১১:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
নতুন ফাঁস হওয়া নথিতে ইসরায়েলের সঙ্গে অ্যামাজন ও গুগলের গোপন চুক্তি উন্মোচিত তাইওয়ানে প্রথমবারের মতো প্রো ইসরাইলি লবি AIPAC প্রতিনিধিদলের সফর প্রবল বর্ষণে নিউইয়র্ক ও নিউ জার্সির রাস্তাঘাট প্লাবিত, যানবাহন ডুবে গেছে পানিতে নিরাপত্তা হুমকিতে সামরিক ঘাঁটিতে আশ্রয় নিলেন ট্রাম্প প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তারা ‘পারমাণবিক অস্ত্রে সজ্জিত এক দখলদার দানব’ — যুক্তরাষ্ট্রকে কটাক্ষ ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান, তুরস্ক-কাতারের মধ্যস্থতায় সমঝোতা প্রথম উড্ডয়ন সম্পন্ন করল নাসার নীরব সুপারসনিক জেট X-59 ‘হ্যাঁ’–‘না’ পোস্টে তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়া ইবতেদায়ী শিক্ষকদের মিছিল ছত্রভঙ্গ করে দিলো পুলিশ জুলাই সনদে সাইন করে ভুল করেছেন, এখন কাফফারা দিন: বিএনপিকে নাসীরুদ্দীন
নদী ভাঙ্গন

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিপর্যস্ত গাইবান্ধার নদীপাড়ের মানুষ

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১০:২৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 99

ছবি সংগৃহীত

 

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে দুর্বিষহ দিন পার করছেন নদীপাড়ের মানুষ। প্রতিদিনই বিলীন হচ্ছে বসতভিটা ও আবাদি জমি। অর্ধশতাধিক পরিবার ইতোমধ্যেই সর্বস্ব হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে।

পুটিমাড়ি থেকে দত্তের খামার পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর আগ্রাসনে শতাধিক একর ফসলি জমি নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত এই বিপর্যয়ের মুখোমুখি হওয়া মানুষ আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।

বিজ্ঞাপন

পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রতিদিন জিওব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করছে। তবে শ্রীপুরে স্থায়ী বাঁধের অভাবের কারণে কার্যকর প্রতিরোধ সম্ভব হচ্ছে না।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক জানান, ভাঙন রোধে বোর্ডের পক্ষ থেকে সব ধরনের সাময়িক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ ছাড়া এই সংকট কাটানো কঠিন।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

নদী ভাঙ্গন

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিপর্যস্ত গাইবান্ধার নদীপাড়ের মানুষ

আপডেট সময় ১০:২৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫

 

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে দুর্বিষহ দিন পার করছেন নদীপাড়ের মানুষ। প্রতিদিনই বিলীন হচ্ছে বসতভিটা ও আবাদি জমি। অর্ধশতাধিক পরিবার ইতোমধ্যেই সর্বস্ব হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে।

পুটিমাড়ি থেকে দত্তের খামার পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর আগ্রাসনে শতাধিক একর ফসলি জমি নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত এই বিপর্যয়ের মুখোমুখি হওয়া মানুষ আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।

বিজ্ঞাপন

পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রতিদিন জিওব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করছে। তবে শ্রীপুরে স্থায়ী বাঁধের অভাবের কারণে কার্যকর প্রতিরোধ সম্ভব হচ্ছে না।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক জানান, ভাঙন রোধে বোর্ডের পক্ষ থেকে সব ধরনের সাময়িক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ ছাড়া এই সংকট কাটানো কঠিন।