ঢাকা ১২:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পবিত্র ঈদুল আযহায় স্বাস্থ্যসচেতনতা: সুস্থ থাকুন, নিরাপদে ঈদ করুন আর্জেন্টিনার জয় চিলিতে, গোল আলভারেজের ঈদুল আজহা উপলক্ষে ওমানে ৬৪৫ কারাবন্দিকে ক্ষমা দিলেন সুলতান হাইথাম দুবাইয়ে ঈদুল আজহার নামাজ সম্পন্ন, ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬ বিলিয়ন ডলারে ফের অন্তঃসত্ত্বা ‘দৃশ্যম’ অভিনেত্রী ঈশিতা দত্ত, প্রকাশ্যে বেবি বাম্প বেলুন, রশি আর জেদ, এই তিন দিয়েই ডুবন্ত যুদ্ধজাহাজ তুলল উত্তর কোরিয়া 🕋 পবিত্র হজ আজ পুলিশের জন্য কেনা হচ্ছে ২০০ গাড়ি

ইলন মাস্কের নতুন নির্দেশনা, ফেডারেল সংস্থাগুলোর বিরোধিতা

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০২:১৭:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / 31

ছবি সংগৃহীত

 

মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক সম্প্রতি একটি বিতর্কিত নির্দেশনা দিয়েছেন, যেখানে তিনি সরকারি কর্মীদের প্রতি সপ্তাহে তাদের কাজের হিসাব প্রদান না করলে চাকরি হারানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তবে, এই নির্দেশনার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে মার্কিন সরকারের প্রধান ফেডারেল সংস্থাগুলি, যেমন পেন্টাগন, এফবিআই ও পররাষ্ট্র দপ্তর।

সূত্র অনুযায়ী, পেন্টাগন তাদের কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছে, যেন তারা মাস্কের “ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট ইফিসিয়েন্সি (DOGE)” থেকে প্রাপ্ত “আপনি গত সপ্তাহে কী করেছেন?” শিরোনামে পাঠানো ইমেইলগুলোর কোনো জবাব না দেয়। এদিকে, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মাস্কের এই উদ্যোগকে প্রশংসিত করে বলেছেন, এটি একটি “চমৎকার কাজ”, এবং আরও বেশি “আগ্রাসীভাবে” ফেডারেল চাকরি সংকোচনের আহ্বান জানিয়েছেন।

মাস্কের এই নির্দেশনার বিরুদ্ধে সরকারি দপ্তরের অভ্যন্তরে এক ধরনের অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, তার এই উদ্যোগের প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল প্রশাসনের ওপর দীর্ঘমেয়াদে কীভাবে পড়বে, তা নিয়ে আলোচনা চলছেই।

এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে উত্তপ্ত আলোচনা চলছে, তবে মাস্কের এই উদ্যোগের বাস্তবায়ন এবং তার ভবিষ্যৎ প্রভাব নিয়ে অনিশ্চয়তা বজায় রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ইলন মাস্কের নতুন নির্দেশনা, ফেডারেল সংস্থাগুলোর বিরোধিতা

আপডেট সময় ০২:১৭:২৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

 

মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্ক সম্প্রতি একটি বিতর্কিত নির্দেশনা দিয়েছেন, যেখানে তিনি সরকারি কর্মীদের প্রতি সপ্তাহে তাদের কাজের হিসাব প্রদান না করলে চাকরি হারানোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তবে, এই নির্দেশনার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে মার্কিন সরকারের প্রধান ফেডারেল সংস্থাগুলি, যেমন পেন্টাগন, এফবিআই ও পররাষ্ট্র দপ্তর।

সূত্র অনুযায়ী, পেন্টাগন তাদের কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছে, যেন তারা মাস্কের “ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট ইফিসিয়েন্সি (DOGE)” থেকে প্রাপ্ত “আপনি গত সপ্তাহে কী করেছেন?” শিরোনামে পাঠানো ইমেইলগুলোর কোনো জবাব না দেয়। এদিকে, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মাস্কের এই উদ্যোগকে প্রশংসিত করে বলেছেন, এটি একটি “চমৎকার কাজ”, এবং আরও বেশি “আগ্রাসীভাবে” ফেডারেল চাকরি সংকোচনের আহ্বান জানিয়েছেন।

মাস্কের এই নির্দেশনার বিরুদ্ধে সরকারি দপ্তরের অভ্যন্তরে এক ধরনের অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন, তার এই উদ্যোগের প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল প্রশাসনের ওপর দীর্ঘমেয়াদে কীভাবে পড়বে, তা নিয়ে আলোচনা চলছেই।

এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে উত্তপ্ত আলোচনা চলছে, তবে মাস্কের এই উদ্যোগের বাস্তবায়ন এবং তার ভবিষ্যৎ প্রভাব নিয়ে অনিশ্চয়তা বজায় রয়েছে।