ঢাকা ০৮:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
চিটাগং কিংসকে উড়িয়ে দিয়ে ঢাকা ক্যাপিটালসের টানা তৃতীয় জয়   গাজায় ব্যর্থতার দায়ে পদত্যাগের প্রস্তুতিতে শিন বেত প্রধান রনেন বার যেসব পণ্যে ভ্যাট কমালো এনবিআর গাজায় ব্যর্থতার দায়ে এবার পদত্যাগের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরাইলি অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেত-এর প্রধান রনেন বার। পুতিনের ভূমিকা নিয়ে ট্রাম্পের উদ্বেগ, নতুন নিষেধাজ্ঞার ইঙ্গিত ট্রাম্প প্রশাসনের সিদ্ধান্ত: বৈদেশিক সহায়তায় ৯০ দিনের সাময়িক স্থগিতাদেশ ইতালি থেকে আসা সেই বিমানে তল্লাশির পর যা জানা গেল ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে নতুন সম্পর্ক চায় চীন। রাজশাহীতে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতার ওপর হামলা, গুরুতর আহত সই জাল, প্লট বরাদ্দে প্রতারণা: গণপূর্তের কর্মকর্তা তৈয়বুর গ্রেপ্তার

নদী ভাঙ্গন

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিপর্যস্ত গাইবান্ধার নদীপাড়ের মানুষ

খবরের কথা ডেস্ক

ছবি সংগৃহীত

 

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে দুর্বিষহ দিন পার করছেন নদীপাড়ের মানুষ। প্রতিদিনই বিলীন হচ্ছে বসতভিটা ও আবাদি জমি। অর্ধশতাধিক পরিবার ইতোমধ্যেই সর্বস্ব হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে।

পুটিমাড়ি থেকে দত্তের খামার পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর আগ্রাসনে শতাধিক একর ফসলি জমি নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত এই বিপর্যয়ের মুখোমুখি হওয়া মানুষ আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।

পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রতিদিন জিওব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করছে। তবে শ্রীপুরে স্থায়ী বাঁধের অভাবের কারণে কার্যকর প্রতিরোধ সম্ভব হচ্ছে না।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক জানান, ভাঙন রোধে বোর্ডের পক্ষ থেকে সব ধরনের সাময়িক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ ছাড়া এই সংকট কাটানো কঠিন।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১০:২৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
৫১৩ বার পড়া হয়েছে

নদী ভাঙ্গন

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিপর্যস্ত গাইবান্ধার নদীপাড়ের মানুষ

আপডেট সময় ১০:২৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫

 

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে দুর্বিষহ দিন পার করছেন নদীপাড়ের মানুষ। প্রতিদিনই বিলীন হচ্ছে বসতভিটা ও আবাদি জমি। অর্ধশতাধিক পরিবার ইতোমধ্যেই সর্বস্ব হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে।

পুটিমাড়ি থেকে দত্তের খামার পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর আগ্রাসনে শতাধিক একর ফসলি জমি নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত এই বিপর্যয়ের মুখোমুখি হওয়া মানুষ আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।

পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রতিদিন জিওব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করছে। তবে শ্রীপুরে স্থায়ী বাঁধের অভাবের কারণে কার্যকর প্রতিরোধ সম্ভব হচ্ছে না।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক জানান, ভাঙন রোধে বোর্ডের পক্ষ থেকে সব ধরনের সাময়িক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ ছাড়া এই সংকট কাটানো কঠিন।