ঢাকা ১২:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইকের ২ যাত্রী নিহত, আহত ৪ অক্টোবরের মধ্যে ভাঙাচোড়া রাস্তা সংস্কার ও পুরোনো বাস সরানো হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা মেক্সিকোর একটি শ্মশান থেকে স্তূপীকৃত ৩৮১ মরদেহ উদ্ধার ইতিহাসে প্রথম চীনে অনুষ্ঠিত হলো এআই-চালিত হিউম্যানয়েড রোবট ফুটবল ম্যাচ পাকিস্তানে টানা বৃষ্টিতে বন্যা ও ঘরধস, প্রাণ হারাল আরও ৮ জন আবু সাঈদ হত্যা: মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল সুদানের স্বর্ণখনি ধসে ১১ শ্রমিক নিহত, আহত ৭ নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে এখনো পুরোপুরি আশ্বস্ত নয় বিএনপি: মোশাররফ হোসেন ৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ আজ বিকেলে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের শাটডাউন কর্মসূচি প্রত্যাহার

সৌদির কাছে আর্থিক দাবি কম করলে পরে আফসোস হতে পারে: ট্রাম্প”

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১২:৫৭:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 46

ছবি: সংগৃহীত

 

ট্রাম্প যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তখন তিনি বলেছিলেন, “আগেরবার সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ১১০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছিলেন, তাই সৌদি গিয়েছিলাম। এবার যেতে হলে ৫ গুণ বেশি দিতে হবে, কারণ সবকিছুর দাম বেড়েছে।”

এর জবাবে বর্তমান সৌদি যুবরাজ বিন সালমান সাম্প্রতিক এক বক্তব্যে বলেন, “এইবার আমেরিকাকে ৬০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।”

বিন সালমানের এ মন্তব্য ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি শুধু অর্থনৈতিক লেনদেন নয়, বরং সৌদি-মার্কিন কৌশলগত সম্পর্কের নতুন এক অধ্যায়। তেলের দামে পরিবর্তন ও বৈশ্বিক রাজনীতিতে সৌদির অবস্থান আরও দৃঢ় করার ইঙ্গিতও থাকতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

সৌদির কাছে আর্থিক দাবি কম করলে পরে আফসোস হতে পারে: ট্রাম্প”

আপডেট সময় ১২:৫৭:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫

 

ট্রাম্প যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তখন তিনি বলেছিলেন, “আগেরবার সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ১১০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছিলেন, তাই সৌদি গিয়েছিলাম। এবার যেতে হলে ৫ গুণ বেশি দিতে হবে, কারণ সবকিছুর দাম বেড়েছে।”

এর জবাবে বর্তমান সৌদি যুবরাজ বিন সালমান সাম্প্রতিক এক বক্তব্যে বলেন, “এইবার আমেরিকাকে ৬০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।”

বিন সালমানের এ মন্তব্য ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি শুধু অর্থনৈতিক লেনদেন নয়, বরং সৌদি-মার্কিন কৌশলগত সম্পর্কের নতুন এক অধ্যায়। তেলের দামে পরিবর্তন ও বৈশ্বিক রাজনীতিতে সৌদির অবস্থান আরও দৃঢ় করার ইঙ্গিতও থাকতে পারে।