ঢাকা ০৩:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পবিত্র ঈদুল আযহায় স্বাস্থ্যসচেতনতা: সুস্থ থাকুন, নিরাপদে ঈদ করুন আর্জেন্টিনার জয় চিলিতে, গোল আলভারেজের ঈদুল আজহা উপলক্ষে ওমানে ৬৪৫ কারাবন্দিকে ক্ষমা দিলেন সুলতান হাইথাম দুবাইয়ে ঈদুল আজহার নামাজ সম্পন্ন, ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬ বিলিয়ন ডলারে ফের অন্তঃসত্ত্বা ‘দৃশ্যম’ অভিনেত্রী ঈশিতা দত্ত, প্রকাশ্যে বেবি বাম্প বেলুন, রশি আর জেদ, এই তিন দিয়েই ডুবন্ত যুদ্ধজাহাজ তুলল উত্তর কোরিয়া 🕋 পবিত্র হজ আজ পুলিশের জন্য কেনা হচ্ছে ২০০ গাড়ি

ট্রাম্পের “গোল্ডেন ডোম” ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা প্রকল্পে শীর্ষে স্পেসএক্স

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৪:০০:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
  • / 38

ছবি সংগৃহীত

 

ইলন মাস্কের স্পেস-X, প্যালান্টির এবং অ্যান্ডুরিল মিলে এগিয়ে চলছে ট্রাম্পের উচ্চাকাঙ্ক্ষী “গোল্ডেন ডোম” ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার নির্মাণে।

স্পেস-X ৪০০ থেকে ১,০০০-এরও বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করছে, যেগুলো ক্ষেপণাস্ত্র হুমকি শনাক্ত ও ট্র্যাক করবে।
এর পাশাপাশি ২০০টি অস্ত্রসজ্জিত স্যাটেলাইট মোতায়েন করা হবে এগুলো প্রতিহত করার জন্য।

এই প্রকল্পে স্পেস-X এর মূল লক্ষ্য হলো ‘কাস্টডি লেয়ার’ তথা আসন্ন হুমকি শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের প্রযুক্তি তৈরি করা।

প্রকল্পটির প্রাথমিক প্রকৌশল ব্যয় আনুমানিক ৬ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার।
মাস্ক প্রস্তাব দিয়েছেন, এই সিস্টেম যুক্তরাষ্ট্র কিনবে না, বরং সাবস্ক্রিপশন মডেলে এর অ্যাক্সেসের জন্য অর্থ প্রদান করবে।

এদিকে মার্কিন কর্মকর্তারা উদ্বিগ্ন—এই ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের হাতে চলে যেতে পারে

এই প্রকল্পে যুক্ত তিনটি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতারা ট্রাম্পপন্থী হিসেবে পরিচিত—শুধু মাস্কই ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারে ট্রাম্পকে ২৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি অনুদান দিয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্রাম্পের “গোল্ডেন ডোম” ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা প্রকল্পে শীর্ষে স্পেসএক্স

আপডেট সময় ০৪:০০:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫

 

ইলন মাস্কের স্পেস-X, প্যালান্টির এবং অ্যান্ডুরিল মিলে এগিয়ে চলছে ট্রাম্পের উচ্চাকাঙ্ক্ষী “গোল্ডেন ডোম” ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার নির্মাণে।

স্পেস-X ৪০০ থেকে ১,০০০-এরও বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করছে, যেগুলো ক্ষেপণাস্ত্র হুমকি শনাক্ত ও ট্র্যাক করবে।
এর পাশাপাশি ২০০টি অস্ত্রসজ্জিত স্যাটেলাইট মোতায়েন করা হবে এগুলো প্রতিহত করার জন্য।

এই প্রকল্পে স্পেস-X এর মূল লক্ষ্য হলো ‘কাস্টডি লেয়ার’ তথা আসন্ন হুমকি শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের প্রযুক্তি তৈরি করা।

প্রকল্পটির প্রাথমিক প্রকৌশল ব্যয় আনুমানিক ৬ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার।
মাস্ক প্রস্তাব দিয়েছেন, এই সিস্টেম যুক্তরাষ্ট্র কিনবে না, বরং সাবস্ক্রিপশন মডেলে এর অ্যাক্সেসের জন্য অর্থ প্রদান করবে।

এদিকে মার্কিন কর্মকর্তারা উদ্বিগ্ন—এই ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের হাতে চলে যেতে পারে

এই প্রকল্পে যুক্ত তিনটি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতারা ট্রাম্পপন্থী হিসেবে পরিচিত—শুধু মাস্কই ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারে ট্রাম্পকে ২৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি অনুদান দিয়েছেন।