ঢাকা ১১:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গণতন্ত্র বহাল রেখে নতুন ৪ মূলনীতির প্রস্তাব, ধর্মনিরপেক্ষতাসহ বাদ ৩ মূলনীতি

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৬:২৮:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 62

ছবি সংগৃহীত

 

সংবিধানের চার মূলনীতির তিনটি বাদ দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার নতুন পাঁচ মূলনীতি প্রণয়নের সুপারিশ করেছে সংবিধান সংস্কার কমিশন। বুধবার প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে এই সুপারিশ তুলে ধরেন কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ।

বর্তমানে সংবিধানের চার মূলনীতি জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতা। এর মধ্যে শুধু গণতন্ত্র রেখে নতুন পাঁচটি মূলনীতি প্রস্তাব করা হয়েছে: সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, বহুত্ববাদ ও গণতন্ত্র। কমিশন জানায়, ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার চেতনা এবং ২০২৪ সালের গণ-আন্দোলনের জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে ভিত্তি ধরে এই নীতিগুলো প্রস্তাব করা হয়েছে।

তিন মূলনীতি বাদ দেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে কমিশন বলেছে, জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা বর্তমানে যথাযথভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার উপযোগী নয়। এ জন্য সংবিধানের ৮, ৯, ১০ এবং ১২ অনুচ্ছেদ বাতিলের সুপারিশ করা হয়েছে।

 

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, গণভোটের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধনের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ গঠনের বিষয়েও প্রস্তাব রাখা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

গণতন্ত্র বহাল রেখে নতুন ৪ মূলনীতির প্রস্তাব, ধর্মনিরপেক্ষতাসহ বাদ ৩ মূলনীতি

আপডেট সময় ০৬:২৮:৪২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫

 

সংবিধানের চার মূলনীতির তিনটি বাদ দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার নতুন পাঁচ মূলনীতি প্রণয়নের সুপারিশ করেছে সংবিধান সংস্কার কমিশন। বুধবার প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে এই সুপারিশ তুলে ধরেন কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ।

বর্তমানে সংবিধানের চার মূলনীতি জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতা। এর মধ্যে শুধু গণতন্ত্র রেখে নতুন পাঁচটি মূলনীতি প্রস্তাব করা হয়েছে: সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, বহুত্ববাদ ও গণতন্ত্র। কমিশন জানায়, ১৯৭১ সালের স্বাধীনতার চেতনা এবং ২০২৪ সালের গণ-আন্দোলনের জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে ভিত্তি ধরে এই নীতিগুলো প্রস্তাব করা হয়েছে।

তিন মূলনীতি বাদ দেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে কমিশন বলেছে, জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা বর্তমানে যথাযথভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার উপযোগী নয়। এ জন্য সংবিধানের ৮, ৯, ১০ এবং ১২ অনুচ্ছেদ বাতিলের সুপারিশ করা হয়েছে।

 

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, গণভোটের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধনের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ গঠনের বিষয়েও প্রস্তাব রাখা হয়েছে।