০৮:২১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
সাংবাদিকদের মুখোমুখি হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ঢাকা-১১ আসনে নির্বাচন করবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম থাই–কাম্বোডিয়া সীমান্তে পুনরায় উত্তেজনা: অস্ত্রবিরতি ভেঙে বিমান হামলা, নিহত ১ সৈন্য ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধি দল জার্মান সেনাবাহিনী বাড়ছে: ২০৩৫ সালের মধ্যে ২,৬০,০০০ সক্রিয় সদস্যের লক্ষ্য অনুমোদন মধ্যপ্রাচ্যের কঠিনতম পানি প্রকল্প সম্পন্ন করল ইরান ফিনল্যান্ডে ডাটা সেন্টারের নির্গত  তাপে গরম হচ্ছে পুরো শহর চীন কোয়ান্টাম কম্পিউটারে সফলতা পেলে যুক্তরাষ্ট্রকে এক নিমেষে প্রস্তরযুগে পাঠিয়ে দেবে যুক্তরাষ্ট্রের F-35 যুদ্ধবিমান প্রকল্পে ফিরে আসার বিষয়ে আরো একধাপ এগিয়ে গেল তুরস্ক: এমনটাই জানিয়েছেন তুরস্কে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত টম ব্যারাক। ফিফার শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হলেন ট্রাম্প

সম্পদের হিসাব না দেওয়া কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়া চলছে: জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৩:২০:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫
  • / 98

ছবি সংগৃহীত

 

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীনে মোট কর্মচারীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ হাজার, যার মধ্যে ক্যাডার কর্মকর্তা আছেন ৬ হাজার ৫৩৯ জন। এর মধ্যে ৫ হাজারেরও বেশি কর্মকর্তা সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী তাদের সম্পদের হিসাব মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছেন। তবে, যারা সম্পদ বিবরণী জমা দেননি, তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়, এবং নির্ধারিত সময়সীমার কয়েকটি বাড়ানোর পর, শেষ সময় ছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি। এখন পর্যন্ত ১৬ দিন পেরিয়ে গেলেও, কতজন কর্মচারী তাদের হিসাব জমা দিয়েছেন, তা নিয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কাছে।

বিজ্ঞাপন

মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, মোট কর্মকর্তা-কর্মচারী সংখ্যা ৬৭ হাজার ৯৩১, এর মধ্যে ক্যাডার কর্মকর্তা ৬ হাজার ৫৩৯ জন। মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মচারী সংখ্যা ৫ হাজার ৯৫১, এবং জেলা প্রশাসনসহ ৫৩ হাজার ২৫১ কর্মচারী আছেন। উল্লেখযোগ্য যে, ক্যাডার কর্মকর্তারা তাদের সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে দায়বদ্ধ, তবে অন্যদের নিজ নিজ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে জমা দেওয়ার কথা।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোখলেস উর রহমান জানিয়েছেন, এ পর্যন্ত ৫ হাজারের বেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী সম্পদের হিসাব জমা দিয়েছেন। তবে, যাঁরা জমা দেননি, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিভাগীয় কমিশনার অফিস এবং জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বেশিরভাগ কর্মচারী তাদের সম্পদ বিবরণী জমা দিয়েছেন। তবে, সেগুলোর পরিমাণ এখনও সঠিকভাবে নির্ধারণ করা হয়নি।

পঞ্চগড়ের ডিসি সাবেত আলী এবং শেরপুরের ডিসি তরফদার মাহমুদুর রহমানও একই মত প্রকাশ করেছেন, এবং তাদের অফিসে জমা দেওয়া বিবরণী সংরক্ষণ করা হচ্ছে। তারা বলেন, যারা জমা দেননি, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

সম্পদের হিসাব না দেওয়া কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়া চলছে: জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

আপডেট সময় ০৩:২০:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ মার্চ ২০২৫

 

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীনে মোট কর্মচারীর সংখ্যা প্রায় ৬৮ হাজার, যার মধ্যে ক্যাডার কর্মকর্তা আছেন ৬ হাজার ৫৩৯ জন। এর মধ্যে ৫ হাজারেরও বেশি কর্মকর্তা সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী তাদের সম্পদের হিসাব মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছেন। তবে, যারা সম্পদ বিবরণী জমা দেননি, তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়, এবং নির্ধারিত সময়সীমার কয়েকটি বাড়ানোর পর, শেষ সময় ছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি। এখন পর্যন্ত ১৬ দিন পেরিয়ে গেলেও, কতজন কর্মচারী তাদের হিসাব জমা দিয়েছেন, তা নিয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কাছে।

বিজ্ঞাপন

মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, মোট কর্মকর্তা-কর্মচারী সংখ্যা ৬৭ হাজার ৯৩১, এর মধ্যে ক্যাডার কর্মকর্তা ৬ হাজার ৫৩৯ জন। মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মচারী সংখ্যা ৫ হাজার ৯৫১, এবং জেলা প্রশাসনসহ ৫৩ হাজার ২৫১ কর্মচারী আছেন। উল্লেখযোগ্য যে, ক্যাডার কর্মকর্তারা তাদের সম্পদ বিবরণী জমা দেওয়ার জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে দায়বদ্ধ, তবে অন্যদের নিজ নিজ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে জমা দেওয়ার কথা।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোখলেস উর রহমান জানিয়েছেন, এ পর্যন্ত ৫ হাজারের বেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী সম্পদের হিসাব জমা দিয়েছেন। তবে, যাঁরা জমা দেননি, তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিভাগীয় কমিশনার অফিস এবং জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বেশিরভাগ কর্মচারী তাদের সম্পদ বিবরণী জমা দিয়েছেন। তবে, সেগুলোর পরিমাণ এখনও সঠিকভাবে নির্ধারণ করা হয়নি।

পঞ্চগড়ের ডিসি সাবেত আলী এবং শেরপুরের ডিসি তরফদার মাহমুদুর রহমানও একই মত প্রকাশ করেছেন, এবং তাদের অফিসে জমা দেওয়া বিবরণী সংরক্ষণ করা হচ্ছে। তারা বলেন, যারা জমা দেননি, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।