১০:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১০:৩৭:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / 14

ছবি সংগৃহীত

 

জাতীয় দলের জার্সিতে উজ্জ্বল মুহূর্ত কাটানোর পর ক্লাব ফুটবলে ভিন্ন অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হলেন লিওনেল মেসি। পেনাল্টি মিসের দিনে তার দল ইন্টার মায়ামিও ভরাডুবি করেছে। ইদান তোকলোমাতির দুর্দান্ত হ্যাটট্রিকে শার্লট এফসির কাছে ৩-০ ব্যবধানে হেরেছে মায়ামি।

রবিবার ভোরে ব্যাংক অব আমেরিকা স্টেডিয়ামে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়। বল দখলে (৫৯ শতাংশ) এগিয়ে থাকলেও শার্লটের সঙ্গে সমানতালে লড়েছিল মায়ামি। উভয় দলই ১০টি করে শট নেয়, যার মধ্যে লক্ষ্যে ছিল ৪টি করে। তবে গোলের দেখা পায় কেবল স্বাগতিকরা। ক্যারিয়ারের প্রথম হ্যাটট্রিকের পাশাপাশি তোকলোমাতি এমএলএস ইতিহাসে ১৯৯৮ সালের পর প্রথম ২১ বা তার কম বয়সী খেলোয়াড় হিসেবে টানা সাত ম্যাচে গোলে অবদান রাখলেন।

ম্যাচের শুরুতেই গোলের সুযোগ পেয়েছিল ইন্টার মায়ামি। ষষ্ঠ মিনিটে জর্দি আলবার জোরালো শট দারুণভাবে ঠেকান শার্লট গোলরক্ষক ক্রিস্টিয়ান কাহলিনা। এরপর ৩২ মিনিটে পাওয়া পেনাল্টিতে মেসি পানেনকা শট নিতে গিয়ে ব্যর্থ হন। কাহলিনা তার কৌশল বুঝে শট ঠেকিয়ে দেন।

দুই মিনিট পরেই কাউন্টার অ্যাটাক থেকে প্রথম গোল করেন ইসরায়েলি স্ট্রাইকার তোকলোমাতি। বিরতির পর দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই উইলফ্রাইড জাহার পাস থেকে আবারও জালে বল জড়ান তিনি। ম্যাচের শেষ দিকে জাহার কল্যাণে পাওয়া পেনাল্টি থেকেও গোল করে পূর্ণ করেন হ্যাটট্রিক। ফলে ৩-০ ব্যবধানে শার্লটের জয় নিশ্চিত হয়।

লুইস সুয়ারেজের নিষেধাজ্ঞার কারণে তাকে ছাড়াই খেলতে হয় মায়ামিকে। সর্বশেষ চার ম্যাচে তারা তিনটিতে জয়হীন রইল। বিপরীতে শার্লট নিজেদের ইতিহাসে রেকর্ড নবম টানা জয় তুলে নিল।

নিউজটি শেয়ার করুন

মেসির পেনাল্টি মিসের দিনে বড় হার মায়ামির

আপডেট সময় ১০:৩৭:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

জাতীয় দলের জার্সিতে উজ্জ্বল মুহূর্ত কাটানোর পর ক্লাব ফুটবলে ভিন্ন অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হলেন লিওনেল মেসি। পেনাল্টি মিসের দিনে তার দল ইন্টার মায়ামিও ভরাডুবি করেছে। ইদান তোকলোমাতির দুর্দান্ত হ্যাটট্রিকে শার্লট এফসির কাছে ৩-০ ব্যবধানে হেরেছে মায়ামি।

রবিবার ভোরে ব্যাংক অব আমেরিকা স্টেডিয়ামে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়। বল দখলে (৫৯ শতাংশ) এগিয়ে থাকলেও শার্লটের সঙ্গে সমানতালে লড়েছিল মায়ামি। উভয় দলই ১০টি করে শট নেয়, যার মধ্যে লক্ষ্যে ছিল ৪টি করে। তবে গোলের দেখা পায় কেবল স্বাগতিকরা। ক্যারিয়ারের প্রথম হ্যাটট্রিকের পাশাপাশি তোকলোমাতি এমএলএস ইতিহাসে ১৯৯৮ সালের পর প্রথম ২১ বা তার কম বয়সী খেলোয়াড় হিসেবে টানা সাত ম্যাচে গোলে অবদান রাখলেন।

ম্যাচের শুরুতেই গোলের সুযোগ পেয়েছিল ইন্টার মায়ামি। ষষ্ঠ মিনিটে জর্দি আলবার জোরালো শট দারুণভাবে ঠেকান শার্লট গোলরক্ষক ক্রিস্টিয়ান কাহলিনা। এরপর ৩২ মিনিটে পাওয়া পেনাল্টিতে মেসি পানেনকা শট নিতে গিয়ে ব্যর্থ হন। কাহলিনা তার কৌশল বুঝে শট ঠেকিয়ে দেন।

দুই মিনিট পরেই কাউন্টার অ্যাটাক থেকে প্রথম গোল করেন ইসরায়েলি স্ট্রাইকার তোকলোমাতি। বিরতির পর দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই উইলফ্রাইড জাহার পাস থেকে আবারও জালে বল জড়ান তিনি। ম্যাচের শেষ দিকে জাহার কল্যাণে পাওয়া পেনাল্টি থেকেও গোল করে পূর্ণ করেন হ্যাটট্রিক। ফলে ৩-০ ব্যবধানে শার্লটের জয় নিশ্চিত হয়।

লুইস সুয়ারেজের নিষেধাজ্ঞার কারণে তাকে ছাড়াই খেলতে হয় মায়ামিকে। সর্বশেষ চার ম্যাচে তারা তিনটিতে জয়হীন রইল। বিপরীতে শার্লট নিজেদের ইতিহাসে রেকর্ড নবম টানা জয় তুলে নিল।