ঢাকা ০৬:৫১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পবিত্র ঈদুল আযহায় স্বাস্থ্যসচেতনতা: সুস্থ থাকুন, নিরাপদে ঈদ করুন আর্জেন্টিনার জয় চিলিতে, গোল আলভারেজের ঈদুল আজহা উপলক্ষে ওমানে ৬৪৫ কারাবন্দিকে ক্ষমা দিলেন সুলতান হাইথাম দুবাইয়ে ঈদুল আজহার নামাজ সম্পন্ন, ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬ বিলিয়ন ডলারে ফের অন্তঃসত্ত্বা ‘দৃশ্যম’ অভিনেত্রী ঈশিতা দত্ত, প্রকাশ্যে বেবি বাম্প বেলুন, রশি আর জেদ, এই তিন দিয়েই ডুবন্ত যুদ্ধজাহাজ তুলল উত্তর কোরিয়া 🕋 পবিত্র হজ আজ পুলিশের জন্য কেনা হচ্ছে ২০০ গাড়ি

সিরিয়ার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নতুন দৃষ্টিভঙ্গি

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৫:৪৪:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ এপ্রিল ২০২৫
  • / 32

ছবি সংগৃহীত

 

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিকটপ্রাচ্য বিষয়ক সহকারী সচিব হিসেবে দায়িত্ব নেওয়া জোয়েল রেবার্ন সিরিয়া বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন।

১. বিদেশি হস্তক্ষেপের বিরোধিতা – যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি জানিয়ে দিয়েছে যে তারা সিরিয়ায় কোনো বিদেশি হস্তক্ষেপ চায় না।

২. সিরিয়ার জনগণের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত – নতুন সরকার নিয়ে মার্কিন প্রশাসনের নিজস্ব অগ্রাধিকার থাকলেও তারা বলছে, শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেবে সিরিয়ার জনগণ।

৩. নিষেধাজ্ঞা পর্যালোচনা – আগের সরকারের ওপর আরোপিত সব নিষেধাজ্ঞা পর্যালোচনার আওতায় রয়েছে এবং এগুলো পুনর্মূল্যায়ন করা হচ্ছে।

৪. টেকনোক্র‍্যাট সরকার – নতুন সিরিয়ান সরকারকে ‘টেকনোক্র‍্যাটদের সরকার’ হিসেবে উল্লেখ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এরা হচ্ছে স্ব স্ব ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ।

সংক্ষেপে, মার্কিন প্রশাসন একদিকে সিরিয়ার সার্বভৌমত্ব ও জনগণের সিদ্ধান্তকে গুরুত্ব দিচ্ছে, অন্যদিকে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে নমনীয় হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে। তবে এ নীতির বাস্তব প্রয়োগ কতটা কার্যকর হবে, সেটাই দেখার বিষয়।

বিষয় :

নিউজটি শেয়ার করুন

সিরিয়ার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নতুন দৃষ্টিভঙ্গি

আপডেট সময় ০৫:৪৪:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ এপ্রিল ২০২৫

 

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিকটপ্রাচ্য বিষয়ক সহকারী সচিব হিসেবে দায়িত্ব নেওয়া জোয়েল রেবার্ন সিরিয়া বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন।

১. বিদেশি হস্তক্ষেপের বিরোধিতা – যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি জানিয়ে দিয়েছে যে তারা সিরিয়ায় কোনো বিদেশি হস্তক্ষেপ চায় না।

২. সিরিয়ার জনগণের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত – নতুন সরকার নিয়ে মার্কিন প্রশাসনের নিজস্ব অগ্রাধিকার থাকলেও তারা বলছে, শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেবে সিরিয়ার জনগণ।

৩. নিষেধাজ্ঞা পর্যালোচনা – আগের সরকারের ওপর আরোপিত সব নিষেধাজ্ঞা পর্যালোচনার আওতায় রয়েছে এবং এগুলো পুনর্মূল্যায়ন করা হচ্ছে।

৪. টেকনোক্র‍্যাট সরকার – নতুন সিরিয়ান সরকারকে ‘টেকনোক্র‍্যাটদের সরকার’ হিসেবে উল্লেখ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এরা হচ্ছে স্ব স্ব ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ।

সংক্ষেপে, মার্কিন প্রশাসন একদিকে সিরিয়ার সার্বভৌমত্ব ও জনগণের সিদ্ধান্তকে গুরুত্ব দিচ্ছে, অন্যদিকে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে নমনীয় হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে। তবে এ নীতির বাস্তব প্রয়োগ কতটা কার্যকর হবে, সেটাই দেখার বিষয়।