ঢাকা ০৮:৩১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামালের ৫৪তম শাহাদাত বার্ষিকী ভাটারায় প্রকাশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ভীতি প্রদর্শনের ঘটনায় এক যুবককে গ্রেফতার করেছে ডিবি চাঞ্চল্যকর ছিনতাইয়ের ঘটনায় মোটরসাইকেল ও দেশীয় অস্ত্রসহ পেশাদার ছিনতাইকারী শাকিলকে গ্রেফতার করেছে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ যুদ্ধবিরতিতে ফিলিস্তিনিদের ‘না’, প্রস্তাবে যা বলেছে ইসরায়েল ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন তালেবান আর সন্ত্রাসী গোষ্ঠী নয়, রায় দিল রাশিয়া গুগল এখন অস্ত্র ও নজরদারির জন্য এআই তৈরি করছে ফ্লোরিডা স্টেট ইউনিভার্সিটিতে বন্দুকধারীর হামলায় ৫ জন নিহত, ৪ জন আহত — সন্দেহভাজন আটক ইসরায়েল সীমান্তের কাছে হিজবুল্লাহকে হটাতে কাজ করছে লেবানন সেনাবাহিনী সিরিয়ার স্বৈরশাসকের মূল্যবান সম্পদ পাচারে গোপন বিমান মিশন

“সুন্দরবন দিবস: পরিবেশ রক্ষায় সচেতনতার নতুন দিগন্ত”

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১২:১১:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ৫৩৬ বার পড়া হয়েছে

ছবি সংগৃহীত

 

“সুন্দরবন দিবস: পরিবেশ রক্ষায় সচেতনতার নতুন দিগন্ত” একটি অত্যন্ত শক্তিশালী এবং অনুপ্রেরণামূলক শিরোনাম। এটি সুন্দরবনের পরিবেশগত গুরুত্ব এবং এর সুরক্ষা সংক্রান্ত সচেতনতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করতে সাহায্য করবে। এই শিরোনামটি এমন একটি বার্তা পৌঁছায় যে, সুন্দরবন শুধু আমাদের দেশের নয়, পুরো পৃথিবীর একটি অমূল্য সম্পদ এবং এর রক্ষায় সচেতনতা বৃদ্ধি করা জরুরি।
১৪ ফেব্রুয়ারি, সুন্দরবন দিবস হিসেবে পালিত হয়। এই দিনটি সুন্দরবন এবং এর ঐতিহাসিক ও পরিবেশগত গুরুত্বের প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করার জন্য উদযাপন করা হয়। সুন্দরবন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন এবং এটি একটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান। সুন্দরবন, যা বাংলাদেশ এবং ভারত (পশ্চিমবঙ্গ) এর মধ্যে বিস্তৃত, একটি অনন্য বাস্তুতন্ত্র যা প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
সুন্দরবন দিবস এর উদযাপনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে:
সুন্দরবনের পরিবেশগত গুরুত্ব ও প্রাকৃতিক সম্পদের রক্ষা।
ম্যানগ্রোভ বনের প্রাণী ও উদ্ভিদ সম্পর্কিত সচেতনতা বৃদ্ধি।
সুন্দরবনে অবৈধ শিকার, বনজ সম্পদ কাটার মতো অনিয়ম রোধ করা।
সুন্দরবন ও এর আশেপাশের জনগণের জীবনযাত্রার উন্নয়নে ভূমিকা পালন করা।
সুন্দরবনের মধ্যে রয়েছেন রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, মাছ এবং জলজ প্রাণী। এই বনটি প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে সুরক্ষা দেয় এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে এক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরোধক শক্তি হিসেবে কাজ করে।
সুন্দরবন দিবস উদযাপন সাধারণত পরিবেশ রক্ষাকারী সংগঠন, সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক-শিক্ষিকা, পরিবেশবিদ, ছাত্র-ছাত্রী এবং সাধারণ জনগণের মধ্যে আলোচনা, সেমিনার, বনভোজন, পোস্টার প্রদর্শনী ও বিভিন্ন প্রকার কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে করা হয়।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

“সুন্দরবন দিবস: পরিবেশ রক্ষায় সচেতনতার নতুন দিগন্ত”

আপডেট সময় ১২:১১:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

 

“সুন্দরবন দিবস: পরিবেশ রক্ষায় সচেতনতার নতুন দিগন্ত” একটি অত্যন্ত শক্তিশালী এবং অনুপ্রেরণামূলক শিরোনাম। এটি সুন্দরবনের পরিবেশগত গুরুত্ব এবং এর সুরক্ষা সংক্রান্ত সচেতনতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করতে সাহায্য করবে। এই শিরোনামটি এমন একটি বার্তা পৌঁছায় যে, সুন্দরবন শুধু আমাদের দেশের নয়, পুরো পৃথিবীর একটি অমূল্য সম্পদ এবং এর রক্ষায় সচেতনতা বৃদ্ধি করা জরুরি।
১৪ ফেব্রুয়ারি, সুন্দরবন দিবস হিসেবে পালিত হয়। এই দিনটি সুন্দরবন এবং এর ঐতিহাসিক ও পরিবেশগত গুরুত্বের প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করার জন্য উদযাপন করা হয়। সুন্দরবন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন এবং এটি একটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য স্থান। সুন্দরবন, যা বাংলাদেশ এবং ভারত (পশ্চিমবঙ্গ) এর মধ্যে বিস্তৃত, একটি অনন্য বাস্তুতন্ত্র যা প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
সুন্দরবন দিবস এর উদযাপনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে:
সুন্দরবনের পরিবেশগত গুরুত্ব ও প্রাকৃতিক সম্পদের রক্ষা।
ম্যানগ্রোভ বনের প্রাণী ও উদ্ভিদ সম্পর্কিত সচেতনতা বৃদ্ধি।
সুন্দরবনে অবৈধ শিকার, বনজ সম্পদ কাটার মতো অনিয়ম রোধ করা।
সুন্দরবন ও এর আশেপাশের জনগণের জীবনযাত্রার উন্নয়নে ভূমিকা পালন করা।
সুন্দরবনের মধ্যে রয়েছেন রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, মাছ এবং জলজ প্রাণী। এই বনটি প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে সুরক্ষা দেয় এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে এক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরোধক শক্তি হিসেবে কাজ করে।
সুন্দরবন দিবস উদযাপন সাধারণত পরিবেশ রক্ষাকারী সংগঠন, সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক-শিক্ষিকা, পরিবেশবিদ, ছাত্র-ছাত্রী এবং সাধারণ জনগণের মধ্যে আলোচনা, সেমিনার, বনভোজন, পোস্টার প্রদর্শনী ও বিভিন্ন প্রকার কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে করা হয়।