন তুরস্কের কোনো ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।

এর আগে, হাফতার ত্রিপলিভিত্তিক সরকারের কঠোর বিরোধিতা করতেন। তিনি একাধিকবার ত্রিপলি দখলের জন্য বড় আকারের সামরিক অভিযান চালান। সেই সময়ে হাফতারকে সমর্থন দেয় সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিশর। অপরদিকে, ত্রিপলি সরকারের পক্ষে অবস্থান নেয় তুরস্ক। তুরস্কের ড্রোন হামলায় হাফতারের বাহিনীকে এক পর্যায়ে পিছু হটতে হয়।

কিন্তু এখন পরিস্থিতি পাল্টেছে। তুরস্কের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করছে হাফতার। আগে যে সমুদ্র চুক্তির বিরোধিতা করেছিলেন হাফতার, মিশর ও গ্রিস—সম্প্রতি সেটিকে অনুমোদন দিয়েছে হাফতার-নিয়ন্ত্রিত লিবিয়ার সংসদ। এমনকি লিবিয়ার সমুদ্রসীমায় তুরস্ককে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের অনুমতিও দিয়েছে হাফতার প্রশাসন।