ঢাকা ০৭:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
বিপিএলে উড়ন্ত চলতে থাকা রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে দুর্বার রাজশাহীর ২৪ রানের জয় আমরা বলতে চাই কথা, খবরের কথা ছাত্র জনতার উপর হামলার নেতৃত্বদানকারী মানিকগঞ্জ জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক গ্রেপ্তার মহাসড়কে স্লিপার বাস চলাচলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ, হাইকোর্টে রিট খরচ কমাতে CNN শতাধিক কর্মী ছাঁটাই করবে বিনামূল্যে শিক্ষার্থীদের বই বিক্রির চক্রের ২ সদস্য আটক   রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম রিভিউ শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হবে চুরি যাওয়া সম্পদ পুনরুদ্ধারে বিশ্বনেতাদের সহযোগিতা চান আধা ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজার চাঙ্গা, লেনদেন ৫৬ কোটি, সূচক ১৬ পয়েন্ট বেড়েছে

সৌদির কাছে আর্থিক দাবি কম করলে পরে আফসোস হতে পারে: ট্রাম্প”

খবরের কথা ডেস্ক

ছবি: সংগৃহীত

 

ট্রাম্প যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তখন তিনি বলেছিলেন, “আগেরবার সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ১১০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছিলেন, তাই সৌদি গিয়েছিলাম। এবার যেতে হলে ৫ গুণ বেশি দিতে হবে, কারণ সবকিছুর দাম বেড়েছে।”

এর জবাবে বর্তমান সৌদি যুবরাজ বিন সালমান সাম্প্রতিক এক বক্তব্যে বলেন, “এইবার আমেরিকাকে ৬০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।”

বিন সালমানের এ মন্তব্য ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি শুধু অর্থনৈতিক লেনদেন নয়, বরং সৌদি-মার্কিন কৌশলগত সম্পর্কের নতুন এক অধ্যায়। তেলের দামে পরিবর্তন ও বৈশ্বিক রাজনীতিতে সৌদির অবস্থান আরও দৃঢ় করার ইঙ্গিতও থাকতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১২:৫৭:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
৫০৭ বার পড়া হয়েছে

সৌদির কাছে আর্থিক দাবি কম করলে পরে আফসোস হতে পারে: ট্রাম্প”

আপডেট সময় ১২:৫৭:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫

 

ট্রাম্প যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তখন তিনি বলেছিলেন, “আগেরবার সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ১১০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছিলেন, তাই সৌদি গিয়েছিলাম। এবার যেতে হলে ৫ গুণ বেশি দিতে হবে, কারণ সবকিছুর দাম বেড়েছে।”

এর জবাবে বর্তমান সৌদি যুবরাজ বিন সালমান সাম্প্রতিক এক বক্তব্যে বলেন, “এইবার আমেরিকাকে ৬০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।”

বিন সালমানের এ মন্তব্য ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি শুধু অর্থনৈতিক লেনদেন নয়, বরং সৌদি-মার্কিন কৌশলগত সম্পর্কের নতুন এক অধ্যায়। তেলের দামে পরিবর্তন ও বৈশ্বিক রাজনীতিতে সৌদির অবস্থান আরও দৃঢ় করার ইঙ্গিতও থাকতে পারে।