১১:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
নিজামী-মীর কাসেম-সালাউদ্দিন কাদেরকে মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে: মির্জা ফখরুল ২০২৩ সাল থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধের খরচ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫৯ থেকে ৬৭ বিলিয়ন ডলার। মার্কিন সেনা ও সিআইএ এজেন্টদের বহিষ্কারের চিন্তা কলম্বিয়া প্রেসিডেন্ট পেত্রোর পেন্টাগনের বড় চুক্তি পেল ট্রাম্পের ছেলের ড্রোন কোম্পানি কেন ট্রাম্প-পুতিনের বুদাপেস্ট বৈঠক বাতিল হলো? হুমকিতে বিশ্বব্যাপী পোলিও টিকাদান কর্মসূচি যুক্তরাষ্ট্রকে ভেনেজুয়েলার হুঁশিয়ারি: “আমাদের হাতে ৫ হাজার রুশ ক্ষেপণাস্ত্র” সিইসির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, গভীর সমুদ্রে যাত্রা নিষেধ আতলেতিকোর জালে ১৪ মিনিটে ৪ গোল, দাপুটে জয়ে আর্সেনাল

নথি ফাঁস: ২০১৯ সালে মার্কিন বাহিনী উত্তর কোরিয়ার বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা করে

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০২:১৩:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / 51

ছবি: সংগৃহীত

 

২০১৯ সালে মার্কিন নেভি সিল একটি গোপন অভিযানে অংশ নেয়, যার উদ্দেশ্য ছিল উত্তর কোরিয়ার ভেতরে একটি লিসেনিং ডিভাইস স্থাপন করা।

সেই সময়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে ঐতিহাসিক আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। এ অভিযানের অনুমোদনও ট্রাম্প দিয়েছিলেন বলে জানা গেছে।

বিজ্ঞাপন

তবে অভিযান ব্যর্থ হয় যখন নেভি সিল সদস্যরা রাতের বেলা মাছ ধরা বা ঝিনুক সংগ্রহে ব্যস্ত কয়েকজন বেসামরিক নাগরিকের মুখোমুখি হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের সৈন্যরা গুলি চালায় এবং একটি মাছ ধরার নৌকায় থাকা সকলের মৃত্যু ঘটে।

পরে পেন্টাগনের একটি গোপন পর্যালোচনায় জানানো হয় যে এই হত্যাকাণ্ড প্রচলিত যুদ্ধনীতির আওতায় “যৌক্তিক” ছিল।

নিউজটি শেয়ার করুন

নথি ফাঁস: ২০১৯ সালে মার্কিন বাহিনী উত্তর কোরিয়ার বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা করে

আপডেট সময় ০২:১৩:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

২০১৯ সালে মার্কিন নেভি সিল একটি গোপন অভিযানে অংশ নেয়, যার উদ্দেশ্য ছিল উত্তর কোরিয়ার ভেতরে একটি লিসেনিং ডিভাইস স্থাপন করা।

সেই সময়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে ঐতিহাসিক আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। এ অভিযানের অনুমোদনও ট্রাম্প দিয়েছিলেন বলে জানা গেছে।

বিজ্ঞাপন

তবে অভিযান ব্যর্থ হয় যখন নেভি সিল সদস্যরা রাতের বেলা মাছ ধরা বা ঝিনুক সংগ্রহে ব্যস্ত কয়েকজন বেসামরিক নাগরিকের মুখোমুখি হয়।

যুক্তরাষ্ট্রের সৈন্যরা গুলি চালায় এবং একটি মাছ ধরার নৌকায় থাকা সকলের মৃত্যু ঘটে।

পরে পেন্টাগনের একটি গোপন পর্যালোচনায় জানানো হয় যে এই হত্যাকাণ্ড প্রচলিত যুদ্ধনীতির আওতায় “যৌক্তিক” ছিল।