ঢাকা ০৪:০০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
সবুজবাগে বিদেশী পিস্তল ও গুলিসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে ডিবি তুরস্কে স্কি রিসোর্টে অগ্নিকাণ্ড: মালিকসহ ৯ জন গ্রেপ্তার ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্ট সামিটে প্রধান উপদেষ্টাকে আমন্ত্রণ চিটাগং কিংসকে উড়িয়ে দিয়ে ঢাকা ক্যাপিটালসের টানা তৃতীয় জয়   গাজায় ব্যর্থতার দায়ে পদত্যাগের প্রস্তুতিতে শিন বেত প্রধান রনেন বার যেসব পণ্যে ভ্যাট কমালো এনবিআর গাজায় ব্যর্থতার দায়ে এবার পদত্যাগের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরাইলি অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেত-এর প্রধান রনেন বার। পুতিনের ভূমিকা নিয়ে ট্রাম্পের উদ্বেগ, নতুন নিষেধাজ্ঞার ইঙ্গিত ট্রাম্প প্রশাসনের সিদ্ধান্ত: বৈদেশিক সহায়তায় ৯০ দিনের সাময়িক স্থগিতাদেশ ইতালি থেকে আসা সেই বিমানে তল্লাশির পর যা জানা গেল

ইসরায়েলের কারাগার থেকে ৯০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি

খবরের কথা ডেস্ক

 

ইসরায়েল কর্তৃপক্ষ যুদ্ধবিরতির শর্ত মেনে ৯০ জন ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে। গতকাল রোববার মুক্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে নারী ও শিশুরাই ছিলেন।

মুক্তিপ্রাপ্তদের একজন, খালিদা জাররার, পপুলার ফ্রন্ট ফর দ্য লিবারেশন অব প্যালেস্টাইনের (পিএফএলপি) নেতা এবং সাবেক পার্লামেন্ট সদস্য। দীর্ঘদিন নির্জন কারাগারে বন্দী থাকার পর তাঁর শীর্ণ চেহারা দেখে সবাই মর্মাহত।

মুক্তিপ্রাপ্ত শিশুদের অনেকেই ইসরায়েলি সেনাদের ওপর পাথর ছোড়ার অভিযোগে আটক ছিল। মানবাধিকার সংগঠনগুলোর অভিযোগ, প্রশাসনিক আটক নীতির মাধ্যমে ইসরায়েল সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই বহু ফিলিস্তিনিকে কারাগারে আটকে রাখে। ফিলিস্তিনি প্রিজনার্স সোসাইটির তথ্য মতে, বর্তমানে ইসরায়েলের কারাগারে ১০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি বন্দী। গাজার যুদ্ধের সময় আটক করা মানুষের প্রকৃত সংখ্যা এখনো অজানা।

এদিকে যুদ্ধবিরতির পর গাজা থেকে ইসরায়েলে ফিরতে শুরু করেছেন হামাসের জিম্মিরা। প্রথম দফায় তিনজন জিম্মি মুক্ত হয়ে পরিবারের কাছে ফিরেছেন বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১১:২৫:৩৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫
৫০৬ বার পড়া হয়েছে

ইসরায়েলের কারাগার থেকে ৯০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি

আপডেট সময় ১১:২৫:৩৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫

 

ইসরায়েল কর্তৃপক্ষ যুদ্ধবিরতির শর্ত মেনে ৯০ জন ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিয়েছে। গতকাল রোববার মুক্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে নারী ও শিশুরাই ছিলেন।

মুক্তিপ্রাপ্তদের একজন, খালিদা জাররার, পপুলার ফ্রন্ট ফর দ্য লিবারেশন অব প্যালেস্টাইনের (পিএফএলপি) নেতা এবং সাবেক পার্লামেন্ট সদস্য। দীর্ঘদিন নির্জন কারাগারে বন্দী থাকার পর তাঁর শীর্ণ চেহারা দেখে সবাই মর্মাহত।

মুক্তিপ্রাপ্ত শিশুদের অনেকেই ইসরায়েলি সেনাদের ওপর পাথর ছোড়ার অভিযোগে আটক ছিল। মানবাধিকার সংগঠনগুলোর অভিযোগ, প্রশাসনিক আটক নীতির মাধ্যমে ইসরায়েল সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই বহু ফিলিস্তিনিকে কারাগারে আটকে রাখে। ফিলিস্তিনি প্রিজনার্স সোসাইটির তথ্য মতে, বর্তমানে ইসরায়েলের কারাগারে ১০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি বন্দী। গাজার যুদ্ধের সময় আটক করা মানুষের প্রকৃত সংখ্যা এখনো অজানা।

এদিকে যুদ্ধবিরতির পর গাজা থেকে ইসরায়েলে ফিরতে শুরু করেছেন হামাসের জিম্মিরা। প্রথম দফায় তিনজন জিম্মি মুক্ত হয়ে পরিবারের কাছে ফিরেছেন বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী।