০৮:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
ট্রাম্পের উপস্থিতিতে সিনারকে হারিয়ে ইউএস ওপেন চ্যাম্পিয়ন আলকারাজ ডিএমপির অভ্যন্তরীণ রদবদল: ৫ কর্মকর্তার নতুন দায়িত্ব নির্বাচনকালে তথ্যে প্রবাহে গণমাধ্যমকে বাধা দেওয়া হবে না: মাহফুজ আলম পৃথিবীর কোনো শক্তি ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না: প্রেস সচিব মৌলভীবাজারে বাগানের কেয়ারটেকারকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা ভোটের পরিবেশ শতভাগ অনুকূলে : ইসি আনোয়ারুল বদরুদ্দীন উমরের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক হিজবুল্লাহ নিরস্ত্রীকরণে লেবাননের মন্ত্রিসভার পরিকল্পনার ধাপসমূহ ২০২৬ সালে মায়ামিতে অনুষ্ঠিত হবে জি-২০ সম্মেলন: ট্রাম্প পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

ট্রাম্পের “গোল্ডেন ডোম” ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা প্রকল্পে শীর্ষে স্পেসএক্স

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৪:০০:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
  • / 56

ছবি সংগৃহীত

 

ইলন মাস্কের স্পেস-X, প্যালান্টির এবং অ্যান্ডুরিল মিলে এগিয়ে চলছে ট্রাম্পের উচ্চাকাঙ্ক্ষী “গোল্ডেন ডোম” ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার নির্মাণে।

স্পেস-X ৪০০ থেকে ১,০০০-এরও বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করছে, যেগুলো ক্ষেপণাস্ত্র হুমকি শনাক্ত ও ট্র্যাক করবে।
এর পাশাপাশি ২০০টি অস্ত্রসজ্জিত স্যাটেলাইট মোতায়েন করা হবে এগুলো প্রতিহত করার জন্য।

এই প্রকল্পে স্পেস-X এর মূল লক্ষ্য হলো ‘কাস্টডি লেয়ার’ তথা আসন্ন হুমকি শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের প্রযুক্তি তৈরি করা।

প্রকল্পটির প্রাথমিক প্রকৌশল ব্যয় আনুমানিক ৬ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার।
মাস্ক প্রস্তাব দিয়েছেন, এই সিস্টেম যুক্তরাষ্ট্র কিনবে না, বরং সাবস্ক্রিপশন মডেলে এর অ্যাক্সেসের জন্য অর্থ প্রদান করবে।

এদিকে মার্কিন কর্মকর্তারা উদ্বিগ্ন—এই ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের হাতে চলে যেতে পারে

এই প্রকল্পে যুক্ত তিনটি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতারা ট্রাম্পপন্থী হিসেবে পরিচিত—শুধু মাস্কই ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারে ট্রাম্পকে ২৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি অনুদান দিয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্রাম্পের “গোল্ডেন ডোম” ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা প্রকল্পে শীর্ষে স্পেসএক্স

আপডেট সময় ০৪:০০:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫

 

ইলন মাস্কের স্পেস-X, প্যালান্টির এবং অ্যান্ডুরিল মিলে এগিয়ে চলছে ট্রাম্পের উচ্চাকাঙ্ক্ষী “গোল্ডেন ডোম” ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার নির্মাণে।

স্পেস-X ৪০০ থেকে ১,০০০-এরও বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করছে, যেগুলো ক্ষেপণাস্ত্র হুমকি শনাক্ত ও ট্র্যাক করবে।
এর পাশাপাশি ২০০টি অস্ত্রসজ্জিত স্যাটেলাইট মোতায়েন করা হবে এগুলো প্রতিহত করার জন্য।

এই প্রকল্পে স্পেস-X এর মূল লক্ষ্য হলো ‘কাস্টডি লেয়ার’ তথা আসন্ন হুমকি শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের প্রযুক্তি তৈরি করা।

প্রকল্পটির প্রাথমিক প্রকৌশল ব্যয় আনুমানিক ৬ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার।
মাস্ক প্রস্তাব দিয়েছেন, এই সিস্টেম যুক্তরাষ্ট্র কিনবে না, বরং সাবস্ক্রিপশন মডেলে এর অ্যাক্সেসের জন্য অর্থ প্রদান করবে।

এদিকে মার্কিন কর্মকর্তারা উদ্বিগ্ন—এই ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের হাতে চলে যেতে পারে

এই প্রকল্পে যুক্ত তিনটি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতারা ট্রাম্পপন্থী হিসেবে পরিচিত—শুধু মাস্কই ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারে ট্রাম্পকে ২৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি অনুদান দিয়েছেন।