০৬:৪৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
মার্কিন সেনা ও সিআইএ এজেন্টদের বহিষ্কারের চিন্তা কলম্বিয়া প্রেসিডেন্ট পেত্রোর পেন্টাগনের বড় চুক্তি পেল ট্রাম্পের ছেলের ড্রোন কোম্পানি কেন ট্রাম্প-পুতিনের বুদাপেস্ট বৈঠক বাতিল হলো? হুমকিতে বিশ্বব্যাপী পোলিও টিকাদান কর্মসূচি যুক্তরাষ্ট্রকে ভেনেজুয়েলার হুঁশিয়ারি: “আমাদের হাতে ৫ হাজার রুশ ক্ষেপণাস্ত্র” সিইসির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, গভীর সমুদ্রে যাত্রা নিষেধ আতলেতিকোর জালে ১৪ মিনিটে ৪ গোল, দাপুটে জয়ে আর্সেনাল ১৫ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালের কড়া পদক্ষেপ, পাঠানো হলো কারাগারে অগ্নি দুর্ঘটনা রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে সতর্কতা নির্দেশনা দিল মাউশি

ট্রাম্পের “গোল্ডেন ডোম” ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা প্রকল্পে শীর্ষে স্পেসএক্স

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৪:০০:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
  • / 72

ছবি সংগৃহীত

 

ইলন মাস্কের স্পেস-X, প্যালান্টির এবং অ্যান্ডুরিল মিলে এগিয়ে চলছে ট্রাম্পের উচ্চাকাঙ্ক্ষী “গোল্ডেন ডোম” ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার নির্মাণে।

স্পেস-X ৪০০ থেকে ১,০০০-এরও বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করছে, যেগুলো ক্ষেপণাস্ত্র হুমকি শনাক্ত ও ট্র্যাক করবে।
এর পাশাপাশি ২০০টি অস্ত্রসজ্জিত স্যাটেলাইট মোতায়েন করা হবে এগুলো প্রতিহত করার জন্য।

বিজ্ঞাপন

এই প্রকল্পে স্পেস-X এর মূল লক্ষ্য হলো ‘কাস্টডি লেয়ার’ তথা আসন্ন হুমকি শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের প্রযুক্তি তৈরি করা।

প্রকল্পটির প্রাথমিক প্রকৌশল ব্যয় আনুমানিক ৬ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার।
মাস্ক প্রস্তাব দিয়েছেন, এই সিস্টেম যুক্তরাষ্ট্র কিনবে না, বরং সাবস্ক্রিপশন মডেলে এর অ্যাক্সেসের জন্য অর্থ প্রদান করবে।

এদিকে মার্কিন কর্মকর্তারা উদ্বিগ্ন—এই ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের হাতে চলে যেতে পারে

এই প্রকল্পে যুক্ত তিনটি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতারা ট্রাম্পপন্থী হিসেবে পরিচিত—শুধু মাস্কই ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারে ট্রাম্পকে ২৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি অনুদান দিয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্রাম্পের “গোল্ডেন ডোম” ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা প্রকল্পে শীর্ষে স্পেসএক্স

আপডেট সময় ০৪:০০:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫

 

ইলন মাস্কের স্পেস-X, প্যালান্টির এবং অ্যান্ডুরিল মিলে এগিয়ে চলছে ট্রাম্পের উচ্চাকাঙ্ক্ষী “গোল্ডেন ডোম” ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার নির্মাণে।

স্পেস-X ৪০০ থেকে ১,০০০-এরও বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা করছে, যেগুলো ক্ষেপণাস্ত্র হুমকি শনাক্ত ও ট্র্যাক করবে।
এর পাশাপাশি ২০০টি অস্ত্রসজ্জিত স্যাটেলাইট মোতায়েন করা হবে এগুলো প্রতিহত করার জন্য।

বিজ্ঞাপন

এই প্রকল্পে স্পেস-X এর মূল লক্ষ্য হলো ‘কাস্টডি লেয়ার’ তথা আসন্ন হুমকি শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের প্রযুক্তি তৈরি করা।

প্রকল্পটির প্রাথমিক প্রকৌশল ব্যয় আনুমানিক ৬ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার।
মাস্ক প্রস্তাব দিয়েছেন, এই সিস্টেম যুক্তরাষ্ট্র কিনবে না, বরং সাবস্ক্রিপশন মডেলে এর অ্যাক্সেসের জন্য অর্থ প্রদান করবে।

এদিকে মার্কিন কর্মকর্তারা উদ্বিগ্ন—এই ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ কোনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের হাতে চলে যেতে পারে

এই প্রকল্পে যুক্ত তিনটি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতারা ট্রাম্পপন্থী হিসেবে পরিচিত—শুধু মাস্কই ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারে ট্রাম্পকে ২৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি অনুদান দিয়েছেন।