ঢাকা ০৭:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৬ অগাস্ট ২০২৫, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ব্রিটেন পরিকল্পিতভাবে সামুদ্রিক দুর্ঘটনা ঘটাতে চায়: দাবি রুশ গোয়েন্দা সংস্থার জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন প্রধান উপদেষ্টা, শহীদদের ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের বর্ষপূর্তিতে তিনদিনব্যাপী আয়োজন ছাত্রশিবিরের খাগড়াছড়িতে কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ১ ৫ আগস্ট ইতিহাস কথা বলে জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগই হবে আগামীর বাংলাদেশ রুপরেখা : ড. ইউনূস ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ অনুষ্ঠানে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের অংশগ্রহণ কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি জলকপাট খুলবে মঙ্গলবার, বন্দর কর্তৃপক্ষের সতর্কবার্তা ৩৬ জুলাই স্মরণে টেলিটকের বিশেষ অফার সাজিদ হত্যার ইস্যুতে পরিবারের মামলা

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে শিমের বাম্পার ফলন, রেকর্ড ২১০ কোটি টাকার উৎপাদন

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০১:২৭:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 87

 

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে শিমের ফলন এবার অতীতের সব রেকর্ড ভেঙেছে। এবারে শিমের উৎপাদন ২১০ কোটি টাকায় পৌঁছেছে, যা আগের বছরের ১৫০ কোটি টাকার তুলনায় অনেক বেশি। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, সীতাকুণ্ডে উৎপাদিত শিম শুধু দেশের চাহিদা পূরণই করছে না, ইউরোপ, আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে রপ্তানিও হচ্ছে।

সীতাকুণ্ড উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এই অঞ্চলকে সবজি ভান্ডার হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। এখানে শিমের বিভিন্ন প্রজাতি চাষ হয়, যার মধ্যে রূপবান শিম গ্রীষ্মকালীন, যা বিগত কয়েক বছর ধরে চাষ হচ্ছে। এছাড়া, শীত মৌসুমে শিমের উৎপাদন আরও বেশি হয়।

শিম চাষী মো. জামাল উল্লাহ, মুকসেদ আহমদ, আনোয়ার হোসেন এবং মানিকরা জানান, সীতাকুণ্ডের শিমের স্বাদ অনন্য, যা বিদেশে রপ্তানি করে তারা ভালো দাম পাচ্ছেন। এছাড়া, পাইকাররা সরাসরি তাদের কাছ থেকে শিম কিনে নেন, যা কৃষকদের জন্য সুবিধাজনক এবং পরিবহন খরচও কমে।

এ বছর ২৫০০ হেক্টর জমিতে শিম চাষ হয়েছে, যার ফলন প্রায় ৭০ হাজার মেট্রিক টন। কৃষি বিভাগের সার, বীজ এবং পরামর্শে কৃষকরা অধিক লাভবান হচ্ছেন। এই সফলতার মাধ্যমে সীতাকুণ্ডের শিম চাষী এবং কৃষি বিভাগের সাফল্য নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে শিমের বাম্পার ফলন, রেকর্ড ২১০ কোটি টাকার উৎপাদন

আপডেট সময় ০১:২৭:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৫

 

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে শিমের ফলন এবার অতীতের সব রেকর্ড ভেঙেছে। এবারে শিমের উৎপাদন ২১০ কোটি টাকায় পৌঁছেছে, যা আগের বছরের ১৫০ কোটি টাকার তুলনায় অনেক বেশি। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, সীতাকুণ্ডে উৎপাদিত শিম শুধু দেশের চাহিদা পূরণই করছে না, ইউরোপ, আমেরিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে রপ্তানিও হচ্ছে।

সীতাকুণ্ড উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এই অঞ্চলকে সবজি ভান্ডার হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। এখানে শিমের বিভিন্ন প্রজাতি চাষ হয়, যার মধ্যে রূপবান শিম গ্রীষ্মকালীন, যা বিগত কয়েক বছর ধরে চাষ হচ্ছে। এছাড়া, শীত মৌসুমে শিমের উৎপাদন আরও বেশি হয়।

শিম চাষী মো. জামাল উল্লাহ, মুকসেদ আহমদ, আনোয়ার হোসেন এবং মানিকরা জানান, সীতাকুণ্ডের শিমের স্বাদ অনন্য, যা বিদেশে রপ্তানি করে তারা ভালো দাম পাচ্ছেন। এছাড়া, পাইকাররা সরাসরি তাদের কাছ থেকে শিম কিনে নেন, যা কৃষকদের জন্য সুবিধাজনক এবং পরিবহন খরচও কমে।

এ বছর ২৫০০ হেক্টর জমিতে শিম চাষ হয়েছে, যার ফলন প্রায় ৭০ হাজার মেট্রিক টন। কৃষি বিভাগের সার, বীজ এবং পরামর্শে কৃষকরা অধিক লাভবান হচ্ছেন। এই সফলতার মাধ্যমে সীতাকুণ্ডের শিম চাষী এবং কৃষি বিভাগের সাফল্য নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে।