০৪:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
মোহাম্মদপুরে মা–মেয়েকে হত্যা: গৃহকর্মী আয়েশা ঝালকাঠিতে গ্রেপ্তার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ঢাকা-১১ আসনে নির্বাচন করবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম থাই–কাম্বোডিয়া সীমান্তে পুনরায় উত্তেজনা: অস্ত্রবিরতি ভেঙে বিমান হামলা, নিহত ১ সৈন্য ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধি দল জার্মান সেনাবাহিনী বাড়ছে: ২০৩৫ সালের মধ্যে ২,৬০,০০০ সক্রিয় সদস্যের লক্ষ্য অনুমোদন মধ্যপ্রাচ্যের কঠিনতম পানি প্রকল্প সম্পন্ন করল ইরান ফিনল্যান্ডে ডাটা সেন্টারের নির্গত  তাপে গরম হচ্ছে পুরো শহর চীন কোয়ান্টাম কম্পিউটারে সফলতা পেলে যুক্তরাষ্ট্রকে এক নিমেষে প্রস্তরযুগে পাঠিয়ে দেবে যুক্তরাষ্ট্রের F-35 যুদ্ধবিমান প্রকল্পে ফিরে আসার বিষয়ে আরো একধাপ এগিয়ে গেল তুরস্ক: এমনটাই জানিয়েছেন তুরস্কে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত টম ব্যারাক।

ইতালির প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন: অভিবাসন বিষয়ক বৈঠক হবে বিশেষ গুরুত্বের সাথে

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০১:৫৬:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫
  • / 137

ছবি সংগৃহীত

 

 

৩০ আগস্ট, ২০২৫ তারিখে ইতালির প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় সফর করবেন, যা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিসরে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই সফরের মূল উদ্দেশ্য হলো অভিবাসন সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে আলোচনা করা, যা দুটি দেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।

বিজ্ঞাপন

ইতালি বিশ্বের অন্যতম প্রধান অভিবাসন গন্তব্য হিসেবে পরিচিত। ইতালিতে বাংলাদেশি অভিবাসীদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে, এবং সেখানে বসবাসকারী বাংলাদেশিরা দেশের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছেন। এই প্রেক্ষাপটে, বাংলাদেশের জন্য ইতালির সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

প্রধানমন্ত্রী সফরের সময় বাংলাদেশ ও ইতালির মধ্যে অভিবাসন নীতির উন্নয়ন এবং শ্রমিকদের অধিকার সুরক্ষার বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবেন। এটি বাংলাদেশের শ্রমিকদের জন্য ইতালির শ্রম বাজারে প্রবেশের সুযোগ এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করবে।
নতুন চুক্তি: সফরে দুই দেশের মধ্যে নতুন অভিবাসন চুক্তির সম্ভাবনা রয়েছে, যা শ্রমিকদের জন্য সুবিধাজনক হবে।

শ্রমিকদের অধিকার: আলোচনা হবে বাংলাদেশি শ্রমিকদের অধিকার এবং সুরক্ষা নিয়ে, যাতে তাদের কাজের পরিবেশ উন্নত করা যায়।

মৌলিক সুবিধা: ইতালির সরকার বাংলাদেশের শ্রমিকদের জন্য মৌলিক সুবিধা প্রদান করার বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিতে পারে।

 

এই সফর বাংলাদেশের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ, যাতে দেশটি ইতালির সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে পারে। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, এবং সাংস্কৃতিক বিনিময় বৃদ্ধির সম্ভাবনাও উন্মোচিত হবে।

ইতালির প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় আসার এই সফর শুধু অভিবাসন বিষয়ক আলোচনা নয়, বরং এটি একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা হবে। বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য ইতালির শ্রম বাজারে সুযোগ সৃষ্টি এবং তাদের অধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে। আশা করা যায়, এই সফর দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী সহযোগিতার ভিত্তি স্থাপন করবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ইতালির প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন: অভিবাসন বিষয়ক বৈঠক হবে বিশেষ গুরুত্বের সাথে

আপডেট সময় ০১:৫৬:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ জুলাই ২০২৫

 

 

৩০ আগস্ট, ২০২৫ তারিখে ইতালির প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় সফর করবেন, যা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিসরে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এই সফরের মূল উদ্দেশ্য হলো অভিবাসন সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে আলোচনা করা, যা দুটি দেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।

বিজ্ঞাপন

ইতালি বিশ্বের অন্যতম প্রধান অভিবাসন গন্তব্য হিসেবে পরিচিত। ইতালিতে বাংলাদেশি অভিবাসীদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে, এবং সেখানে বসবাসকারী বাংলাদেশিরা দেশের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছেন। এই প্রেক্ষাপটে, বাংলাদেশের জন্য ইতালির সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

প্রধানমন্ত্রী সফরের সময় বাংলাদেশ ও ইতালির মধ্যে অভিবাসন নীতির উন্নয়ন এবং শ্রমিকদের অধিকার সুরক্ষার বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবেন। এটি বাংলাদেশের শ্রমিকদের জন্য ইতালির শ্রম বাজারে প্রবেশের সুযোগ এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করবে।
নতুন চুক্তি: সফরে দুই দেশের মধ্যে নতুন অভিবাসন চুক্তির সম্ভাবনা রয়েছে, যা শ্রমিকদের জন্য সুবিধাজনক হবে।

শ্রমিকদের অধিকার: আলোচনা হবে বাংলাদেশি শ্রমিকদের অধিকার এবং সুরক্ষা নিয়ে, যাতে তাদের কাজের পরিবেশ উন্নত করা যায়।

মৌলিক সুবিধা: ইতালির সরকার বাংলাদেশের শ্রমিকদের জন্য মৌলিক সুবিধা প্রদান করার বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিতে পারে।

 

এই সফর বাংলাদেশের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ, যাতে দেশটি ইতালির সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর করতে পারে। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, এবং সাংস্কৃতিক বিনিময় বৃদ্ধির সম্ভাবনাও উন্মোচিত হবে।

ইতালির প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় আসার এই সফর শুধু অভিবাসন বিষয়ক আলোচনা নয়, বরং এটি একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা হবে। বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য ইতালির শ্রম বাজারে সুযোগ সৃষ্টি এবং তাদের অধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে। আশা করা যায়, এই সফর দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদী সহযোগিতার ভিত্তি স্থাপন করবে।