ঢাকা ১২:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫, ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
গাজার ত্রাণকেন্দ্রের কাছে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২৭ মৌলভীবাজারে পৈতৃক জমি নিয়ে বিরোধে ২ বোনকে কুপিয়ে হত্যা ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীতে বড় রদবদল আনলেন প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি ছুটির আমেজে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে ১০ দিনের ছুটি দক্ষিণ কোরিয়ায় নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন লি জে-মিয়ং ঈদ ফিরতি যাত্রা: আজ বিক্রি হচ্ছে ১৪ জুনের ট্রেনের টিকিট জি৭ সম্মেলনে মোদির অনুপস্থিতি সম্ভাব্য, আমন্ত্রণ জানায়নি কানাডা ভাঙ্গায় বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে ৫ জন নিহত, আহত আরও ৪ কুমিল্লায় অস্ত্র ও মাদকসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৪ সদস্য আটক আইপিএলের শিরোপা হাতে কোহলির কান্না: বেঙ্গালুরুর ১৮ বছরের অপেক্ষার অবসান
পাকিস্তানে সোনার খনি

পাঞ্জাবে সোনার খনি আবিষ্কার, আশার আলো পাকিস্তানের অর্থনীতিতে

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৩:১০:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 56

ছবি সংগৃহীত

 

বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভে সংকট এবং আর্থিক দুর্দশার মাঝেও পাকিস্তানের জন্য এক সুখবর। পাঞ্জাব প্রদেশের অ্যাটক জেলায় পাওয়া গেছে ২৮ লাখ ভরি (প্রায় ৩৩ টন) স্বর্ণের খনি। বর্তমান বাজারমূল্যে এর আর্থিক মূল্য প্রায় ৮ হাজার কোটি পাকিস্তানি রুপি।

পাঞ্জাবের সাবেক খনিমন্ত্রী ইব্রাহিম হাসান মুরাদ এই খনি আবিষ্কারের ঘোষণা দেন। তিনি জানান, সিন্ধু নদের তীরবর্তী অঞ্চলে দীর্ঘদিনের গবেষণা ও নমুনা পরীক্ষার মাধ্যমে এই সোনার খনি চিহ্নিত হয়েছে। প্রাদেশিক খনি ও খনিজ মন্ত্রী সরদার শের আলী গোরচানি এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বিশেষজ্ঞদের মতে, হিমালয় থেকে সিন্ধু নদে ভেসে আসা সোনার কণাগুলো হাজার বছরের বেশি সময় ধরে নদীর তলদেশে জমা হয়ে তৈরি হয়েছে এই খনি, যা ভূতাত্ত্বিক ভাষায় ‘প্লেসার ডিপোজিশন’ নামে পরিচিত।

সরকারি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিন্ধু নদের তলদেশ থেকে প্রায় ৬০০ বিলিয়ন রুপি মূল্যের সোনা উত্তোলন সম্ভব। ইতোমধ্যে খনির সুরক্ষায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে এবং একটি নিলাম কমিটি গঠন করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

পাকিস্তানে সোনার খনি

পাঞ্জাবে সোনার খনি আবিষ্কার, আশার আলো পাকিস্তানের অর্থনীতিতে

আপডেট সময় ০৩:১০:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫

 

বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভে সংকট এবং আর্থিক দুর্দশার মাঝেও পাকিস্তানের জন্য এক সুখবর। পাঞ্জাব প্রদেশের অ্যাটক জেলায় পাওয়া গেছে ২৮ লাখ ভরি (প্রায় ৩৩ টন) স্বর্ণের খনি। বর্তমান বাজারমূল্যে এর আর্থিক মূল্য প্রায় ৮ হাজার কোটি পাকিস্তানি রুপি।

পাঞ্জাবের সাবেক খনিমন্ত্রী ইব্রাহিম হাসান মুরাদ এই খনি আবিষ্কারের ঘোষণা দেন। তিনি জানান, সিন্ধু নদের তীরবর্তী অঞ্চলে দীর্ঘদিনের গবেষণা ও নমুনা পরীক্ষার মাধ্যমে এই সোনার খনি চিহ্নিত হয়েছে। প্রাদেশিক খনি ও খনিজ মন্ত্রী সরদার শের আলী গোরচানি এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বিশেষজ্ঞদের মতে, হিমালয় থেকে সিন্ধু নদে ভেসে আসা সোনার কণাগুলো হাজার বছরের বেশি সময় ধরে নদীর তলদেশে জমা হয়ে তৈরি হয়েছে এই খনি, যা ভূতাত্ত্বিক ভাষায় ‘প্লেসার ডিপোজিশন’ নামে পরিচিত।

সরকারি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিন্ধু নদের তলদেশ থেকে প্রায় ৬০০ বিলিয়ন রুপি মূল্যের সোনা উত্তোলন সম্ভব। ইতোমধ্যে খনির সুরক্ষায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে এবং একটি নিলাম কমিটি গঠন করা হয়েছে।