০৪:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
থাই–কাম্বোডিয়া সীমান্তে পুনরায় উত্তেজনা: অস্ত্রবিরতি ভেঙে বিমান হামলা, নিহত ১ সৈন্য ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধি দল জার্মান সেনাবাহিনী বাড়ছে: ২০৩৫ সালের মধ্যে ২,৬০,০০০ সক্রিয় সদস্যের লক্ষ্য অনুমোদন মধ্যপ্রাচ্যের কঠিনতম পানি প্রকল্প সম্পন্ন করল ইরান ফিনল্যান্ডে ডাটা সেন্টারের নির্গত  তাপে গরম হচ্ছে পুরো শহর চীন কোয়ান্টাম কম্পিউটারে সফলতা পেলে যুক্তরাষ্ট্রকে এক নিমেষে প্রস্তরযুগে পাঠিয়ে দেবে যুক্তরাষ্ট্রের F-35 যুদ্ধবিমান প্রকল্পে ফিরে আসার বিষয়ে আরো একধাপ এগিয়ে গেল তুরস্ক: এমনটাই জানিয়েছেন তুরস্কে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত টম ব্যারাক। ফিফার শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হলেন ট্রাম্প ব্রাজিলে অবতরণের পর আগুনে পুড়ল এয়ারবাস এ-৩২০, অল্পের জন্য রক্ষা পেল যাত্রীরা পাক-আফগান সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

মোহাম্মদপুরে চাঞ্চল্যকর মুন্না হত্যার আসামি ইসমাইল হোসেন র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০১:৩৩:৩২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
  • / 86

ছবি সংগৃহীত

 

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ঘটিত চাঞ্চল্যকর মুন্না হাওলাদার হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি মো. ইসমাইল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। মঙ্গলবার রাতে র‌্যাব-২ এর একটি দল রাজধানীর হাজারীবাগ এলাকা থেকে তাকে আটক করে। জানা গেছে, ইসমাইল এলেক্স ইমন ও গলাকাটা রানা কিশোর গ্যাংয়ের অন্যতম সদস্য এবং হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল গভীর।

র‌্যাব-২ এর সিপিসি-৩ আগারগাঁও ক্যাম্পের স্কোয়াড্রন লিডার সানোয়ার গণমাধ্যমকে বলেন, “মঙ্গলবার রাতে মোহাম্মদপুর থানার চাঞ্চল্যকর মুন্না হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি ইসমাইল হোসেনকে হাজারীবাগ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি এলেক্স ইমন ও গলাকাটা রানার ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন।”

বিজ্ঞাপন

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, নিহত মুন্না ছিলেন একজন সাধারণ পিঠা বিক্রেতা, যিনি কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে তার পরিবারকে জীবনধারণের জন্য সহায়তা করতেন। কিন্তু এলেক্স ইমন ও গলাকাটা রানা সহ তাদের সন্ত্রাসী গোষ্ঠী মুন্নার পেশাকে অপমানজনক মনে করে, এবং তার সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। তারা মুন্নাকে শাস্তি দেওয়ার উদ্দেশ্যে পরিকল্পনা করে এবং গত বছরের ২০ নভেম্বর রাতে, ইসমাইল, এলেক্স ইমন ও গলাকাটা রানাসহ অন্যান্য আসামি মুন্নাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করে তাকে হত্যা করে।

এ ঘটনায় নিহত মুন্নার বাবা, বাবুল হাওলাদার, মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে র‌্যাব অভিযান চালিয়ে ইসমাইল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তারের পর র‌্যাব বলেছে, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আরও কিছু অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সম্পর্ক থাকতে পারে, যা তদন্তের মাধ্যমে স্পষ্ট হবে।

এখনও পর্যন্ত ইসমাইলসহ অন্যান্য আসামিদের ধরপাকড় অব্যাহত রয়েছে এবং হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বিস্তারিত তদন্ত চলমান রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

মোহাম্মদপুরে চাঞ্চল্যকর মুন্না হত্যার আসামি ইসমাইল হোসেন র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার

আপডেট সময় ০১:৩৩:৩২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫

 

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ঘটিত চাঞ্চল্যকর মুন্না হাওলাদার হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি মো. ইসমাইল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। মঙ্গলবার রাতে র‌্যাব-২ এর একটি দল রাজধানীর হাজারীবাগ এলাকা থেকে তাকে আটক করে। জানা গেছে, ইসমাইল এলেক্স ইমন ও গলাকাটা রানা কিশোর গ্যাংয়ের অন্যতম সদস্য এবং হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল গভীর।

র‌্যাব-২ এর সিপিসি-৩ আগারগাঁও ক্যাম্পের স্কোয়াড্রন লিডার সানোয়ার গণমাধ্যমকে বলেন, “মঙ্গলবার রাতে মোহাম্মদপুর থানার চাঞ্চল্যকর মুন্না হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি ইসমাইল হোসেনকে হাজারীবাগ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি এলেক্স ইমন ও গলাকাটা রানার ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন।”

বিজ্ঞাপন

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, নিহত মুন্না ছিলেন একজন সাধারণ পিঠা বিক্রেতা, যিনি কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে তার পরিবারকে জীবনধারণের জন্য সহায়তা করতেন। কিন্তু এলেক্স ইমন ও গলাকাটা রানা সহ তাদের সন্ত্রাসী গোষ্ঠী মুন্নার পেশাকে অপমানজনক মনে করে, এবং তার সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। তারা মুন্নাকে শাস্তি দেওয়ার উদ্দেশ্যে পরিকল্পনা করে এবং গত বছরের ২০ নভেম্বর রাতে, ইসমাইল, এলেক্স ইমন ও গলাকাটা রানাসহ অন্যান্য আসামি মুন্নাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করে তাকে হত্যা করে।

এ ঘটনায় নিহত মুন্নার বাবা, বাবুল হাওলাদার, মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে র‌্যাব অভিযান চালিয়ে ইসমাইল হোসেনকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তারের পর র‌্যাব বলেছে, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আরও কিছু অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সম্পর্ক থাকতে পারে, যা তদন্তের মাধ্যমে স্পষ্ট হবে।

এখনও পর্যন্ত ইসমাইলসহ অন্যান্য আসামিদের ধরপাকড় অব্যাহত রয়েছে এবং হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় বিস্তারিত তদন্ত চলমান রয়েছে।