ঢাকা ০৫:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ষাটগম্বুজ মসজিদে ঈদুল আজহার প্রধান জামাত সম্পন্ন : মুসল্লিদের উপচে পড়া ভিড় ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তাব পুনর্ব্যক্ত করলো বিএনপি ঈদের দিনেও গাজায় রক্তক্ষরণ: ইসরায়েলি হামলায় ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস পবিত্র ঈদুল আযহায় স্বাস্থ্যসচেতনতা: সুস্থ থাকুন, নিরাপদে ঈদ করুন আর্জেন্টিনার জয় চিলিতে, গোল আলভারেজের ঈদুল আজহা উপলক্ষে ওমানে ৬৪৫ কারাবন্দিকে ক্ষমা দিলেন সুলতান হাইথাম দুবাইয়ে ঈদুল আজহার নামাজ সম্পন্ন, ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬ বিলিয়ন ডলারে ফের অন্তঃসত্ত্বা ‘দৃশ্যম’ অভিনেত্রী ঈশিতা দত্ত, প্রকাশ্যে বেবি বাম্প
গাজায় শিশুরা

বাবা-মা হারানো শিশুদের সংখ্যা ৩৬ হাজার ছাড়াল, সম্পূর্ণ একা ২ হাজার

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১২:৩৯:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 38

ছবি সংগৃহীত

 

ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বরোচিত হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে প্রতিনিয়ত গভীর হচ্ছে স্বজন হারানোর বেদনা। অধিকাংশ পরিবার তছনছ হয়ে গেছে, আর বিপুল সংখ্যক শিশু হারিয়েছে তাদের নিরাপদ শৈশব। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৩৬ হাজার ৫৬৮ শিশু তাদের বাবা বা মা হারিয়েছে। এর মধ্যে বাবা-মা দুজনকেই হারিয়ে সম্পূর্ণ একা হয়ে পড়েছে ১ হাজার ৯১৮ শিশু।

এই শিশুদের জীবন এখন শূন্যতা ও একাকিত্বে ভরা। তাদের মুখে ফুটে ওঠে ভয়, দুঃখ আর নিঃসঙ্গতার ছাপ। যারা একসময় মা-বাবার স্নেহে বেড়ে উঠছিল, আজ তাদের জীবনযুদ্ধে সঙ্গী কেবলই বেদনার স্মৃতি।

২০২৩ সালের অক্টোবরে শুরু হওয়া এই যুদ্ধ শুধু তাদের শারীরিক ক্ষতিই করেনি, বরং মনোজগতে রেখে গেছে গভীর ক্ষত। গাজার শিক্ষা ব্যবস্থা, একসময় যা ছিল তাদের আশা ও উন্নতির প্রতীক, এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘের রিলিফ এজেন্সি (ইউএনআরডব্লিউএ)-এর তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার শিশু এখন স্কুলে যেতে পারছে না। ইতিমধ্যে ১৪ হাজার ৫০০ শিশু হারিয়েছে তাদের প্রাণ।

নিউজটি শেয়ার করুন

গাজায় শিশুরা

বাবা-মা হারানো শিশুদের সংখ্যা ৩৬ হাজার ছাড়াল, সম্পূর্ণ একা ২ হাজার

আপডেট সময় ১২:৩৯:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫

 

ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বরোচিত হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে প্রতিনিয়ত গভীর হচ্ছে স্বজন হারানোর বেদনা। অধিকাংশ পরিবার তছনছ হয়ে গেছে, আর বিপুল সংখ্যক শিশু হারিয়েছে তাদের নিরাপদ শৈশব। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৩৬ হাজার ৫৬৮ শিশু তাদের বাবা বা মা হারিয়েছে। এর মধ্যে বাবা-মা দুজনকেই হারিয়ে সম্পূর্ণ একা হয়ে পড়েছে ১ হাজার ৯১৮ শিশু।

এই শিশুদের জীবন এখন শূন্যতা ও একাকিত্বে ভরা। তাদের মুখে ফুটে ওঠে ভয়, দুঃখ আর নিঃসঙ্গতার ছাপ। যারা একসময় মা-বাবার স্নেহে বেড়ে উঠছিল, আজ তাদের জীবনযুদ্ধে সঙ্গী কেবলই বেদনার স্মৃতি।

২০২৩ সালের অক্টোবরে শুরু হওয়া এই যুদ্ধ শুধু তাদের শারীরিক ক্ষতিই করেনি, বরং মনোজগতে রেখে গেছে গভীর ক্ষত। গাজার শিক্ষা ব্যবস্থা, একসময় যা ছিল তাদের আশা ও উন্নতির প্রতীক, এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘের রিলিফ এজেন্সি (ইউএনআরডব্লিউএ)-এর তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার শিশু এখন স্কুলে যেতে পারছে না। ইতিমধ্যে ১৪ হাজার ৫০০ শিশু হারিয়েছে তাদের প্রাণ।