০৬:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
হুমকিতে বিশ্বব্যাপী পোলিও টিকাদান কর্মসূচি যুক্তরাষ্ট্রকে ভেনেজুয়েলার হুঁশিয়ারি: “আমাদের হাতে ৫ হাজার রুশ ক্ষেপণাস্ত্র” সিইসির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, গভীর সমুদ্রে যাত্রা নিষেধ আতলেতিকোর জালে ১৪ মিনিটে ৪ গোল, দাপুটে জয়ে আর্সেনাল ১৫ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালের কড়া পদক্ষেপ, পাঠানো হলো কারাগারে অগ্নি দুর্ঘটনা রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে সতর্কতা নির্দেশনা দিল মাউশি ইয়েমেনে জাতিসংঘ কার্যালয়ে হুথি বাহিনীর অভিযান, আটক ২০ কর্মী হংকং বিমানবন্দরে বড় দুর্ঘটনা: সাগরে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২ কর্মী ১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা: পরিবেশ উপদেষ্টা

বৈশ্বিক ড্রোন বিক্রি বাড়াতে ১৯৮৭ সালের ব্যাখ্যা পরিবর্তন করছে যুক্তরাষ্ট্র

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০২:১৫:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / 68

ছবি: সংগৃহীত

 

ট্রাম্প প্রশাসন ১৯৮৭ সালের Missile Technology Control Regime (MTCR)–এর নতুন ব্যাখ্যা দিতে যাচ্ছে।

এর ফলে উন্নত সামরিক ড্রোন যেমন MQ-9 Reaper–কে আর “মিসাইল” নয়, বরং “বিমান” হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হবে।

বিজ্ঞাপন

এই পদক্ষেপের মাধ্যমে MTCR–এর সীমাবদ্ধতা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), ইউরোপ এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মিত্র দেশগুলোতে ভারী আক্রমণাত্মক ড্রোন বিক্রি করতে পারবে।

এই পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র রপ্তানি বাড়াবে এবং প্রতিযোগিতায় থাকা চীন, ইসরায়েল ও তুরস্কের মতো দেশগুলোর মোকাবেলায় সহায়তা করবে।

এরই মধ্যে প্রায় ১৪২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের একটি সম্ভাব্য অস্ত্র চুক্তি নিয়ে আলোচনা চলছে, যেখানে কেবল সৌদি আরবের জন্যই ১০০টির বেশি MQ-9 ড্রোন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

বৈশ্বিক ড্রোন বিক্রি বাড়াতে ১৯৮৭ সালের ব্যাখ্যা পরিবর্তন করছে যুক্তরাষ্ট্র

আপডেট সময় ০২:১৫:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

ট্রাম্প প্রশাসন ১৯৮৭ সালের Missile Technology Control Regime (MTCR)–এর নতুন ব্যাখ্যা দিতে যাচ্ছে।

এর ফলে উন্নত সামরিক ড্রোন যেমন MQ-9 Reaper–কে আর “মিসাইল” নয়, বরং “বিমান” হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হবে।

বিজ্ঞাপন

এই পদক্ষেপের মাধ্যমে MTCR–এর সীমাবদ্ধতা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), ইউরোপ এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মিত্র দেশগুলোতে ভারী আক্রমণাত্মক ড্রোন বিক্রি করতে পারবে।

এই পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র রপ্তানি বাড়াবে এবং প্রতিযোগিতায় থাকা চীন, ইসরায়েল ও তুরস্কের মতো দেশগুলোর মোকাবেলায় সহায়তা করবে।

এরই মধ্যে প্রায় ১৪২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের একটি সম্ভাব্য অস্ত্র চুক্তি নিয়ে আলোচনা চলছে, যেখানে কেবল সৌদি আরবের জন্যই ১০০টির বেশি MQ-9 ড্রোন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।