শিরোনাম :
দুদক কর্তৃক কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট আপিলাত ট্রাইব্যুনালের রায় সংগ্রহের প্রচেষ্টা।

খবরের কথা ডেস্ক
- আপডেট সময় ০২:৪০:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
- / 19
দুর্নীতি দমন কমিশনের পক্ষে উপপরিচালক জনাব মোঃ মনিরুজ্জামান স্মারক নম্বরঃ দুদক, প্রধান কার্যালয়, ঢাকার ই/আর নম্বর তদন্ত ১/৫২৬/২০২৪/প্রকা, ঢাকা তারিখ : ২১/১১/২০২৪ ও দুদক প্রধান কার্যালয় ঢাকার স্মারক নং- ০০.০১.২৬০০.৬০৩.০১.৫২৬.২৪.১৪৫৭২ তারিখ: ০৮/০৪/২০২৫ এর বরাতে স্মারক নং- ০০.০১.২৬০০.৬০৩.০১.৫২৬.২৪.২৪৫১৭ তারিখ: ০৫/০৫/২০২৫ খ্রি: এর মাধ্যমে কাস্টমস এক্সাইজ ভ্যাট ট্রাইব্যুনালের ইতোপূর্বেকার সাবেক একজন প্রেসিডেন্টের ০৩/০১/২০২২ হতে ২০/০২/২০২৪ পর্যন্ত কর্মকালিন সময়ে যেসব মামলার রায় হয়েছে তার বি/ই নাম্বার, সংশ্লিষ্ট মূল বিচারাদেশ ও বিচারাদেশের বিপরীতে প্রদত্ত রায়ে জড়িত রাজস্ব কত কমেছে তার পার্থক্য জনিত পরিমান ইত্যাদি বিষয়ে পত্র দেয়ায় ট্রাইব্যুনালে কর্মরত আইনজীবী, বিচারপ্রার্থীদের মধ্যে ক্ষোভ হতাশা ছড়িয়ে পড়েছে। সূত্রোক্ত স্মারকে বর্ণিত যে ছকের মাধ্যমে এই তথ্য চাওয়া হয়েছে তা নিচে দেয়া হল-

উল্লেখ্য ১৯৬৯ সালের কাস্টমস অ্যাক্ট অনুযায়ী এই কাস্টমস আপিলাত ট্রাইব্যুনাল একটি দেওয়ানি আদালত, এই দেওয়ানি আদালতে দুইজন সদস্য অর্থাৎ একজন বিচারিক সদস্য জেলা জজ পর্যায়ের কর্মকর্তা/অতিরিক্ত জেলা জজ এবং একজন প্রেসিডেন্ট/সদস্য কর্তৃক দ্বৈতবেঞ্চ গঠিত হয় সেই দ্বৈতবেঞ্চ যে রায় দেন কাস্টমস এ্যাক্টের ধারা ১৯৬এ মোতাবেক পরবর্তী কর্তৃপক্ষ হচ্ছে হাইকোর্ট বিভাগ হাইকোর্টের ২ জন বিচারক কর্তৃক বিচার করে থাকেন।
এটি যেহেতু দেওয়ানি আদালত সুতরাং এই আদালতের রায়ের উপরে কোন পরিসংখ্যান নেওয়া বা কোন কার্যক্রম করা বা কোন তদšত করা এটি আদালতে স্বাধীন বিচার ব্যবস্থার প্রতি হ¯তক্ষেপ করার শামিল। এই ধরনের তথ্য চাওয়ার ফলে এখন ট্রাইব্যুনালে কর্মরত বিচারক বৃন্দ হতাশ হয়েছেন যা জুডিশিয়াল অফিসারস প্রটেকশন এ্যাক্ট ১৮৫০ এর ব্যত্যয় বটে। তাছাড়া এই ধরনের তথ্য চাওয়ায় অত্র ট্রাইব্যুনালের কর্মচারী কর্মকর্তা বৃন্দ এর মাঝে হতাশা বিরাজ করছে। এ বিষয়ে বিজ্ঞ কাস্টমস ও ভ্যাট ট্রাইব্যুনালের বর্তমান প্রেসিডেন্ট জনাব মো: আজিজুর রহমান এর সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে পাওয়া যায়নি।