০৪:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
ইবতেদায়ী শিক্ষকদের মিছিল ছত্রভঙ্গ করে দিলো পুলিশ জুলাই সনদে সাইন করে ভুল করেছেন, এখন কাফফারা দিন: বিএনপিকে নাসীরুদ্দীন ব্রাজিলে মাদকবিরোধী অভিযানে নিহত কমপক্ষে ৬০ জন বিপিএলে দলের নাম ঠিক করে দেবে বিসিবি, করা যাবে না পরিবর্তন যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ১৮ কেউ এককভাবে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিতে পারবে না: নাহিদ ইসলাম কেনিয়ায় ছোট যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, ১২ জনের সবাই নিহত হওয়ার আশঙ্কা ইলন মাস্কের নতুন উদ্যোগ — এআই-চালিত “Grokipedia” চালু বিপুল সংখ্যক জামিন দেওয়ায় ৩ বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি নির্বাচনে প্রতি কেন্দ্রে আনসার থাকবে ১৩ জন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টার হাতে স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০১:২৬:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ মে ২০২৫
  • / 110

ছবি সংগৃহীত

 

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন ও সংস্কার বিষয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে হস্তান্তর করেছে স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশন। সোমবার সকাল ১১টায় রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, কমিশনের একটি প্রতিনিধি দল সকাল ১১টায় যমুনা অতিথি ভবনে উপস্থিত হয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিবেদনটি হস্তান্তর করে।

বিজ্ঞাপন

তিনি আরও জানান, স্বাস্থ্য খাতের বর্তমান চ্যালেঞ্জ, কাঠামোগত দুর্বলতা ও সম্ভাব্য উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে বিস্তারিত পর্যালোচনার ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে। কমিশনের মতে, দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে আরও দক্ষ, স্বচ্ছ ও জনগণের জন্য সহজলভ্য করে তোলাই এই প্রতিবেদনের মূল লক্ষ্য।

প্রতিবেদন হস্তান্তরের পর সকাল ১১টা ৪৫ মিনিটে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে কমিশনের পক্ষে থেকে প্রতিবেদনটির মূল দিক ও সুপারিশসমূহ তুলে ধরা হবে বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, দেশের স্বাস্থ্য খাতে দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন সমস্যা ও দুর্বলতা নিয়ে আলোচনার সূত্র ধরে গঠিত হয় এই সংস্কার কমিশন। কমিশনটির দায়িত্ব ছিল দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার অবস্থা পর্যালোচনা করে একটি বাস্তবভিত্তিক ও দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার পরিকল্পনা প্রণয়ন করা।

এদিকে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে জানা গেছে, জমাকৃত প্রতিবেদনটি পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আশা করা হচ্ছে, এই প্রতিবেদন দেশের স্বাস্থ্য খাতে ইতিবাচক পরিবর্তনের নতুন দিক উন্মোচন করবে।

সংশ্লিষ্ট মহল মনে করছে, স্বাস্থ্য খাতের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়নে এই প্রতিবেদন একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক হিসেবে কাজ করবে। এখন সরকারের সদিচ্ছা ও দ্রুত বাস্তবায়নের দিকেই তাকিয়ে আছে জনগণ।

নিউজটি শেয়ার করুন

প্রধান উপদেষ্টার হাতে স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর

আপডেট সময় ০১:২৬:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ মে ২০২৫

 

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন ও সংস্কার বিষয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে হস্তান্তর করেছে স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশন। সোমবার সকাল ১১টায় রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়।

প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, কমিশনের একটি প্রতিনিধি দল সকাল ১১টায় যমুনা অতিথি ভবনে উপস্থিত হয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিবেদনটি হস্তান্তর করে।

বিজ্ঞাপন

তিনি আরও জানান, স্বাস্থ্য খাতের বর্তমান চ্যালেঞ্জ, কাঠামোগত দুর্বলতা ও সম্ভাব্য উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে বিস্তারিত পর্যালোচনার ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন প্রস্তুত করা হয়েছে। কমিশনের মতে, দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে আরও দক্ষ, স্বচ্ছ ও জনগণের জন্য সহজলভ্য করে তোলাই এই প্রতিবেদনের মূল লক্ষ্য।

প্রতিবেদন হস্তান্তরের পর সকাল ১১টা ৪৫ মিনিটে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে একটি সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে কমিশনের পক্ষে থেকে প্রতিবেদনটির মূল দিক ও সুপারিশসমূহ তুলে ধরা হবে বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, দেশের স্বাস্থ্য খাতে দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন সমস্যা ও দুর্বলতা নিয়ে আলোচনার সূত্র ধরে গঠিত হয় এই সংস্কার কমিশন। কমিশনটির দায়িত্ব ছিল দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার অবস্থা পর্যালোচনা করে একটি বাস্তবভিত্তিক ও দীর্ঘমেয়াদি সংস্কার পরিকল্পনা প্রণয়ন করা।

এদিকে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে জানা গেছে, জমাকৃত প্রতিবেদনটি পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আশা করা হচ্ছে, এই প্রতিবেদন দেশের স্বাস্থ্য খাতে ইতিবাচক পরিবর্তনের নতুন দিক উন্মোচন করবে।

সংশ্লিষ্ট মহল মনে করছে, স্বাস্থ্য খাতের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়নে এই প্রতিবেদন একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক হিসেবে কাজ করবে। এখন সরকারের সদিচ্ছা ও দ্রুত বাস্তবায়নের দিকেই তাকিয়ে আছে জনগণ।