০৬:২৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
কেনিয়ায় ছোট যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, ১২ জনের সবাই নিহত হওয়ার আশঙ্কা ইলন মাস্কের নতুন উদ্যোগ — এআই-চালিত “Grokipedia” চালু বিপুল সংখ্যক জামিন দেওয়ায় ৩ বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি নির্বাচনে প্রতি কেন্দ্রে আনসার থাকবে ১৩ জন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে আমলাদের দায়িত্ব কমিয়ে আনা হবে: আমীর খসরু শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই, অন্য প্রতীক দিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব হানিফসহ ৪ জনের অভিযোগ গঠন নিয়ে শুনানি আজ পারমাণবিক চালিত আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র সফলভাবে পরীক্ষার ঘোষণা পুতিনের নিজামী-মীর কাসেম-সালাউদ্দিন কাদেরকে মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে: মির্জা ফখরুল ২০২৩ সাল থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধের খরচ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫৯ থেকে ৬৭ বিলিয়ন ডলার।

সৌদির কাছে আর্থিক দাবি কম করলে পরে আফসোস হতে পারে: ট্রাম্প”

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১২:৫৭:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 72

ছবি: সংগৃহীত

 

ট্রাম্প যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তখন তিনি বলেছিলেন, “আগেরবার সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ১১০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছিলেন, তাই সৌদি গিয়েছিলাম। এবার যেতে হলে ৫ গুণ বেশি দিতে হবে, কারণ সবকিছুর দাম বেড়েছে।”

এর জবাবে বর্তমান সৌদি যুবরাজ বিন সালমান সাম্প্রতিক এক বক্তব্যে বলেন, “এইবার আমেরিকাকে ৬০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।”

বিজ্ঞাপন

বিন সালমানের এ মন্তব্য ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি শুধু অর্থনৈতিক লেনদেন নয়, বরং সৌদি-মার্কিন কৌশলগত সম্পর্কের নতুন এক অধ্যায়। তেলের দামে পরিবর্তন ও বৈশ্বিক রাজনীতিতে সৌদির অবস্থান আরও দৃঢ় করার ইঙ্গিতও থাকতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

সৌদির কাছে আর্থিক দাবি কম করলে পরে আফসোস হতে পারে: ট্রাম্প”

আপডেট সময় ১২:৫৭:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫

 

ট্রাম্প যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তখন তিনি বলেছিলেন, “আগেরবার সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ১১০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছিলেন, তাই সৌদি গিয়েছিলাম। এবার যেতে হলে ৫ গুণ বেশি দিতে হবে, কারণ সবকিছুর দাম বেড়েছে।”

এর জবাবে বর্তমান সৌদি যুবরাজ বিন সালমান সাম্প্রতিক এক বক্তব্যে বলেন, “এইবার আমেরিকাকে ৬০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।”

বিজ্ঞাপন

বিন সালমানের এ মন্তব্য ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি শুধু অর্থনৈতিক লেনদেন নয়, বরং সৌদি-মার্কিন কৌশলগত সম্পর্কের নতুন এক অধ্যায়। তেলের দামে পরিবর্তন ও বৈশ্বিক রাজনীতিতে সৌদির অবস্থান আরও দৃঢ় করার ইঙ্গিতও থাকতে পারে।