০৭:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
থাই–কাম্বোডিয়া সীমান্তে পুনরায় উত্তেজনা: অস্ত্রবিরতি ভেঙে বিমান হামলা, নিহত ১ সৈন্য ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধি দল জার্মান সেনাবাহিনী বাড়ছে: ২০৩৫ সালের মধ্যে ২,৬০,০০০ সক্রিয় সদস্যের লক্ষ্য অনুমোদন মধ্যপ্রাচ্যের কঠিনতম পানি প্রকল্প সম্পন্ন করল ইরান ফিনল্যান্ডে ডাটা সেন্টারের নির্গত  তাপে গরম হচ্ছে পুরো শহর চীন কোয়ান্টাম কম্পিউটারে সফলতা পেলে যুক্তরাষ্ট্রকে এক নিমেষে প্রস্তরযুগে পাঠিয়ে দেবে যুক্তরাষ্ট্রের F-35 যুদ্ধবিমান প্রকল্পে ফিরে আসার বিষয়ে আরো একধাপ এগিয়ে গেল তুরস্ক: এমনটাই জানিয়েছেন তুরস্কে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত টম ব্যারাক। ফিফার শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হলেন ট্রাম্প ব্রাজিলে অবতরণের পর আগুনে পুড়ল এয়ারবাস এ-৩২০, অল্পের জন্য রক্ষা পেল যাত্রীরা পাক-আফগান সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

ইইউ–ইউক্রেন সীমান্তে ‘ড্রোন ওয়াল’ প্রকল্প নিয়ে বিতর্ক

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৯:২৯:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ অক্টোবর ২০২৫
  • / 108

ছবি সংগৃহীত।

 

ইউরোপীয় কমিশনের প্রধান উরসুলা ভন ডার লেয়েনের প্রস্তাবিত “ড্রোন ওয়াল” প্রকল্প শুরু হওয়ার আগেই ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে।

রাশিয়া সীমান্ত থেকে দূরের দেশগুলো এ পরিকল্পনার কার্যকারিতা, অতিরিক্ত ব্যয় এবং ইইউ-ন্যাটোর সামরিক পরিকল্পনার সঙ্গে এর সামঞ্জস্য নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে। অনেক রাজনীতিবিদ মনে করেন, এটি আসলে ব্রাসেলসের জাতীয় প্রতিরক্ষা খাতে প্রভাব বিস্তারের প্রচেষ্টা।

বিজ্ঞাপন

সমালোচকরা আরও বলছেন, ইউরোপীয় কমিশন বাস্তব সক্ষমতার বাইরে অতিরিক্ত প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।

সবচেয়ে বড় সংকট তৈরি হয়েছে তহবিল নিয়ে। ব্রাসেলস এবং সীমান্তবর্তী দেশগুলো চাইছে এই প্রকল্পের অর্থায়ন ইইউর যৌথ বাজেট থেকে করা হোক। কিন্তু এজন্য সব সদস্য রাষ্ট্রের সম্মতি প্রয়োজন। এক সূত্র জানিয়েছে, জার্মান রাজনীতিবিদ মের্ৎস ইইউর তহবিল ব্যবহার করে “ড্রোন ওয়াল” নির্মাণের ধারণাকে কঠোরভাবে সমালোচনা করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ইইউ–ইউক্রেন সীমান্তে ‘ড্রোন ওয়াল’ প্রকল্প নিয়ে বিতর্ক

আপডেট সময় ০৯:২৯:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ অক্টোবর ২০২৫

 

ইউরোপীয় কমিশনের প্রধান উরসুলা ভন ডার লেয়েনের প্রস্তাবিত “ড্রোন ওয়াল” প্রকল্প শুরু হওয়ার আগেই ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে।

রাশিয়া সীমান্ত থেকে দূরের দেশগুলো এ পরিকল্পনার কার্যকারিতা, অতিরিক্ত ব্যয় এবং ইইউ-ন্যাটোর সামরিক পরিকল্পনার সঙ্গে এর সামঞ্জস্য নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে। অনেক রাজনীতিবিদ মনে করেন, এটি আসলে ব্রাসেলসের জাতীয় প্রতিরক্ষা খাতে প্রভাব বিস্তারের প্রচেষ্টা।

বিজ্ঞাপন

সমালোচকরা আরও বলছেন, ইউরোপীয় কমিশন বাস্তব সক্ষমতার বাইরে অতিরিক্ত প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।

সবচেয়ে বড় সংকট তৈরি হয়েছে তহবিল নিয়ে। ব্রাসেলস এবং সীমান্তবর্তী দেশগুলো চাইছে এই প্রকল্পের অর্থায়ন ইইউর যৌথ বাজেট থেকে করা হোক। কিন্তু এজন্য সব সদস্য রাষ্ট্রের সম্মতি প্রয়োজন। এক সূত্র জানিয়েছে, জার্মান রাজনীতিবিদ মের্ৎস ইইউর তহবিল ব্যবহার করে “ড্রোন ওয়াল” নির্মাণের ধারণাকে কঠোরভাবে সমালোচনা করেছেন।