০৭:১৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
থাই–কাম্বোডিয়া সীমান্তে পুনরায় উত্তেজনা: অস্ত্রবিরতি ভেঙে বিমান হামলা, নিহত ১ সৈন্য ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধি দল জার্মান সেনাবাহিনী বাড়ছে: ২০৩৫ সালের মধ্যে ২,৬০,০০০ সক্রিয় সদস্যের লক্ষ্য অনুমোদন মধ্যপ্রাচ্যের কঠিনতম পানি প্রকল্প সম্পন্ন করল ইরান ফিনল্যান্ডে ডাটা সেন্টারের নির্গত  তাপে গরম হচ্ছে পুরো শহর চীন কোয়ান্টাম কম্পিউটারে সফলতা পেলে যুক্তরাষ্ট্রকে এক নিমেষে প্রস্তরযুগে পাঠিয়ে দেবে যুক্তরাষ্ট্রের F-35 যুদ্ধবিমান প্রকল্পে ফিরে আসার বিষয়ে আরো একধাপ এগিয়ে গেল তুরস্ক: এমনটাই জানিয়েছেন তুরস্কে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত টম ব্যারাক। ফিফার শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হলেন ট্রাম্প ব্রাজিলে অবতরণের পর আগুনে পুড়ল এয়ারবাস এ-৩২০, অল্পের জন্য রক্ষা পেল যাত্রীরা পাক-আফগান সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

গাজায় ‘মাফিয়া কৌশল’: হামাসবিরোধী হতে অস্বীকার করায় গোত্র নেতাদের টার্গেট করছে ইসরায়েল

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০২:৫২:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / 121

ছবি সংগৃহীত

 

সৌদি ও ইসরায়েলি গণমাধ্যমের খবরে জানা গেছে, ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেত গাজার প্রভাবশালী বাকর ও দুরমুশ গোত্রকে প্রস্তাব দিয়েছিল—হামাসের বিরুদ্ধে লড়াই করলে তারা সহায়তা পাবে। লক্ষ্য ছিল ইসরায়েলের দীর্ঘমেয়াদি দখল সহজ করা এবং নতুন কোনো ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের গঠন ঠেকানো।

প্রস্তাব প্রত্যাখ্যানের পর ইসরায়েলি বিমান হামলায় আল-শাতি শরণার্থী শিবিরে বাকর পরিবারের ছয়জন এবং গাজার সাবরা এলাকায় দুরমুশ পরিবারের ৩০ জন নিহত হয়।

বিজ্ঞাপন

গাজার এসব বৃহৎ গোত্র বা হামুলা দীর্ঘদিন ধরে সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষা ও বিরোধ মীমাংসায় ভূমিকা রেখেছে।

কেউ কেউ ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে, আবার কেউ হামাসের পাশে দাঁড়িয়েছে। তবে সাম্প্রতিক বোমাবর্ষণে সামাজিক কাঠামো ভেঙে পড়ায় কিছু গোত্র সশস্ত্র দল গঠন করেছে।

এর মধ্যে ‘পপুলার ফোর্সেস’ নামে একটি গ্রুপ ইসরায়েলের সমর্থন পেয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে, যা আইএসআইএস-সংশ্লিষ্ট বলে দাবি করা হয় এবং রাফাহর আশপাশে সাহায্য সামগ্রী নিয়ন্ত্রণ ও লুটপাটে জড়িত।

নিউজটি শেয়ার করুন

গাজায় ‘মাফিয়া কৌশল’: হামাসবিরোধী হতে অস্বীকার করায় গোত্র নেতাদের টার্গেট করছে ইসরায়েল

আপডেট সময় ০২:৫২:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

সৌদি ও ইসরায়েলি গণমাধ্যমের খবরে জানা গেছে, ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেত গাজার প্রভাবশালী বাকর ও দুরমুশ গোত্রকে প্রস্তাব দিয়েছিল—হামাসের বিরুদ্ধে লড়াই করলে তারা সহায়তা পাবে। লক্ষ্য ছিল ইসরায়েলের দীর্ঘমেয়াদি দখল সহজ করা এবং নতুন কোনো ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের গঠন ঠেকানো।

প্রস্তাব প্রত্যাখ্যানের পর ইসরায়েলি বিমান হামলায় আল-শাতি শরণার্থী শিবিরে বাকর পরিবারের ছয়জন এবং গাজার সাবরা এলাকায় দুরমুশ পরিবারের ৩০ জন নিহত হয়।

বিজ্ঞাপন

গাজার এসব বৃহৎ গোত্র বা হামুলা দীর্ঘদিন ধরে সামাজিক শৃঙ্খলা রক্ষা ও বিরোধ মীমাংসায় ভূমিকা রেখেছে।

কেউ কেউ ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে, আবার কেউ হামাসের পাশে দাঁড়িয়েছে। তবে সাম্প্রতিক বোমাবর্ষণে সামাজিক কাঠামো ভেঙে পড়ায় কিছু গোত্র সশস্ত্র দল গঠন করেছে।

এর মধ্যে ‘পপুলার ফোর্সেস’ নামে একটি গ্রুপ ইসরায়েলের সমর্থন পেয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে, যা আইএসআইএস-সংশ্লিষ্ট বলে দাবি করা হয় এবং রাফাহর আশপাশে সাহায্য সামগ্রী নিয়ন্ত্রণ ও লুটপাটে জড়িত।