ঢাকা ০৫:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ৪ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
দক্ষিণ ককেশাসে বিদেশি বাহিনী অগ্রহণযোগ্য: ইরান অনুসন্ধান প্রতিবেদন দাখিলে গাফিলতি, দুদকের উপপরিচালক পলাশ সাময়িক বরখাস্ত সন্ত্রাসবাদ ও আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা ১০ দিনের মধ্যেই ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চয়তার অগ্রগতি: জেলেনস্কি রাজবাড়ীতে হাসপাতালে স্বামীকে প্রকাশ্যে মারধর, ভিডিও ভাইরাল তৃপ্তি দিমরির খোলামেলা স্বীকারোক্তি: অভিনেত্রী হওয়ার জন্য মরতেও প্রস্তুত ছিলেন ব্রাজিল দলে ফিরছেন নেইমার, বিশ্রামে ভিনিসিয়ুস বিশ্ব আলোকচিত্র দিবস আজ ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জন্য সংবিধান প্রণয়নে কমিটি গঠন

৮ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ, সন্ত্রাস ও নিরাপত্তা বড় বাধা।

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৩:৫৪:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
  • / 40

ছবি সংগৃহীত

 

 

পাকিস্তানের বিশাল খনিজ সম্পদে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

দেশটির দাবি অনুযায়ী, তাদের কাছে লিথিয়াম, তামা ও সোনাসহ প্রায় ৮ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজ মজুদ রয়েছে। এই খনিজ সম্ভাবনা ঘিরেই এরিক মায়ার ও মার্কিন কংগ্রেস সদস্য জ্যাক বার্গম্যান ইসলামাবাদ সফর করেন।

তবে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে নিরাপত্তা পরিস্থিতি। মূল খনিজ অঞ্চলবেলুচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়া অঞ্চলে অবস্থিত।

২০২৪ সালে পাকিস্তানের মোট সন্ত্রাসীদের ৯৫% হামলার শিকার হয়েছে এই অঞ্চলটি। বর্তমানে বেলুচ বিদ্রোহীরা খননবিরোধী হামলা আরও বাড়িয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু কোম্পানি সেখানে প্রাইভেট সিকিউরিটি মোতায়েন করতে চাইলেও সেটি পাকিস্তানে অবৈধ। ফলে খনিজ সম্পদ থাকলেও নিরাপত্তা ও অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিনিয়োগ বাস্তবায়ন এখনও অনিশ্চিত।

নিউজটি শেয়ার করুন

৮ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ, সন্ত্রাস ও নিরাপত্তা বড় বাধা।

আপডেট সময় ০৩:৫৪:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫

 

 

পাকিস্তানের বিশাল খনিজ সম্পদে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

দেশটির দাবি অনুযায়ী, তাদের কাছে লিথিয়াম, তামা ও সোনাসহ প্রায় ৮ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজ মজুদ রয়েছে। এই খনিজ সম্ভাবনা ঘিরেই এরিক মায়ার ও মার্কিন কংগ্রেস সদস্য জ্যাক বার্গম্যান ইসলামাবাদ সফর করেন।

তবে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে নিরাপত্তা পরিস্থিতি। মূল খনিজ অঞ্চলবেলুচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়া অঞ্চলে অবস্থিত।

২০২৪ সালে পাকিস্তানের মোট সন্ত্রাসীদের ৯৫% হামলার শিকার হয়েছে এই অঞ্চলটি। বর্তমানে বেলুচ বিদ্রোহীরা খননবিরোধী হামলা আরও বাড়িয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু কোম্পানি সেখানে প্রাইভেট সিকিউরিটি মোতায়েন করতে চাইলেও সেটি পাকিস্তানে অবৈধ। ফলে খনিজ সম্পদ থাকলেও নিরাপত্তা ও অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিনিয়োগ বাস্তবায়ন এখনও অনিশ্চিত।