ঢাকা ০৫:৫১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পবিত্র ঈদুল আযহায় স্বাস্থ্যসচেতনতা: সুস্থ থাকুন, নিরাপদে ঈদ করুন আর্জেন্টিনার জয় চিলিতে, গোল আলভারেজের ঈদুল আজহা উপলক্ষে ওমানে ৬৪৫ কারাবন্দিকে ক্ষমা দিলেন সুলতান হাইথাম দুবাইয়ে ঈদুল আজহার নামাজ সম্পন্ন, ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬ বিলিয়ন ডলারে ফের অন্তঃসত্ত্বা ‘দৃশ্যম’ অভিনেত্রী ঈশিতা দত্ত, প্রকাশ্যে বেবি বাম্প বেলুন, রশি আর জেদ, এই তিন দিয়েই ডুবন্ত যুদ্ধজাহাজ তুলল উত্তর কোরিয়া 🕋 পবিত্র হজ আজ পুলিশের জন্য কেনা হচ্ছে ২০০ গাড়ি

৮ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ, সন্ত্রাস ও নিরাপত্তা বড় বাধা।

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৩:৫৪:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
  • / 27

ছবি সংগৃহীত

 

 

পাকিস্তানের বিশাল খনিজ সম্পদে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

দেশটির দাবি অনুযায়ী, তাদের কাছে লিথিয়াম, তামা ও সোনাসহ প্রায় ৮ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজ মজুদ রয়েছে। এই খনিজ সম্ভাবনা ঘিরেই এরিক মায়ার ও মার্কিন কংগ্রেস সদস্য জ্যাক বার্গম্যান ইসলামাবাদ সফর করেন।

তবে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে নিরাপত্তা পরিস্থিতি। মূল খনিজ অঞ্চলবেলুচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়া অঞ্চলে অবস্থিত।

২০২৪ সালে পাকিস্তানের মোট সন্ত্রাসীদের ৯৫% হামলার শিকার হয়েছে এই অঞ্চলটি। বর্তমানে বেলুচ বিদ্রোহীরা খননবিরোধী হামলা আরও বাড়িয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু কোম্পানি সেখানে প্রাইভেট সিকিউরিটি মোতায়েন করতে চাইলেও সেটি পাকিস্তানে অবৈধ। ফলে খনিজ সম্পদ থাকলেও নিরাপত্তা ও অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিনিয়োগ বাস্তবায়ন এখনও অনিশ্চিত।

নিউজটি শেয়ার করুন

৮ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহ, সন্ত্রাস ও নিরাপত্তা বড় বাধা।

আপডেট সময় ০৩:৫৪:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫

 

 

পাকিস্তানের বিশাল খনিজ সম্পদে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

দেশটির দাবি অনুযায়ী, তাদের কাছে লিথিয়াম, তামা ও সোনাসহ প্রায় ৮ ট্রিলিয়ন ডলারের খনিজ মজুদ রয়েছে। এই খনিজ সম্ভাবনা ঘিরেই এরিক মায়ার ও মার্কিন কংগ্রেস সদস্য জ্যাক বার্গম্যান ইসলামাবাদ সফর করেন।

তবে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে নিরাপত্তা পরিস্থিতি। মূল খনিজ অঞ্চলবেলুচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়া অঞ্চলে অবস্থিত।

২০২৪ সালে পাকিস্তানের মোট সন্ত্রাসীদের ৯৫% হামলার শিকার হয়েছে এই অঞ্চলটি। বর্তমানে বেলুচ বিদ্রোহীরা খননবিরোধী হামলা আরও বাড়িয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু কোম্পানি সেখানে প্রাইভেট সিকিউরিটি মোতায়েন করতে চাইলেও সেটি পাকিস্তানে অবৈধ। ফলে খনিজ সম্পদ থাকলেও নিরাপত্তা ও অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে বিনিয়োগ বাস্তবায়ন এখনও অনিশ্চিত।