০৯:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
নিজামী-মীর কাসেম-সালাউদ্দিন কাদেরকে মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে: মির্জা ফখরুল ২০২৩ সাল থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধের খরচ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫৯ থেকে ৬৭ বিলিয়ন ডলার। মার্কিন সেনা ও সিআইএ এজেন্টদের বহিষ্কারের চিন্তা কলম্বিয়া প্রেসিডেন্ট পেত্রোর পেন্টাগনের বড় চুক্তি পেল ট্রাম্পের ছেলের ড্রোন কোম্পানি কেন ট্রাম্প-পুতিনের বুদাপেস্ট বৈঠক বাতিল হলো? হুমকিতে বিশ্বব্যাপী পোলিও টিকাদান কর্মসূচি যুক্তরাষ্ট্রকে ভেনেজুয়েলার হুঁশিয়ারি: “আমাদের হাতে ৫ হাজার রুশ ক্ষেপণাস্ত্র” সিইসির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, গভীর সমুদ্রে যাত্রা নিষেধ আতলেতিকোর জালে ১৪ মিনিটে ৪ গোল, দাপুটে জয়ে আর্সেনাল

সিরিয়ার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নতুন দৃষ্টিভঙ্গি

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৫:৪৪:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ এপ্রিল ২০২৫
  • / 62

ছবি সংগৃহীত

 

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিকটপ্রাচ্য বিষয়ক সহকারী সচিব হিসেবে দায়িত্ব নেওয়া জোয়েল রেবার্ন সিরিয়া বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন।

১. বিদেশি হস্তক্ষেপের বিরোধিতা – যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি জানিয়ে দিয়েছে যে তারা সিরিয়ায় কোনো বিদেশি হস্তক্ষেপ চায় না।

বিজ্ঞাপন

২. সিরিয়ার জনগণের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত – নতুন সরকার নিয়ে মার্কিন প্রশাসনের নিজস্ব অগ্রাধিকার থাকলেও তারা বলছে, শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেবে সিরিয়ার জনগণ।

৩. নিষেধাজ্ঞা পর্যালোচনা – আগের সরকারের ওপর আরোপিত সব নিষেধাজ্ঞা পর্যালোচনার আওতায় রয়েছে এবং এগুলো পুনর্মূল্যায়ন করা হচ্ছে।

৪. টেকনোক্র‍্যাট সরকার – নতুন সিরিয়ান সরকারকে ‘টেকনোক্র‍্যাটদের সরকার’ হিসেবে উল্লেখ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এরা হচ্ছে স্ব স্ব ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ।

সংক্ষেপে, মার্কিন প্রশাসন একদিকে সিরিয়ার সার্বভৌমত্ব ও জনগণের সিদ্ধান্তকে গুরুত্ব দিচ্ছে, অন্যদিকে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে নমনীয় হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে। তবে এ নীতির বাস্তব প্রয়োগ কতটা কার্যকর হবে, সেটাই দেখার বিষয়।

বিষয় :

নিউজটি শেয়ার করুন

সিরিয়ার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নতুন দৃষ্টিভঙ্গি

আপডেট সময় ০৫:৪৪:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ এপ্রিল ২০২৫

 

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিকটপ্রাচ্য বিষয়ক সহকারী সচিব হিসেবে দায়িত্ব নেওয়া জোয়েল রেবার্ন সিরিয়া বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন।

১. বিদেশি হস্তক্ষেপের বিরোধিতা – যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি জানিয়ে দিয়েছে যে তারা সিরিয়ায় কোনো বিদেশি হস্তক্ষেপ চায় না।

বিজ্ঞাপন

২. সিরিয়ার জনগণের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত – নতুন সরকার নিয়ে মার্কিন প্রশাসনের নিজস্ব অগ্রাধিকার থাকলেও তারা বলছে, শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেবে সিরিয়ার জনগণ।

৩. নিষেধাজ্ঞা পর্যালোচনা – আগের সরকারের ওপর আরোপিত সব নিষেধাজ্ঞা পর্যালোচনার আওতায় রয়েছে এবং এগুলো পুনর্মূল্যায়ন করা হচ্ছে।

৪. টেকনোক্র‍্যাট সরকার – নতুন সিরিয়ান সরকারকে ‘টেকনোক্র‍্যাটদের সরকার’ হিসেবে উল্লেখ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এরা হচ্ছে স্ব স্ব ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ।

সংক্ষেপে, মার্কিন প্রশাসন একদিকে সিরিয়ার সার্বভৌমত্ব ও জনগণের সিদ্ধান্তকে গুরুত্ব দিচ্ছে, অন্যদিকে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে নমনীয় হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে। তবে এ নীতির বাস্তব প্রয়োগ কতটা কার্যকর হবে, সেটাই দেখার বিষয়।