০৬:১৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
‘জুলাই যোদ্ধা’ শনাক্তে গোয়েন্দা তদন্ত শুরু কুয়াকাটার হোটেলে ঝুলন্ত মরদেহ, স্বামী পরিচয়ে থাকা যুবকের খোঁজ নেই যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার তালিকা বৃদ্ধি: যোগ হচ্ছে ফিলিস্তিনসহ আরও ছয় দেশ ‘২৫ তারিখ ইনশা আল্লাহ দেশে ফিরছি’: তারেক রহমান হাদিকে গুলি: প্রধান আসামি ফয়সালের বাবা–মা গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার সেই মুসলিমকে ‘জাতীয় হিরো’ আখ্যা দিয়ে যা বললেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী জাতির উদ্দেশ্যে সন্ধ্যায় ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা জনসমাগমের মধ্যে দক্ষিণখানে যুবলীগ নেতা খুন জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রধান উপদেষ্টা ও রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা গাজায় যুদ্ধবিরতি মানতে ইসরায়েলকে হোয়াইট হাউসের সতর্কবার্তা, নেতানিয়াহুকে সরাসরি বার্তা
নদী ভাঙ্গন

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিপর্যস্ত গাইবান্ধার নদীপাড়ের মানুষ

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১০:২৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 129

ছবি সংগৃহীত

 

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে দুর্বিষহ দিন পার করছেন নদীপাড়ের মানুষ। প্রতিদিনই বিলীন হচ্ছে বসতভিটা ও আবাদি জমি। অর্ধশতাধিক পরিবার ইতোমধ্যেই সর্বস্ব হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে।

পুটিমাড়ি থেকে দত্তের খামার পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর আগ্রাসনে শতাধিক একর ফসলি জমি নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত এই বিপর্যয়ের মুখোমুখি হওয়া মানুষ আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।

বিজ্ঞাপন

পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রতিদিন জিওব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করছে। তবে শ্রীপুরে স্থায়ী বাঁধের অভাবের কারণে কার্যকর প্রতিরোধ সম্ভব হচ্ছে না।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক জানান, ভাঙন রোধে বোর্ডের পক্ষ থেকে সব ধরনের সাময়িক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ ছাড়া এই সংকট কাটানো কঠিন।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

নদী ভাঙ্গন

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিপর্যস্ত গাইবান্ধার নদীপাড়ের মানুষ

আপডেট সময় ১০:২৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫

 

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে দুর্বিষহ দিন পার করছেন নদীপাড়ের মানুষ। প্রতিদিনই বিলীন হচ্ছে বসতভিটা ও আবাদি জমি। অর্ধশতাধিক পরিবার ইতোমধ্যেই সর্বস্ব হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে।

পুটিমাড়ি থেকে দত্তের খামার পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর আগ্রাসনে শতাধিক একর ফসলি জমি নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত এই বিপর্যয়ের মুখোমুখি হওয়া মানুষ আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।

বিজ্ঞাপন

পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রতিদিন জিওব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করছে। তবে শ্রীপুরে স্থায়ী বাঁধের অভাবের কারণে কার্যকর প্রতিরোধ সম্ভব হচ্ছে না।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক জানান, ভাঙন রোধে বোর্ডের পক্ষ থেকে সব ধরনের সাময়িক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ ছাড়া এই সংকট কাটানো কঠিন।