ঢাকা ০৮:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
২১ আগস্ট মামলায় খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিলের শুনানি শুরু শ্রীমঙ্গলে করলা চাষে বিপ্লব, বদলে যাচ্ছে গ্রামীণ জীবন গণতন্ত্রের পথে ঐকমত্য প্রয়োজন, মতপার্থক্য নয়: আলী রীয়াজ মেয়র পদে ইশরাক হোসেনকে বসানো নিয়ে উত্তপ্ত গুলিস্তান, চলছেই লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষার্থীদের হামলার নিন্দা সারজিস আলমের, ‘ধিক্কার জানাই এমন আচরণে’ সিন্ধু চুক্তি ভাঙার চিন্তা করবেন না, নয়াদিল্লিকে হুঁশিয়ারি পাক প্রধানমন্ত্রীর বাল্যবিবাহ বিরোধী পোস্টের জেরে প্রাণ গেল তরুণের: গ্রেফতার ৬ জন বাজেটে মৎস্য-প্রাণিসম্পদে বাড়তি ভর্তুকি ও ঋণ সুবিধা চান খাতসংশ্লিষ্টরা কুড়িগ্রাম সীমান্তে বজ্রপাতে ১ বিজিবি সদস্য নিহত, আহত আরো ৪ কোটচাঁদপুরে ট্রেনে অভিযান, ৩ কোটির হেরোইন উদ্ধার

সৌদির কাছে আর্থিক দাবি কম করলে পরে আফসোস হতে পারে: ট্রাম্প”

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১২:৫৭:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 34

ছবি: সংগৃহীত

 

ট্রাম্প যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তখন তিনি বলেছিলেন, “আগেরবার সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ১১০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছিলেন, তাই সৌদি গিয়েছিলাম। এবার যেতে হলে ৫ গুণ বেশি দিতে হবে, কারণ সবকিছুর দাম বেড়েছে।”

এর জবাবে বর্তমান সৌদি যুবরাজ বিন সালমান সাম্প্রতিক এক বক্তব্যে বলেন, “এইবার আমেরিকাকে ৬০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।”

বিন সালমানের এ মন্তব্য ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি শুধু অর্থনৈতিক লেনদেন নয়, বরং সৌদি-মার্কিন কৌশলগত সম্পর্কের নতুন এক অধ্যায়। তেলের দামে পরিবর্তন ও বৈশ্বিক রাজনীতিতে সৌদির অবস্থান আরও দৃঢ় করার ইঙ্গিতও থাকতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

সৌদির কাছে আর্থিক দাবি কম করলে পরে আফসোস হতে পারে: ট্রাম্প”

আপডেট সময় ১২:৫৭:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫

 

ট্রাম্প যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তখন তিনি বলেছিলেন, “আগেরবার সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ১১০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছিলেন, তাই সৌদি গিয়েছিলাম। এবার যেতে হলে ৫ গুণ বেশি দিতে হবে, কারণ সবকিছুর দাম বেড়েছে।”

এর জবাবে বর্তমান সৌদি যুবরাজ বিন সালমান সাম্প্রতিক এক বক্তব্যে বলেন, “এইবার আমেরিকাকে ৬০০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে।”

বিন সালমানের এ মন্তব্য ঘিরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি শুধু অর্থনৈতিক লেনদেন নয়, বরং সৌদি-মার্কিন কৌশলগত সম্পর্কের নতুন এক অধ্যায়। তেলের দামে পরিবর্তন ও বৈশ্বিক রাজনীতিতে সৌদির অবস্থান আরও দৃঢ় করার ইঙ্গিতও থাকতে পারে।