ঢাকা ১২:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
গাজার ত্রাণকেন্দ্রের কাছে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২৭ মৌলভীবাজারে পৈতৃক জমি নিয়ে বিরোধে ২ বোনকে কুপিয়ে হত্যা ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীতে বড় রদবদল আনলেন প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি ছুটির আমেজে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে ১০ দিনের ছুটি দক্ষিণ কোরিয়ায় নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন লি জে-মিয়ং ঈদ ফিরতি যাত্রা: আজ বিক্রি হচ্ছে ১৪ জুনের ট্রেনের টিকিট জি৭ সম্মেলনে মোদির অনুপস্থিতি সম্ভাব্য, আমন্ত্রণ জানায়নি কানাডা ভাঙ্গায় বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে ৫ জন নিহত, আহত আরও ৪ কুমিল্লায় অস্ত্র ও মাদকসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৪ সদস্য আটক আইপিএলের শিরোপা হাতে কোহলির কান্না: বেঙ্গালুরুর ১৮ বছরের অপেক্ষার অবসান

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালাস পেলেন খালেদা ও তারেক

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০১:৪৮:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 49

ছবি সংগৃহীত

 

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাস পেয়েছেন। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ এ রায় দেন।

রায়ে হাইকোর্ট ও নিম্ন আদালতের দেওয়া সাজা বাতিল করে আদালত জানান, এ মামলাটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে করা হয়েছিল।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) শেষ হওয়া আপিল শুনানিতে বেগম জিয়ার আইনজীবীরা বলেন, মামলাটি প্রহসনমূলক। রাষ্ট্রপক্ষ ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবীরাও মামলার সাক্ষ্য ও নথিপত্র পর্যালোচনায় দুর্নীতির কোনো প্রমাণ পাননি।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি এ মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় খালেদা জিয়াকে। পরে নজিরবিহীনভাবে তার সাজা হাইকোর্টে বাড়ানো হয়। এ মামলায় দুই বছর কারাভোগ করেন তিনি।

রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, মামলার তথ্যপ্রমাণ বিচার করে আপিল বিভাগ আসামিদের খালাস দিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে মামলার দীর্ঘ প্রক্রিয়া ও আইনি জটিলতার অবসান ঘটল।

নিউজটি শেয়ার করুন

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালাস পেলেন খালেদা ও তারেক

আপডেট সময় ০১:৪৮:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫

 

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাস পেয়েছেন। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ এ রায় দেন।

রায়ে হাইকোর্ট ও নিম্ন আদালতের দেওয়া সাজা বাতিল করে আদালত জানান, এ মামলাটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে করা হয়েছিল।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) শেষ হওয়া আপিল শুনানিতে বেগম জিয়ার আইনজীবীরা বলেন, মামলাটি প্রহসনমূলক। রাষ্ট্রপক্ষ ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবীরাও মামলার সাক্ষ্য ও নথিপত্র পর্যালোচনায় দুর্নীতির কোনো প্রমাণ পাননি।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি এ মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় খালেদা জিয়াকে। পরে নজিরবিহীনভাবে তার সাজা হাইকোর্টে বাড়ানো হয়। এ মামলায় দুই বছর কারাভোগ করেন তিনি।

রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, মামলার তথ্যপ্রমাণ বিচার করে আপিল বিভাগ আসামিদের খালাস দিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে মামলার দীর্ঘ প্রক্রিয়া ও আইনি জটিলতার অবসান ঘটল।