ঢাকা ০৭:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ২৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্তে সব যাত্রী নিহত বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটির বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২৮ শিক্ষার্থী আহত এনসিপির শীর্ষ ৫ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ ভোটের দুই মাস আগে তফসিল দেওয়া হবে : সিইসি নির্বাচন ছাড়া কোনো কিছুতেই বিশ্বাস করি না: মির্জা ফখরুল তুরস্কের মালিকানার প্রমাণে মুক্তি পেল ‘সি ওয়ার্ল্ড’ জাহাজ রাশিয়ার অভিযোগ: যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েনে বিশ্বজুড়ে অস্ত্র প্রতিযোগিতা বাড়ছে আমেরিকার এফ-৩৫ যুদ্ধ বিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে স্পেন। গত পাঁচ বছরে দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রতিদিন গড়ে ১০ প্রবীণ আত্মহত্যা করেছেন গাজায় মানবিক বিপর্যয়: হামলায় ৮৩ নিহত, দুর্ভিক্ষে মৃত্যু বাড়ছে

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালাস পেলেন খালেদা ও তারেক

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০১:৪৮:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 63

ছবি সংগৃহীত

 

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাস পেয়েছেন। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ এ রায় দেন।

রায়ে হাইকোর্ট ও নিম্ন আদালতের দেওয়া সাজা বাতিল করে আদালত জানান, এ মামলাটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে করা হয়েছিল।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) শেষ হওয়া আপিল শুনানিতে বেগম জিয়ার আইনজীবীরা বলেন, মামলাটি প্রহসনমূলক। রাষ্ট্রপক্ষ ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবীরাও মামলার সাক্ষ্য ও নথিপত্র পর্যালোচনায় দুর্নীতির কোনো প্রমাণ পাননি।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি এ মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় খালেদা জিয়াকে। পরে নজিরবিহীনভাবে তার সাজা হাইকোর্টে বাড়ানো হয়। এ মামলায় দুই বছর কারাভোগ করেন তিনি।

রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, মামলার তথ্যপ্রমাণ বিচার করে আপিল বিভাগ আসামিদের খালাস দিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে মামলার দীর্ঘ প্রক্রিয়া ও আইনি জটিলতার অবসান ঘটল।

নিউজটি শেয়ার করুন

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালাস পেলেন খালেদা ও তারেক

আপডেট সময় ০১:৪৮:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫

 

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাস পেয়েছেন। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ এ রায় দেন।

রায়ে হাইকোর্ট ও নিম্ন আদালতের দেওয়া সাজা বাতিল করে আদালত জানান, এ মামলাটি রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে করা হয়েছিল।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) শেষ হওয়া আপিল শুনানিতে বেগম জিয়ার আইনজীবীরা বলেন, মামলাটি প্রহসনমূলক। রাষ্ট্রপক্ষ ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবীরাও মামলার সাক্ষ্য ও নথিপত্র পর্যালোচনায় দুর্নীতির কোনো প্রমাণ পাননি।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি এ মামলায় ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় খালেদা জিয়াকে। পরে নজিরবিহীনভাবে তার সাজা হাইকোর্টে বাড়ানো হয়। এ মামলায় দুই বছর কারাভোগ করেন তিনি।

রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, মামলার তথ্যপ্রমাণ বিচার করে আপিল বিভাগ আসামিদের খালাস দিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে মামলার দীর্ঘ প্রক্রিয়া ও আইনি জটিলতার অবসান ঘটল।