ঢাকা ০৭:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
আন্তর্জাতিক

ফেব্রুয়ারিতেই চীনের পণ্যে শুল্ক আরোপের পরিকল্পনায় ডোনাল্ড ট্রাম্প  

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১২:০৬:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 67

ছবি সংগৃহীত

 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ নেওয়ার পর চীনা পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপের বিষয়ে ভাবছেন। ফেব্রুয়ারির শুরু থেকেই চীনা পণ্য আমদানিতে ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা তার।

বিবিসি জানিয়েছে, ট্রাম্পের এই ঘোষণার পর চীনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা বাণিজ্য উত্তেজনার ক্ষেত্রে “উইন-উইন” সমাধান চায় এবং আমদানি-রপ্তানি প্রসারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ট্রাম্প আরও জানান, মেক্সিকো ও কানাডা থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ওপরও ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে। তবে চীনের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের শর্ত হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন, দেশটি থেকে সিনথেটিক মাদক ফেন্টানিল পাচার বন্ধ করতে হবে।

উল্লেখ্য, ফেন্টানিল সেবনের কারণে গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৭৫ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনও চীনের কাছে এই মাদক ও এর উপাদান উৎপাদন বন্ধের আহ্বান জানিয়েছিল। চীন-মার্কিন বাণিজ্য সম্পর্কের এই উত্তেজনা দুই দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আন্তর্জাতিক

ফেব্রুয়ারিতেই চীনের পণ্যে শুল্ক আরোপের পরিকল্পনায় ডোনাল্ড ট্রাম্প  

আপডেট সময় ১২:০৬:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫

 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ নেওয়ার পর চীনা পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপের বিষয়ে ভাবছেন। ফেব্রুয়ারির শুরু থেকেই চীনা পণ্য আমদানিতে ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা তার।

বিবিসি জানিয়েছে, ট্রাম্পের এই ঘোষণার পর চীনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা বাণিজ্য উত্তেজনার ক্ষেত্রে “উইন-উইন” সমাধান চায় এবং আমদানি-রপ্তানি প্রসারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ট্রাম্প আরও জানান, মেক্সিকো ও কানাডা থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ওপরও ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে। তবে চীনের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের শর্ত হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন, দেশটি থেকে সিনথেটিক মাদক ফেন্টানিল পাচার বন্ধ করতে হবে।

উল্লেখ্য, ফেন্টানিল সেবনের কারণে গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৭৫ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসনও চীনের কাছে এই মাদক ও এর উপাদান উৎপাদন বন্ধের আহ্বান জানিয়েছিল। চীন-মার্কিন বাণিজ্য সম্পর্কের এই উত্তেজনা দুই দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।