ঢাকা ০১:০২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
আশুলিয়ায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ১১ জন দগ্ধ, ৮ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, তিন যানবাহনের সংঘর্ষে আহত ৫ চীনে অনুষ্ঠিত পেশাদার যোগাযোগ ও জরুরি শিল্প প্রদর্শনী বাংলাদেশের পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরাইল’ পুনর্বহালের দাবি সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেছেন আজ হামাসের বন্দি বিনিময়ে তিন ইসরায়েলি মুক্তি, ফিলিস্তিনিদের মুক্তি ৩৬৯ ফ্রান্সের পারমাণবিক অপরাধের দায় স্বীকারের দাবি আলজেরিয়ার ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনার বিপরীতে সৌদির নেতৃত্বে বিকল্প প্রস্তাব উত্থাপন করছে আরব দেশগুলো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা, আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল মহা কুম্ভ মেলায় যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনা, ১০ ভক্তের মৃত্যু

ট্রাম্পের পরিকল্পনা: তাইওয়ানের পণ্যে বাড়তি শুল্ক আরোপ

খবরের কথা ডেস্ক

ছবি সংগৃহীত

 

ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। সম্প্রতি তিনি ঘোষণা করেছেন যে, তাইওয়ান থেকে আমদানি করা চিপ এবং ওষুধ তৈরির কাঁচামালের ওপর ২৫% থেকে ১০০% পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করা হবে।

এ সিদ্ধান্তের মূল উদ্দেশ্য হলো মার্কিন কোম্পানিগুলোকে, বিশেষত TSMC-এর মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে, তাদের উৎপাদন কার্যক্রম যুক্তরাষ্ট্রে ফিরিয়ে আনার জন্য চাপ সৃষ্টি করা। মার্কিন অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত করা এবং কর্মসংস্থান বাড়ানোর লক্ষ্যে এটি একটি কৌশল হিসেবে দেখা হচ্ছে।

বিশ্বজুড়ে চিপ সংকট এবং প্রযুক্তি খাতে আমদানি নির্ভরতা কমাতে ট্রাম্পের এই পরিকল্পনা বড় পদক্ষেপ হতে পারে। তবে, বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এর ফলে মার্কিন বাজারে প্রযুক্তি পণ্যের দাম বাড়তে পারে। একই সঙ্গে, এটি যুক্তরাষ্ট্র ও তাইওয়ানের অর্থনৈতিক সম্পর্কে নতুন চাপ সৃষ্টি করতে পারে।

ট্রাম্পের শুল্ক পরিকল্পনা তার আগের “আমেরিকা ফার্স্ট” নীতির প্রতিফলন। তিনি চান, যুক্তরাষ্ট্র নিজেই প্রযুক্তিগত নির্ভরতা পূরণে সক্ষম হয়ে উঠুক। তবে এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব নিয়ে বিতর্ক এখনও চলমান।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৩:৩৭:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
৫১২ বার পড়া হয়েছে

ট্রাম্পের পরিকল্পনা: তাইওয়ানের পণ্যে বাড়তি শুল্ক আরোপ

আপডেট সময় ০৩:৩৭:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫

 

ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। সম্প্রতি তিনি ঘোষণা করেছেন যে, তাইওয়ান থেকে আমদানি করা চিপ এবং ওষুধ তৈরির কাঁচামালের ওপর ২৫% থেকে ১০০% পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করা হবে।

এ সিদ্ধান্তের মূল উদ্দেশ্য হলো মার্কিন কোম্পানিগুলোকে, বিশেষত TSMC-এর মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে, তাদের উৎপাদন কার্যক্রম যুক্তরাষ্ট্রে ফিরিয়ে আনার জন্য চাপ সৃষ্টি করা। মার্কিন অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত করা এবং কর্মসংস্থান বাড়ানোর লক্ষ্যে এটি একটি কৌশল হিসেবে দেখা হচ্ছে।

বিশ্বজুড়ে চিপ সংকট এবং প্রযুক্তি খাতে আমদানি নির্ভরতা কমাতে ট্রাম্পের এই পরিকল্পনা বড় পদক্ষেপ হতে পারে। তবে, বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এর ফলে মার্কিন বাজারে প্রযুক্তি পণ্যের দাম বাড়তে পারে। একই সঙ্গে, এটি যুক্তরাষ্ট্র ও তাইওয়ানের অর্থনৈতিক সম্পর্কে নতুন চাপ সৃষ্টি করতে পারে।

ট্রাম্পের শুল্ক পরিকল্পনা তার আগের “আমেরিকা ফার্স্ট” নীতির প্রতিফলন। তিনি চান, যুক্তরাষ্ট্র নিজেই প্রযুক্তিগত নির্ভরতা পূরণে সক্ষম হয়ে উঠুক। তবে এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব নিয়ে বিতর্ক এখনও চলমান।