ঢাকা ০১:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
নির্বাচন হবে আগামী বছরের শুরুতে : মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে প্রধান উপদেষ্টা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ শত্রু রাষ্ট্রকে সহযোগিতায় মৃত্যুদণ্ডের বিধান করলো ইরান গা/জা/য় ক্যাফে, স্কুল ও হাসপাতালে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৯৫ সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত ১০ হাজার ছাড়াল, ২৪ ঘণ্টায় নতুন ৪২৯ জন জুলাই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়নে সরকারের অগ্রগতি নেই: অভিযোগ নাহিদ ইসলামের পাকিস্তানকে ৩৪০ কোটি ডলারের বাণিজ্যিক ঋণ নবায়ন দিল চীন প্রেমিকার বিয়ের খবর শুনে কিশোরের ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা পদ্মা নদীতে ভয়াবহ ভাঙন: কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় আতঙ্কে নদীপাড়ের মানুষ ক্যাম্পাসে সন্ত্রাস ফিরিয়ে আনতে ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে একটি মহল: ছাত্রশিবির সভাপতি

অর্থ পাচারের অভিযোগে আপিল বিভাগ থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান ও গিয়াস উদ্দিন আল মামুন

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০১:২৪:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫
  • / 51

ছবি: সংগৃহীত

 

সিঙ্গাপুরে অর্থ পাচারের অভিযোগে অর্থপাচার আইনে করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ব্যবসায়ী গিয়াসউদ্দিন আল মামুনকে ৭ বছরের সাজা থেকে খালাস দিয়েছেন আপিল বিভাগ। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে এ রায় ঘোষণা করা হয়।

গত ৪ মার্চ, আপিল শুনানির পর রায়ের জন্য এদিন নির্ধারণ করেছিলেন প্রধান বিচারপতি। এর আগে, ১০ ডিসেম্বর মামুনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের অনুমতি দিয়ে দণ্ড স্থগিত করা হয়। এরপর, মামুন আপিল করার পর এ রায় আসে।

২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর দুদক রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি দায়ের করে। ২০১০ সালের ৬ জুলাই তারেক রহমান ও গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করা হয় এবং পরবর্তীতে ২০১১ সালের ৮ আগস্ট আদালত তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ (চার্জ) গঠন করেন।

মামলায় বলা হয়, টঙ্গীতে ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের জন্য খাদিজা ইসলামের কাছ থেকে ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার ৮৪৩ টাকা নিয়েছিলেন গিয়াস উদ্দিন আল মামুন। এই টাকা সিঙ্গাপুরে লেনদেন হয় এবং মামুন সিটি ব্যাংক এনএ-তে নিজের ব্যাংক হিসাবে জমা দেন। পরে, এ টাকার মধ্যে তারেক রহমান ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকা খরচ করেন।

মামলায় মোট ১৩ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন, যার মধ্যে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের এজেন্ট ডেবরা লেপরোভেটও ছিলেন। তবে আপিল বিভাগের রায়ে, সব অভিযোগ অস্বীকার করে দুই আসামির বিরুদ্ধে সকল দণ্ড বাতিল করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

অর্থ পাচারের অভিযোগে আপিল বিভাগ থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান ও গিয়াস উদ্দিন আল মামুন

আপডেট সময় ০১:২৪:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫

 

সিঙ্গাপুরে অর্থ পাচারের অভিযোগে অর্থপাচার আইনে করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ব্যবসায়ী গিয়াসউদ্দিন আল মামুনকে ৭ বছরের সাজা থেকে খালাস দিয়েছেন আপিল বিভাগ। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে এ রায় ঘোষণা করা হয়।

গত ৪ মার্চ, আপিল শুনানির পর রায়ের জন্য এদিন নির্ধারণ করেছিলেন প্রধান বিচারপতি। এর আগে, ১০ ডিসেম্বর মামুনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের অনুমতি দিয়ে দণ্ড স্থগিত করা হয়। এরপর, মামুন আপিল করার পর এ রায় আসে।

২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর দুদক রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি দায়ের করে। ২০১০ সালের ৬ জুলাই তারেক রহমান ও গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করা হয় এবং পরবর্তীতে ২০১১ সালের ৮ আগস্ট আদালত তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ (চার্জ) গঠন করেন।

মামলায় বলা হয়, টঙ্গীতে ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের জন্য খাদিজা ইসলামের কাছ থেকে ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার ৮৪৩ টাকা নিয়েছিলেন গিয়াস উদ্দিন আল মামুন। এই টাকা সিঙ্গাপুরে লেনদেন হয় এবং মামুন সিটি ব্যাংক এনএ-তে নিজের ব্যাংক হিসাবে জমা দেন। পরে, এ টাকার মধ্যে তারেক রহমান ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকা খরচ করেন।

মামলায় মোট ১৩ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন, যার মধ্যে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের এজেন্ট ডেবরা লেপরোভেটও ছিলেন। তবে আপিল বিভাগের রায়ে, সব অভিযোগ অস্বীকার করে দুই আসামির বিরুদ্ধে সকল দণ্ড বাতিল করা হয়েছে।