০৭:০২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
কেনিয়ায় ছোট যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, ১২ জনের সবাই নিহত হওয়ার আশঙ্কা ইলন মাস্কের নতুন উদ্যোগ — এআই-চালিত “Grokipedia” চালু বিপুল সংখ্যক জামিন দেওয়ায় ৩ বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি নির্বাচনে প্রতি কেন্দ্রে আনসার থাকবে ১৩ জন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে আমলাদের দায়িত্ব কমিয়ে আনা হবে: আমীর খসরু শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই, অন্য প্রতীক দিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব হানিফসহ ৪ জনের অভিযোগ গঠন নিয়ে শুনানি আজ পারমাণবিক চালিত আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র সফলভাবে পরীক্ষার ঘোষণা পুতিনের নিজামী-মীর কাসেম-সালাউদ্দিন কাদেরকে মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে: মির্জা ফখরুল ২০২৩ সাল থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধের খরচ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫৯ থেকে ৬৭ বিলিয়ন ডলার।

ন্যাটোর শীর্ষ পদে আর একক আধিপত্য নয়, বড় পরিবর্তনের পথে যুক্তরাষ্ট্র

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৮:২৬:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
  • / 55

ছবি: সংগৃহীত

 

ন্যাটোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক পদ SACEUR—যেটা ১৯৫১ সাল থেকে সবসময়ই মার্কিন জেনারেলদের হাতে ছিল—সেখানে এবার পরিবর্তন আসছে। পেন্টাগন চাচ্ছে, এই একক নিয়ন্ত্রণ তুলে দিয়ে নতুন নিয়ম চালু করতে।

এটা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা না, বরং পুরো প্রতিরক্ষা খাতে বড় একটা পুনর্গঠনের অংশ। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের ইউরোপ ও আফ্রিকা কমান্ড একীভূত করার কথাও ভাবা হচ্ছে। এতে প্রথম বছরেই ২৭০ মিলিয়ন ডলার খরচ কমবে, যদিও সেটা বিশাল ৮৫০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা বাজেটের তুলনায় খুবই ছোট।

বিজ্ঞাপন

এই পরিবর্তন মানে শুধু একটা পদ হাতছাড়া হওয়া নয়, বরং ন্যাটোর নেতৃত্ব আর ইউরোপের প্রতিরক্ষা পরিকল্পনায় যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ ভূমিকা নিয়ে নতুন আলোচনার শুরু। এতদিন ন্যাটোর সামরিক সিদ্ধান্তগুলোর নিয়ন্ত্রণ মূলত আমেরিকার হাতে ছিল। এবার ইউরোপীয় দেশগুলো কীভাবে নেতৃত্ব নেয়, সেটাই দেখার বিষয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

ন্যাটোর শীর্ষ পদে আর একক আধিপত্য নয়, বড় পরিবর্তনের পথে যুক্তরাষ্ট্র

আপডেট সময় ০৮:২৬:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫

 

ন্যাটোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক পদ SACEUR—যেটা ১৯৫১ সাল থেকে সবসময়ই মার্কিন জেনারেলদের হাতে ছিল—সেখানে এবার পরিবর্তন আসছে। পেন্টাগন চাচ্ছে, এই একক নিয়ন্ত্রণ তুলে দিয়ে নতুন নিয়ম চালু করতে।

এটা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা না, বরং পুরো প্রতিরক্ষা খাতে বড় একটা পুনর্গঠনের অংশ। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের ইউরোপ ও আফ্রিকা কমান্ড একীভূত করার কথাও ভাবা হচ্ছে। এতে প্রথম বছরেই ২৭০ মিলিয়ন ডলার খরচ কমবে, যদিও সেটা বিশাল ৮৫০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা বাজেটের তুলনায় খুবই ছোট।

বিজ্ঞাপন

এই পরিবর্তন মানে শুধু একটা পদ হাতছাড়া হওয়া নয়, বরং ন্যাটোর নেতৃত্ব আর ইউরোপের প্রতিরক্ষা পরিকল্পনায় যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ ভূমিকা নিয়ে নতুন আলোচনার শুরু। এতদিন ন্যাটোর সামরিক সিদ্ধান্তগুলোর নিয়ন্ত্রণ মূলত আমেরিকার হাতে ছিল। এবার ইউরোপীয় দেশগুলো কীভাবে নেতৃত্ব নেয়, সেটাই দেখার বিষয়।