০৭:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে আমলাদের দায়িত্ব কমিয়ে আনা হবে: আমীর খসরু শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই, অন্য প্রতীক দিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব হানিফসহ ৪ জনের অভিযোগ গঠন নিয়ে শুনানি আজ পারমাণবিক চালিত আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র সফলভাবে পরীক্ষার ঘোষণা পুতিনের নিজামী-মীর কাসেম-সালাউদ্দিন কাদেরকে মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে: মির্জা ফখরুল ২০২৩ সাল থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধের খরচ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫৯ থেকে ৬৭ বিলিয়ন ডলার। মার্কিন সেনা ও সিআইএ এজেন্টদের বহিষ্কারের চিন্তা কলম্বিয়া প্রেসিডেন্ট পেত্রোর পেন্টাগনের বড় চুক্তি পেল ট্রাম্পের ছেলের ড্রোন কোম্পানি কেন ট্রাম্প-পুতিনের বুদাপেস্ট বৈঠক বাতিল হলো? হুমকিতে বিশ্বব্যাপী পোলিও টিকাদান কর্মসূচি
গাজায় শিশুরা

বাবা-মা হারানো শিশুদের সংখ্যা ৩৬ হাজার ছাড়াল, সম্পূর্ণ একা ২ হাজার

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১২:৩৯:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 70

ছবি সংগৃহীত

 

ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বরোচিত হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে প্রতিনিয়ত গভীর হচ্ছে স্বজন হারানোর বেদনা। অধিকাংশ পরিবার তছনছ হয়ে গেছে, আর বিপুল সংখ্যক শিশু হারিয়েছে তাদের নিরাপদ শৈশব। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৩৬ হাজার ৫৬৮ শিশু তাদের বাবা বা মা হারিয়েছে। এর মধ্যে বাবা-মা দুজনকেই হারিয়ে সম্পূর্ণ একা হয়ে পড়েছে ১ হাজার ৯১৮ শিশু।

এই শিশুদের জীবন এখন শূন্যতা ও একাকিত্বে ভরা। তাদের মুখে ফুটে ওঠে ভয়, দুঃখ আর নিঃসঙ্গতার ছাপ। যারা একসময় মা-বাবার স্নেহে বেড়ে উঠছিল, আজ তাদের জীবনযুদ্ধে সঙ্গী কেবলই বেদনার স্মৃতি।

বিজ্ঞাপন

২০২৩ সালের অক্টোবরে শুরু হওয়া এই যুদ্ধ শুধু তাদের শারীরিক ক্ষতিই করেনি, বরং মনোজগতে রেখে গেছে গভীর ক্ষত। গাজার শিক্ষা ব্যবস্থা, একসময় যা ছিল তাদের আশা ও উন্নতির প্রতীক, এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘের রিলিফ এজেন্সি (ইউএনআরডব্লিউএ)-এর তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার শিশু এখন স্কুলে যেতে পারছে না। ইতিমধ্যে ১৪ হাজার ৫০০ শিশু হারিয়েছে তাদের প্রাণ।

নিউজটি শেয়ার করুন

গাজায় শিশুরা

বাবা-মা হারানো শিশুদের সংখ্যা ৩৬ হাজার ছাড়াল, সম্পূর্ণ একা ২ হাজার

আপডেট সময় ১২:৩৯:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫

 

ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বরোচিত হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে প্রতিনিয়ত গভীর হচ্ছে স্বজন হারানোর বেদনা। অধিকাংশ পরিবার তছনছ হয়ে গেছে, আর বিপুল সংখ্যক শিশু হারিয়েছে তাদের নিরাপদ শৈশব। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৩৬ হাজার ৫৬৮ শিশু তাদের বাবা বা মা হারিয়েছে। এর মধ্যে বাবা-মা দুজনকেই হারিয়ে সম্পূর্ণ একা হয়ে পড়েছে ১ হাজার ৯১৮ শিশু।

এই শিশুদের জীবন এখন শূন্যতা ও একাকিত্বে ভরা। তাদের মুখে ফুটে ওঠে ভয়, দুঃখ আর নিঃসঙ্গতার ছাপ। যারা একসময় মা-বাবার স্নেহে বেড়ে উঠছিল, আজ তাদের জীবনযুদ্ধে সঙ্গী কেবলই বেদনার স্মৃতি।

বিজ্ঞাপন

২০২৩ সালের অক্টোবরে শুরু হওয়া এই যুদ্ধ শুধু তাদের শারীরিক ক্ষতিই করেনি, বরং মনোজগতে রেখে গেছে গভীর ক্ষত। গাজার শিক্ষা ব্যবস্থা, একসময় যা ছিল তাদের আশা ও উন্নতির প্রতীক, এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘের রিলিফ এজেন্সি (ইউএনআরডব্লিউএ)-এর তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার শিশু এখন স্কুলে যেতে পারছে না। ইতিমধ্যে ১৪ হাজার ৫০০ শিশু হারিয়েছে তাদের প্রাণ।