ঢাকা ০৮:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ১৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শর্তহীন থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি : স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৪:১৯:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
  • / 9

ছবি: সংগৃহীত

 

মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃ‌তি‌তে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতিতে স্বাগত জানায় । শত বছরের বেশি পুরোনো সীমান্ত বিরোধের জেরে গত বৃহস্পতিবার শুরু হয় থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া সংঘাত। সংঘাত চলাকালে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৩৬ জন।

বিবৃ‌তি‌তে বলা হ‌য়ে‌ছে, কো‌নো শর্ত ছাড়া থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে রা‌জি হওয়ায় বাংলা‌দেশ স্বাগত জানায়। সর্বোচ্চ রাজনৈতিক পর্যায়ে উভয়পক্ষের মধ্যে ফলপ্রসূ আলোচনার মধ্যস্থতার জন্য আসিয়ান চেয়ার মালয়েশিয়ার প্রশংসা করছে বাংলাদেশ। এছাড়া, এ যুদ্ধ‌বির‌তি‌তে থাইল্যান্ড এবং কম্বোডিয়ার অন্যান্য যেসব বন্ধুদের ভূমিকা র‌য়ে‌ছে তা‌দেরও প্রশংসা কর‌ছে বাংলা‌দেশ।

বিবৃ‌তি‌তে আরও উ‌ল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ আশাবাদী যে, থাইল্যান্ড এবং কম্বোডিয়া উভয়ই সংলাপ এবং কূটনীতির মাধ্যমে অসামান্য সীমান্ত নির্ধারণের নিষ্পত্তি অব্যাহত রাখবে এবং সীমান্তে উভয়পক্ষের জীবন ও জীবিকা নির্বাহের জন্য আক্রান্ত সীমান্ত অঞ্চলগুলো‌তে শান্ত ও স্থিতিশীলতা বজায় রে‌খে প্রাথমিক পুনরুদ্ধারের কাজ কর‌বে।

নিউজটি শেয়ার করুন

শর্তহীন থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি : স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

আপডেট সময় ০৪:১৯:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫

 

মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃ‌তি‌তে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতিতে স্বাগত জানায় । শত বছরের বেশি পুরোনো সীমান্ত বিরোধের জেরে গত বৃহস্পতিবার শুরু হয় থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া সংঘাত। সংঘাত চলাকালে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৩৬ জন।

বিবৃ‌তি‌তে বলা হ‌য়ে‌ছে, কো‌নো শর্ত ছাড়া থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া যুদ্ধবিরতিতে রা‌জি হওয়ায় বাংলা‌দেশ স্বাগত জানায়। সর্বোচ্চ রাজনৈতিক পর্যায়ে উভয়পক্ষের মধ্যে ফলপ্রসূ আলোচনার মধ্যস্থতার জন্য আসিয়ান চেয়ার মালয়েশিয়ার প্রশংসা করছে বাংলাদেশ। এছাড়া, এ যুদ্ধ‌বির‌তি‌তে থাইল্যান্ড এবং কম্বোডিয়ার অন্যান্য যেসব বন্ধুদের ভূমিকা র‌য়ে‌ছে তা‌দেরও প্রশংসা কর‌ছে বাংলা‌দেশ।

বিবৃ‌তি‌তে আরও উ‌ল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ আশাবাদী যে, থাইল্যান্ড এবং কম্বোডিয়া উভয়ই সংলাপ এবং কূটনীতির মাধ্যমে অসামান্য সীমান্ত নির্ধারণের নিষ্পত্তি অব্যাহত রাখবে এবং সীমান্তে উভয়পক্ষের জীবন ও জীবিকা নির্বাহের জন্য আক্রান্ত সীমান্ত অঞ্চলগুলো‌তে শান্ত ও স্থিতিশীলতা বজায় রে‌খে প্রাথমিক পুনরুদ্ধারের কাজ কর‌বে।