১১:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
নিজামী-মীর কাসেম-সালাউদ্দিন কাদেরকে মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে: মির্জা ফখরুল ২০২৩ সাল থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধের খরচ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫৯ থেকে ৬৭ বিলিয়ন ডলার। মার্কিন সেনা ও সিআইএ এজেন্টদের বহিষ্কারের চিন্তা কলম্বিয়া প্রেসিডেন্ট পেত্রোর পেন্টাগনের বড় চুক্তি পেল ট্রাম্পের ছেলের ড্রোন কোম্পানি কেন ট্রাম্প-পুতিনের বুদাপেস্ট বৈঠক বাতিল হলো? হুমকিতে বিশ্বব্যাপী পোলিও টিকাদান কর্মসূচি যুক্তরাষ্ট্রকে ভেনেজুয়েলার হুঁশিয়ারি: “আমাদের হাতে ৫ হাজার রুশ ক্ষেপণাস্ত্র” সিইসির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, গভীর সমুদ্রে যাত্রা নিষেধ আতলেতিকোর জালে ১৪ মিনিটে ৪ গোল, দাপুটে জয়ে আর্সেনাল

৮ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ, সন্ত্রাস ও নিরাপত্তা বড় বাধা।

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৩:৫৪:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
  • / 57

ছবি সংগৃহীত

 

 

পাকিস্তানের বিশাল খনিজ সম্পদে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

বিজ্ঞাপন

দেশটির দাবি অনুযায়ী, তাদের কাছে লিথিয়াম, তামা ও সোনাসহ প্রায় ৮ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজ মজুদ রয়েছে। এই খনিজ সম্ভাবনা ঘিরেই এরিক মায়ার ও মার্কিন কংগ্রেস সদস্য জ্যাক বার্গম্যান ইসলামাবাদ সফর করেন।

তবে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে নিরাপত্তা পরিস্থিতি। মূল খনিজ অঞ্চলবেলুচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়া অঞ্চলে অবস্থিত।

২০২৪ সালে পাকিস্তানের মোট সন্ত্রাসীদের ৯৫% হামলার শিকার হয়েছে এই অঞ্চলটি। বর্তমানে বেলুচ বিদ্রোহীরা খননবিরোধী হামলা আরও বাড়িয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু কোম্পানি সেখানে প্রাইভেট সিকিউরিটি মোতায়েন করতে চাইলেও সেটি পাকিস্তানে অবৈধ। ফলে খনিজ সম্পদ থাকলেও নিরাপত্তা ও অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিনিয়োগ বাস্তবায়ন এখনও অনিশ্চিত।

নিউজটি শেয়ার করুন

৮ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ, সন্ত্রাস ও নিরাপত্তা বড় বাধা।

আপডেট সময় ০৩:৫৪:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫

 

 

পাকিস্তানের বিশাল খনিজ সম্পদে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

বিজ্ঞাপন

দেশটির দাবি অনুযায়ী, তাদের কাছে লিথিয়াম, তামা ও সোনাসহ প্রায় ৮ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজ মজুদ রয়েছে। এই খনিজ সম্ভাবনা ঘিরেই এরিক মায়ার ও মার্কিন কংগ্রেস সদস্য জ্যাক বার্গম্যান ইসলামাবাদ সফর করেন।

তবে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে নিরাপত্তা পরিস্থিতি। মূল খনিজ অঞ্চলবেলুচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়া অঞ্চলে অবস্থিত।

২০২৪ সালে পাকিস্তানের মোট সন্ত্রাসীদের ৯৫% হামলার শিকার হয়েছে এই অঞ্চলটি। বর্তমানে বেলুচ বিদ্রোহীরা খননবিরোধী হামলা আরও বাড়িয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু কোম্পানি সেখানে প্রাইভেট সিকিউরিটি মোতায়েন করতে চাইলেও সেটি পাকিস্তানে অবৈধ। ফলে খনিজ সম্পদ থাকলেও নিরাপত্তা ও অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিনিয়োগ বাস্তবায়ন এখনও অনিশ্চিত।