০৮:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নুরের মেমোরি লস হওয়ার শঙ্কা নেই: ঢামেক পরিচালক

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৮:৪১:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / 35

ছবি: সংগৃহীত

 

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের পুরোপুরি সুস্থ হতে আরও চার থেকে ছয় সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। তবে পরিবারের ইচ্ছায় কয়েকদিন পরই তাকে বাসায় নেওয়া সম্ভব হবে।

সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঢামেক হাসপাতালে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, গত ২৯ আগস্ট আহত অবস্থায় নুরকে ভর্তি করা হয়। প্রথমে আইসিইউতে রাখা হলেও অবস্থার উন্নতি হলে তাকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়। তার চিকিৎসায় ছয় সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছিল।

পরিচালক জানান, নুরের নাকে হাড় ভাঙা থাকায় মাঝেমধ্যে রক্তপাত হচ্ছে, তবে এটি ঝুঁকিপূর্ণ নয়। এছাড়া মুখমণ্ডলে একটি লিনিয়ার ফ্র্যাকচার রয়েছে, যেটি ঠিক হতে ৪–৬ সপ্তাহ লাগবে। চোখের নিচে জমাট রক্তও এখন নেই। মাথায় সামান্য আঘাতজনিত রক্ত জমাটও সেরে গেছে।

তিনি বলেন, “নুর এখন স্ট্রং আছেন এবং ধীরে ধীরে তার উন্নতি হচ্ছে।”

এ সময় তিনি আরও জানান, বর্তমানে নুরের সামান্য ঠান্ডা-জ্বর রয়েছে। পরীক্ষার পর জানা যাবে এটি মৌসুমি জ্বর নাকি ডেঙ্গু।

শর্ট মেমোরি লসের বিষয়ে গণঅধিকার পরিষদের অভিযোগ প্রসঙ্গে ঢামেক পরিচালক বলেন, এ ধরনের আঘাতে স্মৃতিভ্রষ্ট হওয়ার কোনো শঙ্কা নেই। তবে পরিবার চাইলে উন্নত চিকিৎসার জন্য নুরকে দেশের বাইরে নিতে পারবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

নুরের মেমোরি লস হওয়ার শঙ্কা নেই: ঢামেক পরিচালক

আপডেট সময় ০৮:৪১:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের পুরোপুরি সুস্থ হতে আরও চার থেকে ছয় সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। তবে পরিবারের ইচ্ছায় কয়েকদিন পরই তাকে বাসায় নেওয়া সম্ভব হবে।

সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঢামেক হাসপাতালে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, গত ২৯ আগস্ট আহত অবস্থায় নুরকে ভর্তি করা হয়। প্রথমে আইসিইউতে রাখা হলেও অবস্থার উন্নতি হলে তাকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়। তার চিকিৎসায় ছয় সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়েছিল।

পরিচালক জানান, নুরের নাকে হাড় ভাঙা থাকায় মাঝেমধ্যে রক্তপাত হচ্ছে, তবে এটি ঝুঁকিপূর্ণ নয়। এছাড়া মুখমণ্ডলে একটি লিনিয়ার ফ্র্যাকচার রয়েছে, যেটি ঠিক হতে ৪–৬ সপ্তাহ লাগবে। চোখের নিচে জমাট রক্তও এখন নেই। মাথায় সামান্য আঘাতজনিত রক্ত জমাটও সেরে গেছে।

তিনি বলেন, “নুর এখন স্ট্রং আছেন এবং ধীরে ধীরে তার উন্নতি হচ্ছে।”

এ সময় তিনি আরও জানান, বর্তমানে নুরের সামান্য ঠান্ডা-জ্বর রয়েছে। পরীক্ষার পর জানা যাবে এটি মৌসুমি জ্বর নাকি ডেঙ্গু।

শর্ট মেমোরি লসের বিষয়ে গণঅধিকার পরিষদের অভিযোগ প্রসঙ্গে ঢামেক পরিচালক বলেন, এ ধরনের আঘাতে স্মৃতিভ্রষ্ট হওয়ার কোনো শঙ্কা নেই। তবে পরিবার চাইলে উন্নত চিকিৎসার জন্য নুরকে দেশের বাইরে নিতে পারবে।