০৯:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫

মেটায় ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের আধিপত্য।

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৫:০৯:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
  • / 58

ছবি: সংগৃহীত

 

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটায় (Meta) বর্তমানে কাজ করছে শতাধিক প্রাক্তন ইসরায়েলি সেনা ও গোয়েন্দা সদস্য। যাদের অনেকেই ইসরায়েলের অভিজাত সাইবার গোয়েন্দা ইউনিট ৮২০০-এর কর্মকর্তা ছিল। কেউ কেউ সরাসরি সেনাবাহিনী থেকে মেটায় যোগ দিয়েছে।

বিশিষ্ট কর্মকর্তা গাই শেনকারম্যান, মিকি রথসচাইল্ড ও ম্যাক্সিম শ্মুকলার দীর্ঘদিন ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা ও যুদ্ধ পরিকল্পনায় যুক্ত ছিল। এখন তারা মেটার গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে, বিশেষ করে AI ও নিরাপত্তা নীতিতে নেতৃত্ব দিচ্ছে।

বিজ্ঞাপন

মেটা সম্প্রতি তাদের ‘LLaMA’ AI টুল যুক্তরাষ্ট্র এবং Five Eyes জোটভুক্ত দেশগুলোর জাতীয় নিরাপত্তা কার্যক্রমে ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করেছে। এতে অংশ নিচ্ছে লকহিড মার্টিন, পালান্টির ও অ্যান্ডুরিলের মতো সামরিক ও গোয়েন্দা প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানও।

বিশ্লেষকদের মতে, যেসব প্রযুক্তি আগে ফিলিস্তিনিদের উপর নজরদারি, দমন-পীড়ন ও তথ্যানিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত হতো, সেই একই হাতেই এখন গঠিত হচ্ছে বিশ্বব্যাপী AI-নির্ভর ভবিষ্যতের নীতিমালা।

এটি গণতন্ত্র, তথ্যস্বাধীনতা ও মানবাধিকারের জন্য গভীর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

মেটায় ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের আধিপত্য।

আপডেট সময় ০৫:০৯:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫

 

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটায় (Meta) বর্তমানে কাজ করছে শতাধিক প্রাক্তন ইসরায়েলি সেনা ও গোয়েন্দা সদস্য। যাদের অনেকেই ইসরায়েলের অভিজাত সাইবার গোয়েন্দা ইউনিট ৮২০০-এর কর্মকর্তা ছিল। কেউ কেউ সরাসরি সেনাবাহিনী থেকে মেটায় যোগ দিয়েছে।

বিশিষ্ট কর্মকর্তা গাই শেনকারম্যান, মিকি রথসচাইল্ড ও ম্যাক্সিম শ্মুকলার দীর্ঘদিন ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা ও যুদ্ধ পরিকল্পনায় যুক্ত ছিল। এখন তারা মেটার গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে, বিশেষ করে AI ও নিরাপত্তা নীতিতে নেতৃত্ব দিচ্ছে।

বিজ্ঞাপন

মেটা সম্প্রতি তাদের ‘LLaMA’ AI টুল যুক্তরাষ্ট্র এবং Five Eyes জোটভুক্ত দেশগুলোর জাতীয় নিরাপত্তা কার্যক্রমে ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করেছে। এতে অংশ নিচ্ছে লকহিড মার্টিন, পালান্টির ও অ্যান্ডুরিলের মতো সামরিক ও গোয়েন্দা প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানও।

বিশ্লেষকদের মতে, যেসব প্রযুক্তি আগে ফিলিস্তিনিদের উপর নজরদারি, দমন-পীড়ন ও তথ্যানিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত হতো, সেই একই হাতেই এখন গঠিত হচ্ছে বিশ্বব্যাপী AI-নির্ভর ভবিষ্যতের নীতিমালা।

এটি গণতন্ত্র, তথ্যস্বাধীনতা ও মানবাধিকারের জন্য গভীর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।