ঢাকা ১১:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র স্বীকৃতি দেওয়া থেকে সরে দাঁড়াল ইউরোপের দুই প্রভাবশালী দেশ ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত ঢাকা থেকে বিদায় নিয়েছে ভুটান দল, রাতে আসছে সিঙ্গাপুরের ৪২ সদস্য বরগুনায় কোরবানির দিনে পশু কাটতে গিয়ে আহত ২০ জন ষাটগম্বুজ মসজিদে ঈদুল আজহার প্রধান জামাত সম্পন্ন : মুসল্লিদের উপচে পড়া ভিড় ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তাব পুনর্ব্যক্ত করলো বিএনপি ঈদের দিনেও গাজায় রক্তক্ষরণ: ইসরায়েলি হামলায় ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পবিত্র ঈদুল আযহায় স্বাস্থ্যসচেতনতা: সুস্থ থাকুন, নিরাপদে ঈদ করুন আর্জেন্টিনার জয় চিলিতে, গোল আলভারেজের
নদী ভাঙ্গন

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিপর্যস্ত গাইবান্ধার নদীপাড়ের মানুষ

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১০:২৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 59

ছবি সংগৃহীত

 

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে দুর্বিষহ দিন পার করছেন নদীপাড়ের মানুষ। প্রতিদিনই বিলীন হচ্ছে বসতভিটা ও আবাদি জমি। অর্ধশতাধিক পরিবার ইতোমধ্যেই সর্বস্ব হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে।

পুটিমাড়ি থেকে দত্তের খামার পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর আগ্রাসনে শতাধিক একর ফসলি জমি নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত এই বিপর্যয়ের মুখোমুখি হওয়া মানুষ আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।

পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রতিদিন জিওব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করছে। তবে শ্রীপুরে স্থায়ী বাঁধের অভাবের কারণে কার্যকর প্রতিরোধ সম্ভব হচ্ছে না।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক জানান, ভাঙন রোধে বোর্ডের পক্ষ থেকে সব ধরনের সাময়িক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ ছাড়া এই সংকট কাটানো কঠিন।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

নদী ভাঙ্গন

ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিপর্যস্ত গাইবান্ধার নদীপাড়ের মানুষ

আপডেট সময় ১০:২৭:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫

 

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার শ্রীপুর ইউনিয়নে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে দুর্বিষহ দিন পার করছেন নদীপাড়ের মানুষ। প্রতিদিনই বিলীন হচ্ছে বসতভিটা ও আবাদি জমি। অর্ধশতাধিক পরিবার ইতোমধ্যেই সর্বস্ব হারিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছে।

পুটিমাড়ি থেকে দত্তের খামার পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর আগ্রাসনে শতাধিক একর ফসলি জমি নদীগর্ভে হারিয়ে গেছে। প্রতিনিয়ত এই বিপর্যয়ের মুখোমুখি হওয়া মানুষ আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।

পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রতিদিন জিওব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা করছে। তবে শ্রীপুরে স্থায়ী বাঁধের অভাবের কারণে কার্যকর প্রতিরোধ সম্ভব হচ্ছে না।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাফিজুল হক জানান, ভাঙন রোধে বোর্ডের পক্ষ থেকে সব ধরনের সাময়িক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ ছাড়া এই সংকট কাটানো কঠিন।