ঢাকা ১০:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৫, ১৪ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
মুলতানে গ্যাস ট্যাঙ্কার বিস্ফোরণে নিহত ৬, আহত ৩১ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ: পরিস্থিতি দ্রুত সমাধানের আশ্বাস স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গ্রিনল্যান্ড কিনতে মরিয়া, গা*জা খালি করার চেষ্টায় ট্রাম্পের নতুন পরিকল্পনা তালেবান ও যুক্তরাষ্ট্রের বন্দিবিনিময়: মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি কলম্বিয়ায় মার্কিন সামরিক উড়োজাহাজের অবতরণ ব্যাহত, ট্রাম্পের পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি ভ্যালেন্সিয়াকে ৭-১ গোলে বিধ্বস্ত করে গোলবন্যায় বার্সেলোনা চরমোনাই পীরের সঙ্গে আজ সাক্ষাৎ করবেন মির্জা ফখরুল রোহিঙ্গা সহায়তায় যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত অঙ্গীকার লণ্ডভণ্ড জাতীয় সংসদ ভবন, পুনর্গঠনে প্রয়োজন ৩০০ কোটি টাকা ঢাবি ও সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত অন্তত ২০

গাজায় শিশুরা

বাবা-মা হারানো শিশুদের সংখ্যা ৩৬ হাজার ছাড়াল, সম্পূর্ণ একা ২ হাজার

খবরের কথা ডেস্ক

ছবি সংগৃহীত

 

ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বরোচিত হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে প্রতিনিয়ত গভীর হচ্ছে স্বজন হারানোর বেদনা। অধিকাংশ পরিবার তছনছ হয়ে গেছে, আর বিপুল সংখ্যক শিশু হারিয়েছে তাদের নিরাপদ শৈশব। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৩৬ হাজার ৫৬৮ শিশু তাদের বাবা বা মা হারিয়েছে। এর মধ্যে বাবা-মা দুজনকেই হারিয়ে সম্পূর্ণ একা হয়ে পড়েছে ১ হাজার ৯১৮ শিশু।

এই শিশুদের জীবন এখন শূন্যতা ও একাকিত্বে ভরা। তাদের মুখে ফুটে ওঠে ভয়, দুঃখ আর নিঃসঙ্গতার ছাপ। যারা একসময় মা-বাবার স্নেহে বেড়ে উঠছিল, আজ তাদের জীবনযুদ্ধে সঙ্গী কেবলই বেদনার স্মৃতি।

২০২৩ সালের অক্টোবরে শুরু হওয়া এই যুদ্ধ শুধু তাদের শারীরিক ক্ষতিই করেনি, বরং মনোজগতে রেখে গেছে গভীর ক্ষত। গাজার শিক্ষা ব্যবস্থা, একসময় যা ছিল তাদের আশা ও উন্নতির প্রতীক, এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘের রিলিফ এজেন্সি (ইউএনআরডব্লিউএ)-এর তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার শিশু এখন স্কুলে যেতে পারছে না। ইতিমধ্যে ১৪ হাজার ৫০০ শিশু হারিয়েছে তাদের প্রাণ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ১২:৩৯:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫
৫০৪ বার পড়া হয়েছে

গাজায় শিশুরা

বাবা-মা হারানো শিশুদের সংখ্যা ৩৬ হাজার ছাড়াল, সম্পূর্ণ একা ২ হাজার

আপডেট সময় ১২:৩৯:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫

 

ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বরোচিত হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে প্রতিনিয়ত গভীর হচ্ছে স্বজন হারানোর বেদনা। অধিকাংশ পরিবার তছনছ হয়ে গেছে, আর বিপুল সংখ্যক শিশু হারিয়েছে তাদের নিরাপদ শৈশব। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৩৬ হাজার ৫৬৮ শিশু তাদের বাবা বা মা হারিয়েছে। এর মধ্যে বাবা-মা দুজনকেই হারিয়ে সম্পূর্ণ একা হয়ে পড়েছে ১ হাজার ৯১৮ শিশু।

এই শিশুদের জীবন এখন শূন্যতা ও একাকিত্বে ভরা। তাদের মুখে ফুটে ওঠে ভয়, দুঃখ আর নিঃসঙ্গতার ছাপ। যারা একসময় মা-বাবার স্নেহে বেড়ে উঠছিল, আজ তাদের জীবনযুদ্ধে সঙ্গী কেবলই বেদনার স্মৃতি।

২০২৩ সালের অক্টোবরে শুরু হওয়া এই যুদ্ধ শুধু তাদের শারীরিক ক্ষতিই করেনি, বরং মনোজগতে রেখে গেছে গভীর ক্ষত। গাজার শিক্ষা ব্যবস্থা, একসময় যা ছিল তাদের আশা ও উন্নতির প্রতীক, এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘের রিলিফ এজেন্সি (ইউএনআরডব্লিউএ)-এর তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার শিশু এখন স্কুলে যেতে পারছে না। ইতিমধ্যে ১৪ হাজার ৫০০ শিশু হারিয়েছে তাদের প্রাণ।