নেতানিয়াহুর হুমকি: বন্দিদের মুক্তি না হলে গাজায় যুদ্ধ শুরু হবে”

- আপডেট সময় ১০:৫৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
- / 56
যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘনের কারণে গাজায় আটক বন্দিদের মুক্তি ‘অনির্দিষ্টকালের’ জন্য স্থগিত করেছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। এই পরিস্থিতির পর গাজায় ফের যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।
নেতানিয়াহু বলেছেন, হামাস “চূড়ান্তভাবে পরাজিত” না হওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলি বাহিনী যুদ্ধ চালিয়ে যাবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, যদি শনিবারের মধ্যে হামাস বন্দিদের মুক্তি না দেয়, তাহলে গাজায় যুদ্ধ আবার শুরু হবে।
গত ১৯ জানুয়ারি থেকে গাজায় একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, যা তিন-পর্যায়ের চুক্তির আওতায় বন্দি বিনিময় ও স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। তবে হামাস অভিযোগ করেছে যে ইসরায়েল এই চুক্তির মূল বিধান লঙ্ঘন করেছে, ফলে চলমান যুদ্ধবিরতি প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে নেতানিয়াহু উল্লেখ করেছেন, “যদি শনিবার দুপুরে হামাস আমাদের বন্দিদের ফিরিয়ে না দেয়, তাহলে যুদ্ধবিরতি শেষ হয়ে যাবে এবং ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তীব্র লড়াইয়ে ফিরে যাবে।”
হামাস জানিয়েছে, ইসরায়েলি যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের কারণে তারা বন্দিদের মুক্তি অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেছে। হামাসের সশস্ত্র শাখা কাসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবেইদা বলেছেন, “প্রতিরোধ নেতৃত্ব শত্রুপক্ষের চুক্তি লঙ্ঘন পর্যবেক্ষণ করছে এবং হামাস সকল বাধ্যবাধকতা পালন করে চলেছে।”
নেতানিয়াহু হামাসকে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের জন্য দোষারোপ করেছেন এবং ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে গাজা অঞ্চলে বাহিনী জড়ো করার নির্দেশ দিয়েছেন।
এ পর্যন্ত, হামাস ইসরায়েলি কারাগারে বন্দি শত শত ফিলিস্তিনির বিনিময়ে ২১ বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে। ১৯ জানুয়ারি যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর ১৬ ইসরায়েলি ও পাঁচ থাই বন্দি মুক্তি পেয়েছেন, বিনিময়ে ৫৬৬ জন ফিলিস্তিনি বন্দি মুক্তি পেয়েছে।
যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে ৩৩ জন বন্দি ও ১৯০০ বন্দির বিনিময়ের কথা রয়েছে। ইসরায়েল জানিয়েছে, ৩৩ জনের মধ্যে আটজন জীবিত নেই। ২০২৩ সালের অক্টোবরে ইসরায়েলে হামলার সময় হামাস ২৫১ জনকে আটক করেছিল, যার জবাবে ইসরায়েল গাজায় ব্যাপক আগ্রাসন চালায়, যা ৪৮ হাজার ফিলিস্তিনির মৃত্যুর কারণ হয়েছে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘনের কারণে গাজায় আটক বন্দিদের মুক্তি ‘অনির্দিষ্টকালের’ জন্য স্থগিত করেছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। এই পরিস্থিতির পর গাজায় ফের যুদ্ধ শুরুর হুমকি দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।
নেতানিয়াহু বলেছেন, হামাস “চূড়ান্তভাবে পরাজিত” না হওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলি বাহিনী যুদ্ধ চালিয়ে যাবে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, যদি শনিবারের মধ্যে হামাস বন্দিদের মুক্তি না দেয়, তাহলে গাজায় যুদ্ধ আবার শুরু হবে।
গত ১৯ জানুয়ারি থেকে গাজায় একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, যা তিন-পর্যায়ের চুক্তির আওতায় বন্দি বিনিময় ও স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। তবে হামাস অভিযোগ করেছে যে ইসরায়েল এই চুক্তির মূল বিধান লঙ্ঘন করেছে, ফলে চলমান যুদ্ধবিরতি প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে নেতানিয়াহু উল্লেখ করেছেন, “যদি শনিবার দুপুরে হামাস আমাদের বন্দিদের ফিরিয়ে না দেয়, তাহলে যুদ্ধবিরতি শেষ হয়ে যাবে এবং ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তীব্র লড়াইয়ে ফিরে যাবে।”
হামাস জানিয়েছে, ইসরায়েলি যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের কারণে তারা বন্দিদের মুক্তি অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেছে। হামাসের সশস্ত্র শাখা কাসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবেইদা বলেছেন, “প্রতিরোধ নেতৃত্ব শত্রুপক্ষের চুক্তি লঙ্ঘন পর্যবেক্ষণ করছে এবং হামাস সকল বাধ্যবাধকতা পালন করে চলেছে।”
নেতানিয়াহু হামাসকে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের জন্য দোষারোপ করেছেন এবং ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে গাজা অঞ্চলে বাহিনী জড়ো করার নির্দেশ দিয়েছেন।
এ পর্যন্ত, হামাস ইসরায়েলি কারাগারে বন্দি শত শত ফিলিস্তিনির বিনিময়ে ২১ বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে। ১৯ জানুয়ারি যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর ১৬ ইসরায়েলি ও পাঁচ থাই বন্দি মুক্তি পেয়েছেন, বিনিময়ে ৫৬৬ জন ফিলিস্তিনি বন্দি মুক্তি পেয়েছে।
যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে ৩৩ জন বন্দি ও ১৯০০ বন্দির বিনিময়ের কথা রয়েছে। ইসরায়েল জানিয়েছে, ৩৩ জনের মধ্যে আটজন জীবিত নেই। ২০২৩ সালের অক্টোবরে ইসরায়েলে হামলার সময় হামাস ২৫১ জনকে আটক করেছিল, যার জবাবে ইসরায়েল গাজায় ব্যাপক আগ্রাসন চালায়, যা ৪৮ হাজার ফিলিস্তিনির মৃত্যুর কারণ হয়েছে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।