ঢাকা ১১:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫, ১০ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কেমিক্যাল বিস্ফোরণে দগ্ধ ৩ শ্রমিক, ভর্তি বার্ন ইনস্টিটিউটে ভারতের কোচ হওয়ার ইচ্ছা জানালেন জাভি হার্নান্দেজ ভক্তদের জন্য উপহার, আসছে মাইকেল জ্যাকসনের বায়োপিক “মিরপুরের উইকেট নিয়ে লিটনের ভিন্ন সুর” আগামী আগস্ট থেকে সিরিয়ায় গ্যাস সরবরাহ করবে আজারবাইজান, তুরস্ক হবে ট্রানজিট পথ তুরস্কের ইউরোফাইটার চুক্তিতে অস্বস্তিতে ইসরায়েল: “গেমচেঞ্জার না হলেও মাথাব্যথা” ওমান সাগরে উত্তেজনা: ইরানি হেলিকপ্টারের হুঁশিয়ারিতে পথ বদলালো মার্কিন যুদ্ধজাহাজ বাগেরহাটে লোকালয়ে ঢুকে পড়া বিশাল অজগর উদ্ধার গাজায় যুদ্ধবিরতির আহ্বান, ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির ঘোষণা দিলেন ম্যাক্রোঁ থানার ভেতরে ছুরিকাঘাত, গাইবান্ধার এএসআই গুরুতর আহত”

ওয়ালটনের হাতে ‘এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’: টেকসই উন্নয়ন ও উদ্ভাবনে নতুন মাইলফলক

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৮:২৩:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫
  • / 110

ছবি সংগৃহীত

 

দেশের অর্থনীতিতে টেকসই বিনিয়োগ ও উদ্ভাবনী উদ্যোগের স্বীকৃতি স্বরূপ ‘এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ অর্জন করেছে ওয়ালটন। পরিবেশ, সামাজিক দায়বদ্ধতা ও সুশাসনের (ESG) ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় এই সম্মাননা প্রদান করে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।

বুধবার (৯ এপ্রিল) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত ‘বাংলাদেশ বিনিয়োগ সম্মেলন ২০২৫’-এর উদ্বোধনী আয়োজনে ওয়ালটনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলমের হাতে পুরস্কারটি তুলে দেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিডা চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী।

পুরস্কার গ্রহণের পর প্রতিক্রিয়ায় এস এম মাহবুবুল আলম বলেন, “ওয়ালটন সবসময়ই টেকসই প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান ও প্রযুক্তিনির্ভর উদ্ভাবনের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছে। ইলেকট্রনিক্স ও হাইটেক শিল্পে আমাদের বিশাল বিনিয়োগের ফলে দেশের লাখ লাখ মানুষ সরাসরি ও পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ পাচ্ছে।”

তিনি জানান, স্থানীয় উৎপাদনে দেশকে স্বনির্ভর করতে এবং রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে ওয়ালটন প্রতিনিয়ত নতুন নতুন দিগন্তে পৌঁছাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে বিশ্বের ৫০টিরও বেশি দেশে ওয়ালটনের পণ্য রপ্তানি হচ্ছে।

পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহারে ওয়ালটনের প্রতিশ্রুতি সুস্পষ্ট। গাজীপুরে ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে ইতোমধ্যেই ৬.৫ মেগাওয়াট রুফটপ সোলার প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে এবং আরও ১৩.৫ মেগাওয়াট প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন। ভবিষ্যতে মোট ৫০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য রয়েছে, যা দেশের নবায়নযোগ্য শক্তি লক্ষ্যপূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে ওয়ালটন নিজেকে নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে প্রতিনিয়ত খাপ খাইয়ে নিচ্ছে। অটোমেশন, স্মার্ট টেকনোলজি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর পণ্যের গবেষণায় ব্যাপকভাবে বিনিয়োগ করছে প্রতিষ্ঠানটি।

তিনি বলেন, “একটি সবুজ, কার্বন-নিরপেক্ষ বাংলাদেশ গড়তে সরকার যে ভিশন গ্রহণ করেছে, ওয়ালটন সেই ভিশনের সাথে সম্পূর্ণভাবে একমত ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

বিনিয়োগে গতি আনার মাধ্যমে দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করাই এই পুরস্কারের মূল লক্ষ্য। বিগত তিন অর্থবছরে বিনিয়োগ ও উদ্ভাবনে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবেই ওয়ালটন এ বছর অর্জন করল দেশের অন্যতম মর্যাদাসম্পন্ন এই পুরস্কার।

নিউজটি শেয়ার করুন

ওয়ালটনের হাতে ‘এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’: টেকসই উন্নয়ন ও উদ্ভাবনে নতুন মাইলফলক

আপডেট সময় ০৮:২৩:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫

 

দেশের অর্থনীতিতে টেকসই বিনিয়োগ ও উদ্ভাবনী উদ্যোগের স্বীকৃতি স্বরূপ ‘এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ অর্জন করেছে ওয়ালটন। পরিবেশ, সামাজিক দায়বদ্ধতা ও সুশাসনের (ESG) ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় এই সম্মাননা প্রদান করে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।

বুধবার (৯ এপ্রিল) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত ‘বাংলাদেশ বিনিয়োগ সম্মেলন ২০২৫’-এর উদ্বোধনী আয়োজনে ওয়ালটনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলমের হাতে পুরস্কারটি তুলে দেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিডা চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী।

পুরস্কার গ্রহণের পর প্রতিক্রিয়ায় এস এম মাহবুবুল আলম বলেন, “ওয়ালটন সবসময়ই টেকসই প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান ও প্রযুক্তিনির্ভর উদ্ভাবনের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছে। ইলেকট্রনিক্স ও হাইটেক শিল্পে আমাদের বিশাল বিনিয়োগের ফলে দেশের লাখ লাখ মানুষ সরাসরি ও পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ পাচ্ছে।”

তিনি জানান, স্থানীয় উৎপাদনে দেশকে স্বনির্ভর করতে এবং রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে ওয়ালটন প্রতিনিয়ত নতুন নতুন দিগন্তে পৌঁছাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে বিশ্বের ৫০টিরও বেশি দেশে ওয়ালটনের পণ্য রপ্তানি হচ্ছে।

পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহারে ওয়ালটনের প্রতিশ্রুতি সুস্পষ্ট। গাজীপুরে ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে ইতোমধ্যেই ৬.৫ মেগাওয়াট রুফটপ সোলার প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে এবং আরও ১৩.৫ মেগাওয়াট প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন। ভবিষ্যতে মোট ৫০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্য রয়েছে, যা দেশের নবায়নযোগ্য শক্তি লক্ষ্যপূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে ওয়ালটন নিজেকে নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে প্রতিনিয়ত খাপ খাইয়ে নিচ্ছে। অটোমেশন, স্মার্ট টেকনোলজি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নির্ভর পণ্যের গবেষণায় ব্যাপকভাবে বিনিয়োগ করছে প্রতিষ্ঠানটি।

তিনি বলেন, “একটি সবুজ, কার্বন-নিরপেক্ষ বাংলাদেশ গড়তে সরকার যে ভিশন গ্রহণ করেছে, ওয়ালটন সেই ভিশনের সাথে সম্পূর্ণভাবে একমত ও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

বিনিয়োগে গতি আনার মাধ্যমে দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করাই এই পুরস্কারের মূল লক্ষ্য। বিগত তিন অর্থবছরে বিনিয়োগ ও উদ্ভাবনে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবেই ওয়ালটন এ বছর অর্জন করল দেশের অন্যতম মর্যাদাসম্পন্ন এই পুরস্কার।