০৭:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
মোহাম্মদপুরে মা–মেয়েকে হত্যা: গৃহকর্মী আয়েশা ঝালকাঠিতে গ্রেপ্তার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ঢাকা-১১ আসনে নির্বাচন করবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম থাই–কাম্বোডিয়া সীমান্তে পুনরায় উত্তেজনা: অস্ত্রবিরতি ভেঙে বিমান হামলা, নিহত ১ সৈন্য ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধি দল জার্মান সেনাবাহিনী বাড়ছে: ২০৩৫ সালের মধ্যে ২,৬০,০০০ সক্রিয় সদস্যের লক্ষ্য অনুমোদন মধ্যপ্রাচ্যের কঠিনতম পানি প্রকল্প সম্পন্ন করল ইরান ফিনল্যান্ডে ডাটা সেন্টারের নির্গত  তাপে গরম হচ্ছে পুরো শহর চীন কোয়ান্টাম কম্পিউটারে সফলতা পেলে যুক্তরাষ্ট্রকে এক নিমেষে প্রস্তরযুগে পাঠিয়ে দেবে যুক্তরাষ্ট্রের F-35 যুদ্ধবিমান প্রকল্পে ফিরে আসার বিষয়ে আরো একধাপ এগিয়ে গেল তুরস্ক: এমনটাই জানিয়েছেন তুরস্কে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত টম ব্যারাক।

ই-ক্যাব নির্বাচনের প্রার্থী মিলনমেলা

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১০:৩১:৪২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ মে ২০২৫
  • / 172

ছবি সংগৃহীত

 

বাংলাদেশের ই-কমার্স খাতের টেকসই উন্নয়ন ও ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব নির্ধারণের লক্ষ্যে ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের ই-ক্যাব নির্বাহী কমিটির প্রার্থীদের উদ্যোগে এক ব্যতিক্রমী মিলনমেলার আয়োজন করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠানে মতবিনিময়, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা এবং সহযোগিতার দিকগুলো নিয়ে আলোচনা হয়।

রাজধানীর শেরাটন হোটেলে মঙ্গলবার (৫ মে) আয়োজিত সভায় বিভিন্ন পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সভায় ই-কমার্স খাতের কাঠামোগত দুর্বলতা, সম্ভাবনা এবং ভবিষ্যৎ কৌশল নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো উঠে এসেছে।

বিজ্ঞাপন

প্রার্থীরা একমত হন যে, দেশের ই-কমার্স খাত দ্রুত এগিয়ে গেলেও কিছু নীতি-গত অসংগতি, গ্রাহক সন্তুষ্টির ঘাটতি, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের দক্ষতা সংকট এবং উদ্ভাবনী প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে সীমাবদ্ধতা রয়েছে।

আলোচনায় গুরুত্ব পায়—নিয়ন্ত্রক কাঠামো সংস্কার, গ্রাহক আস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা বজায় রাখা এবং লজিস্টিকস ও ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমের আধুনিকায়ন।

এক প্রার্থী মন্তব্য করেন, “আমরা ভিন্ন পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও আমাদের লক্ষ্য অভিন্ন। একটি স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক এবং উদ্ভাবনী ই-কমার্স ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা।”

এ আয়োজনটি ছিল নিরপেক্ষ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে। সকল প্রার্থী আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন ই-ক্যাব নির্বাচন (৩১ মে ২০২৫) হবে একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া, যা খাতটির সামনে দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের সুযোগ তৈরি করবে।

শেষে, উপস্থিত প্রার্থীরা প্রতিশ্রুতি দেন—নির্বাচনের ফলাফল যাই হোক না কেন, তারা বাংলাদেশের ই-কমার্সকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবেন। তাদের মতে, “একসঙ্গে চললে সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়”—এটাই ডিজিটাল বাংলাদেশের ই-কমার্সে সাফল্যের মূলমন্ত্র।

নিউজটি শেয়ার করুন

ই-ক্যাব নির্বাচনের প্রার্থী মিলনমেলা

আপডেট সময় ১০:৩১:৪২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ মে ২০২৫

 

বাংলাদেশের ই-কমার্স খাতের টেকসই উন্নয়ন ও ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব নির্ধারণের লক্ষ্যে ২০২৫-২০২৭ মেয়াদের ই-ক্যাব নির্বাহী কমিটির প্রার্থীদের উদ্যোগে এক ব্যতিক্রমী মিলনমেলার আয়োজন করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠানে মতবিনিময়, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা এবং সহযোগিতার দিকগুলো নিয়ে আলোচনা হয়।

রাজধানীর শেরাটন হোটেলে মঙ্গলবার (৫ মে) আয়োজিত সভায় বিভিন্ন পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। সভায় ই-কমার্স খাতের কাঠামোগত দুর্বলতা, সম্ভাবনা এবং ভবিষ্যৎ কৌশল নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো উঠে এসেছে।

বিজ্ঞাপন

প্রার্থীরা একমত হন যে, দেশের ই-কমার্স খাত দ্রুত এগিয়ে গেলেও কিছু নীতি-গত অসংগতি, গ্রাহক সন্তুষ্টির ঘাটতি, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের দক্ষতা সংকট এবং উদ্ভাবনী প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে সীমাবদ্ধতা রয়েছে।

আলোচনায় গুরুত্ব পায়—নিয়ন্ত্রক কাঠামো সংস্কার, গ্রাহক আস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা বজায় রাখা এবং লজিস্টিকস ও ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমের আধুনিকায়ন।

এক প্রার্থী মন্তব্য করেন, “আমরা ভিন্ন পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও আমাদের লক্ষ্য অভিন্ন। একটি স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক এবং উদ্ভাবনী ই-কমার্স ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা।”

এ আয়োজনটি ছিল নিরপেক্ষ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে। সকল প্রার্থী আশা প্রকাশ করেন, আসন্ন ই-ক্যাব নির্বাচন (৩১ মে ২০২৫) হবে একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া, যা খাতটির সামনে দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের সুযোগ তৈরি করবে।

শেষে, উপস্থিত প্রার্থীরা প্রতিশ্রুতি দেন—নির্বাচনের ফলাফল যাই হোক না কেন, তারা বাংলাদেশের ই-কমার্সকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবেন। তাদের মতে, “একসঙ্গে চললে সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়”—এটাই ডিজিটাল বাংলাদেশের ই-কমার্সে সাফল্যের মূলমন্ত্র।