০৯:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
মার্কিন সেনা ও সিআইএ এজেন্টদের বহিষ্কারের চিন্তা কলম্বিয়া প্রেসিডেন্ট পেত্রোর পেন্টাগনের বড় চুক্তি পেল ট্রাম্পের ছেলের ড্রোন কোম্পানি কেন ট্রাম্প-পুতিনের বুদাপেস্ট বৈঠক বাতিল হলো? হুমকিতে বিশ্বব্যাপী পোলিও টিকাদান কর্মসূচি যুক্তরাষ্ট্রকে ভেনেজুয়েলার হুঁশিয়ারি: “আমাদের হাতে ৫ হাজার রুশ ক্ষেপণাস্ত্র” সিইসির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, গভীর সমুদ্রে যাত্রা নিষেধ আতলেতিকোর জালে ১৪ মিনিটে ৪ গোল, দাপুটে জয়ে আর্সেনাল ১৫ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালের কড়া পদক্ষেপ, পাঠানো হলো কারাগারে অগ্নি দুর্ঘটনা রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে সতর্কতা নির্দেশনা দিল মাউশি

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা — মূল পয়েন্টসমূহ

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৭:১৯:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / 96

ছবি সংগৃহীত

 

সমঝোতা ও জিম্মি মুক্তি: লড়াই ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে থামাতে হবে। একই সঙ্গে ইসরায়েলি বন্দীদের মুক্তি দিতে হবে।

হামাস নিরস্ত্রীকরণ: তাদের আক্রমণাত্মক অস্ত্র ধ্বংস করা হবে। যারা সহিংসতা ত্যাগ করবে তাদের ক্ষমা দেওয়া হতে পারে। অন্যদের জন্য নিরাপদভাবে দেশের বাইরে চলে যাওয়ার ব্যবস্থা থাকবে।

বিজ্ঞাপন

মানবিক সহায়তা ও পুনর্গঠন: যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বে হাসপাতাল, বাড়ি ও অবকাঠামো পুনর্গঠনে কাজ করা হবে। তদারকি করবে জাতিসংঘ ও নিরপেক্ষ সংস্থানগুলো।

অস্থায়ী শাসন: গাজা “যোগ্য” ফিলিস্তিনিদের দ্বারা চালানো হবে। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক থাকবেন। এটি তখন পর্যন্ত থাকবে যতক্ষণ না ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ সংস্কার করা হয়।

আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বাহিনী: আরব ও আন্তর্জাতিক বাহিনী গাজার নিরাপত্তা দেখবে।
ধীরে ধীরে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করা হবে।

বন্দি বিনিময়: ইসরায়েলি বন্দি মুক্তির পরে ইসরায়েল তার হাতে থাকা ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দেবে।

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের পথ: ভবিষ্যতে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র নিয়ে আলোচনা হতে পারে। কিন্তু তা হবে পুনর্গঠন ও সংস্কারের পরে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা — মূল পয়েন্টসমূহ

আপডেট সময় ০৭:১৯:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

সমঝোতা ও জিম্মি মুক্তি: লড়াই ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে থামাতে হবে। একই সঙ্গে ইসরায়েলি বন্দীদের মুক্তি দিতে হবে।

হামাস নিরস্ত্রীকরণ: তাদের আক্রমণাত্মক অস্ত্র ধ্বংস করা হবে। যারা সহিংসতা ত্যাগ করবে তাদের ক্ষমা দেওয়া হতে পারে। অন্যদের জন্য নিরাপদভাবে দেশের বাইরে চলে যাওয়ার ব্যবস্থা থাকবে।

বিজ্ঞাপন

মানবিক সহায়তা ও পুনর্গঠন: যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বে হাসপাতাল, বাড়ি ও অবকাঠামো পুনর্গঠনে কাজ করা হবে। তদারকি করবে জাতিসংঘ ও নিরপেক্ষ সংস্থানগুলো।

অস্থায়ী শাসন: গাজা “যোগ্য” ফিলিস্তিনিদের দ্বারা চালানো হবে। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক থাকবেন। এটি তখন পর্যন্ত থাকবে যতক্ষণ না ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ সংস্কার করা হয়।

আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বাহিনী: আরব ও আন্তর্জাতিক বাহিনী গাজার নিরাপত্তা দেখবে।
ধীরে ধীরে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করা হবে।

বন্দি বিনিময়: ইসরায়েলি বন্দি মুক্তির পরে ইসরায়েল তার হাতে থাকা ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি দেবে।

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের পথ: ভবিষ্যতে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র নিয়ে আলোচনা হতে পারে। কিন্তু তা হবে পুনর্গঠন ও সংস্কারের পরে।