১০:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
নিজামী-মীর কাসেম-সালাউদ্দিন কাদেরকে মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে: মির্জা ফখরুল ২০২৩ সাল থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধের খরচ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫৯ থেকে ৬৭ বিলিয়ন ডলার। মার্কিন সেনা ও সিআইএ এজেন্টদের বহিষ্কারের চিন্তা কলম্বিয়া প্রেসিডেন্ট পেত্রোর পেন্টাগনের বড় চুক্তি পেল ট্রাম্পের ছেলের ড্রোন কোম্পানি কেন ট্রাম্প-পুতিনের বুদাপেস্ট বৈঠক বাতিল হলো? হুমকিতে বিশ্বব্যাপী পোলিও টিকাদান কর্মসূচি যুক্তরাষ্ট্রকে ভেনেজুয়েলার হুঁশিয়ারি: “আমাদের হাতে ৫ হাজার রুশ ক্ষেপণাস্ত্র” সিইসির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, গভীর সমুদ্রে যাত্রা নিষেধ আতলেতিকোর জালে ১৪ মিনিটে ৪ গোল, দাপুটে জয়ে আর্সেনাল
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

মহাকাশ থেকে বিশ্বের বৃহত্তম হিমশৈলের ছবি ধারণ করল রাশিয়া 

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০১:৫৯:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 98

ছবি সংগৃহীত

 

রাশিয়ার স্যাটেলাইট মেটিওর-এম সম্প্রতি বিশ্বের বৃহত্তম হিমশৈল A23a-এর চমৎকার ছবি ধারণ করেছে। এই বিশাল হিমশৈলের আয়তন প্রায় ৩,৬৭২ বর্গকিলোমিটার, যা যুক্তরাষ্ট্রের রোড আইল্যান্ড রাজ্যের সমান। ওজন প্রায় ১ বিলিয়ন টন, যা এক নজরে প্রকৃতির অসীম শক্তির প্রমাণ।

বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, হিমশৈলটি বর্তমানে দক্ষিণ মহাসাগরে অবস্থান করছে এবং ধীরে ধীরে আটলান্টিকের সাউথ জর্জিয়া দ্বীপের দিকে এগোচ্ছে। এটি ভেসে যাওয়ার প্রক্রিয়া জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এবং বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে বরফের গলনের একটি বাস্তব উদাহরণ।

বিজ্ঞাপন

বিশ্বের বিভিন্ন মহাকাশ সংস্থার মতো রাশিয়ার এই স্যাটেলাইটও পৃথিবীর পরিবেশগত পরিবর্তনগুলো পর্যবেক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। হিমশৈলগুলোর গতিবিধি অনুসন্ধান করে গবেষকরা সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্র, সমুদ্রের স্রোত এবং বৈশ্বিক পরিবেশের উপর তাদের প্রভাব নির্ধারণ করছেন।

A23a-এর মতো বিশাল হিমশৈলগুলো শুধু প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের প্রতীক নয়, বরং পরিবেশের উপর মানুষের কার্যকলাপের সুদূরপ্রসারী প্রভাবও তুলে ধরে। এই হিমশৈলটির ভ্রমণ প্রকৃতির রহস্যময় সৌন্দর্য আর বৈজ্ঞানিক গবেষণার অবারিত সম্ভাবনার দিকেও ইঙ্গিত করে।

নিউজটি শেয়ার করুন

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

মহাকাশ থেকে বিশ্বের বৃহত্তম হিমশৈলের ছবি ধারণ করল রাশিয়া 

আপডেট সময় ০১:৫৯:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫

 

রাশিয়ার স্যাটেলাইট মেটিওর-এম সম্প্রতি বিশ্বের বৃহত্তম হিমশৈল A23a-এর চমৎকার ছবি ধারণ করেছে। এই বিশাল হিমশৈলের আয়তন প্রায় ৩,৬৭২ বর্গকিলোমিটার, যা যুক্তরাষ্ট্রের রোড আইল্যান্ড রাজ্যের সমান। ওজন প্রায় ১ বিলিয়ন টন, যা এক নজরে প্রকৃতির অসীম শক্তির প্রমাণ।

বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, হিমশৈলটি বর্তমানে দক্ষিণ মহাসাগরে অবস্থান করছে এবং ধীরে ধীরে আটলান্টিকের সাউথ জর্জিয়া দ্বীপের দিকে এগোচ্ছে। এটি ভেসে যাওয়ার প্রক্রিয়া জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এবং বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে বরফের গলনের একটি বাস্তব উদাহরণ।

বিজ্ঞাপন

বিশ্বের বিভিন্ন মহাকাশ সংস্থার মতো রাশিয়ার এই স্যাটেলাইটও পৃথিবীর পরিবেশগত পরিবর্তনগুলো পর্যবেক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। হিমশৈলগুলোর গতিবিধি অনুসন্ধান করে গবেষকরা সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্র, সমুদ্রের স্রোত এবং বৈশ্বিক পরিবেশের উপর তাদের প্রভাব নির্ধারণ করছেন।

A23a-এর মতো বিশাল হিমশৈলগুলো শুধু প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের প্রতীক নয়, বরং পরিবেশের উপর মানুষের কার্যকলাপের সুদূরপ্রসারী প্রভাবও তুলে ধরে। এই হিমশৈলটির ভ্রমণ প্রকৃতির রহস্যময় সৌন্দর্য আর বৈজ্ঞানিক গবেষণার অবারিত সম্ভাবনার দিকেও ইঙ্গিত করে।