অর্থাভাবে থেমে থাকেনি মিমির পথচলা, পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
মিমি, এক মেধাবী ছাত্রী, ছোটবেলা থেকেই ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখে আসছিল। কিন্তু তার পরিবারের আর্থিক অবস্থা ভালো না থাকায় তার স্বপ্ন পূরণ হওয়া নিয়ে দেখা দিয়েছিল অনিশ্চয়তা। মিমির বাবা একজন দিনমজুর এবং মা গৃহিণী। তাদের সামান্য আয়ে সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয়। মিমির পড়াশোনার খরচ জোগানো তাদের জন্য ছিল খুবই কঠিন।
মিমি একজন উদ্যমী তরুণী, যিনি নিজের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন। অর্থনৈতিক সংকট আসলেও তিনি হাল ছাড়েননি। তারেক রহমানের সমর্থন তাকে নতুন উদ্যম দিয়েছে। তিনি বুঝতে পেরেছেন, একা সংগ্রাম করা কঠিন হলেও, যদি কেউ পাশে থাকে, তাহলে সেই সংগ্রাম অনেক সহজ হয়ে যায়।
ঠিক সেই সময়, তারেক রহমান মিমির পাশে দাঁড়ালেন। তিনি মিমির পড়াশোনার সমস্ত খরচ বহন করার দায়িত্ব নিলেন। তারেক রহমানের সহায়তায় মিমির স্বপ্ন আবার জেগে উঠল।
মিমি খুব মন দিয়ে পড়াশোনা করতে লাগল। সে তারেক রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞ ছিল। তিনি তাকে নতুন জীবন দিয়েছিলেন। মিমির স্বপ্ন পূরণ হতে বেশি দেরি ছিল না।
কিছুদিন পর, মিমি মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেল। তার পরিবার এবং শিক্ষকরা খুব খুশি হলেন। মিমির স্বপ্ন পূরণ হওয়ার পথে আরও একধাপ এগিয়ে গেল।
মিমি এখন একজন সফল ডাক্তার। সে গরীব এবং অসহায় মানুষদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেয়। মিমি তারেক রহমানের প্রতি চির কৃতজ্ঞ। তিনি তাকে সাহায্য না করলে মিমির স্বপ্ন কখনোই পূরণ হতো না।
মিমির মতো আরও অনেক তরুণী এবং তরুণের জন্য এই ধরনের সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের স্বপ্ন পূরণে এবং দেশের উন্নয়নে সহায়তা করা আমাদের সকলের দায়িত্ব।