ঢাকা ০১:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পবিত্র ঈদুল আযহায় স্বাস্থ্যসচেতনতা: সুস্থ থাকুন, নিরাপদে ঈদ করুন আর্জেন্টিনার জয় চিলিতে, গোল আলভারেজের ঈদুল আজহা উপলক্ষে ওমানে ৬৪৫ কারাবন্দিকে ক্ষমা দিলেন সুলতান হাইথাম দুবাইয়ে ঈদুল আজহার নামাজ সম্পন্ন, ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬ বিলিয়ন ডলারে ফের অন্তঃসত্ত্বা ‘দৃশ্যম’ অভিনেত্রী ঈশিতা দত্ত, প্রকাশ্যে বেবি বাম্প বেলুন, রশি আর জেদ, এই তিন দিয়েই ডুবন্ত যুদ্ধজাহাজ তুলল উত্তর কোরিয়া 🕋 পবিত্র হজ আজ পুলিশের জন্য কেনা হচ্ছে ২০০ গাড়ি

আমিরাতের সহায়তায় বাংলাদেশে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির উদ্যোগ, বিনিয়োগে নতুন সম্ভাবনা

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০১:৫৫:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / 45

ছবি সংগৃহীত

 

বাংলাদেশের তরুণ জনগোষ্ঠীকে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করতে পারলে, তা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে এক নতুন দিগন্ত খুলে দেবে এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ আরও সহজ হবে। আবুধাবি চেম্বারের দ্বিতীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহমিজ আলী আল দাহিরি এমন মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত এবং এতে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ও বিনিয়োগের সুযোগ আরো শক্তিশালী হবে।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত ‘আবুধাবি ও বাংলাদেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্ক সুদৃঢ়করণ’ শীর্ষক একটি বাণিজ্য আলোচনা সভায় তিনি এ কথা জানান। সভায় ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি তাসকীন আহমেদ এবং ২৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল অংশ নেন।

তাসকীন আহমেদ তাঁর বক্তব্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, অবকাঠামো ও লজিস্টিক, তথ্যপ্রযুক্তি, পর্যটন ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে আমিরাতকে বিনিয়োগের জন্য আহ্বান জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে তথ্যপ্রযুক্তি, টেক্সটাইল এবং প্রকৌশল খাতে দক্ষ জনশক্তি নিয়োগের পাশাপাশি কৃষিজাত পণ্য, তৈরিপোশাক, পাটজাত পণ্য, ওষুধ আমাদানি আরও বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।

এ ছাড়া আবুধাবি ইনভেস্টমেন্ট অফিসের হেড অব ইনভেস্টর এনগেইজমেন্ট ওমর আল হোসাইনি আবুধাবির বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্ভাবনার ওপর মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বাংলাদেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্ভাবনার ওপর তথ্যচিত্র উপস্থাপন করেন।

ঢাকা চেম্বারের ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী, সহ-সভাপতি মো. সালিম সোলায়মানসহ অন্যান্য পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ ও আবুধাবির মধ্যে উন্মুক্ত এই সুযোগ উভয় দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্কের গভীরতা বৃদ্ধি করবে, যা ভবিষ্যতে ব্যবসায়িক সম্প্রসারণের জন্য নতুন দিগন্তের সূচনা করতে পারে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আমিরাতের সহায়তায় বাংলাদেশে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির উদ্যোগ, বিনিয়োগে নতুন সম্ভাবনা

আপডেট সময় ০১:৫৫:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

 

বাংলাদেশের তরুণ জনগোষ্ঠীকে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করতে পারলে, তা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে এক নতুন দিগন্ত খুলে দেবে এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ আরও সহজ হবে। আবুধাবি চেম্বারের দ্বিতীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহমিজ আলী আল দাহিরি এমন মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত এবং এতে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ও বিনিয়োগের সুযোগ আরো শক্তিশালী হবে।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত ‘আবুধাবি ও বাংলাদেশের মধ্যকার অর্থনৈতিক সম্পর্ক সুদৃঢ়করণ’ শীর্ষক একটি বাণিজ্য আলোচনা সভায় তিনি এ কথা জানান। সভায় ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি তাসকীন আহমেদ এবং ২৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল অংশ নেন।

তাসকীন আহমেদ তাঁর বক্তব্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, অবকাঠামো ও লজিস্টিক, তথ্যপ্রযুক্তি, পর্যটন ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে আমিরাতকে বিনিয়োগের জন্য আহ্বান জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে তথ্যপ্রযুক্তি, টেক্সটাইল এবং প্রকৌশল খাতে দক্ষ জনশক্তি নিয়োগের পাশাপাশি কৃষিজাত পণ্য, তৈরিপোশাক, পাটজাত পণ্য, ওষুধ আমাদানি আরও বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে।

এ ছাড়া আবুধাবি ইনভেস্টমেন্ট অফিসের হেড অব ইনভেস্টর এনগেইজমেন্ট ওমর আল হোসাইনি আবুধাবির বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্ভাবনার ওপর মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বাংলাদেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্ভাবনার ওপর তথ্যচিত্র উপস্থাপন করেন।

ঢাকা চেম্বারের ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী, সহ-সভাপতি মো. সালিম সোলায়মানসহ অন্যান্য পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশ ও আবুধাবির মধ্যে উন্মুক্ত এই সুযোগ উভয় দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্কের গভীরতা বৃদ্ধি করবে, যা ভবিষ্যতে ব্যবসায়িক সম্প্রসারণের জন্য নতুন দিগন্তের সূচনা করতে পারে।