ঢাকা ১২:২৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৬ অগাস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ব্রিটেন পরিকল্পিতভাবে সামুদ্রিক দুর্ঘটনা ঘটাতে চায়: দাবি রুশ গোয়েন্দা সংস্থার জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন প্রধান উপদেষ্টা, শহীদদের ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের বর্ষপূর্তিতে তিনদিনব্যাপী আয়োজন ছাত্রশিবিরের খাগড়াছড়িতে কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ১ ৫ আগস্ট ইতিহাস কথা বলে জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগই হবে আগামীর বাংলাদেশ রুপরেখা : ড. ইউনূস ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ পাঠ অনুষ্ঠানে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের অংশগ্রহণ কাপ্তাই বাঁধের ১৬টি জলকপাট খুলবে মঙ্গলবার, বন্দর কর্তৃপক্ষের সতর্কবার্তা ৩৬ জুলাই স্মরণে টেলিটকের বিশেষ অফার সাজিদ হত্যার ইস্যুতে পরিবারের মামলা

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য আয়োজন ‘৩৬ জুলাই’

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৮:৪৭:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ অগাস্ট ২০২৫
  • / 18

ছবি সংগৃহীত

 

এক বছর পর আবার ফিরে এসেছে ‘৩৬ জুলাই’ (৫ আগস্ট)। আগামী মঙ্গলবার ঐতিহাসিক ৫ আগস্ট (৩৬ জুলাই) ঘোষিত হতে যাচ্ছে জাতির আকাঙ্ক্ষিত “জুলাই ঘোষণাপত্র”।

জুলাই ঘোষণাপত্র ঘোষণা উপলক্ষে ৩৬ জুলাই ফ্যাসিস্টের পলায়ন উদযাপনসহ মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে থাকছে দিনব্যাপী আয়োজন। এখানে পরিবেশন করা হবে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সাড়া জাগানো সব গান।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বেলা ১১টায় টং এর গানের মধ্যদিয়ে শুরু হবে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালা। ১১টা ২০ মিনিটে গাইবে সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠী, ১১টা ৪০ মিনিটে কলরব শিল্পীগোষ্ঠী। ১২টা ০৫ মিনিটে নাহিদ এবং ১২টা ৩০ মিনিটে থাকছে তাশফির পরিবেশনা।

এরপর জোহরের আজান ও নামাজের বিরতি। বিরতির পর ১টা ১০ মিনিটে চিটাগাং হিপহপ হুড, ১টা ৩০ মিনিটে সেজান এবং দুপুর ২টায় গাইবে শূণ্য।

২টা ২৫ মিনিটে থাকছে ফ্যাসিস্টের পলায়ন উদ্‌যাপন। দুপুর ২টা ৪০ মিনিটে সায়ান, বিকেল ৩টায় ইথুন বাবু ও মৌসুমী, ৩টা ৩০ মিনিটে সোলস এবং বিকেল ৪টায় গাইবে ওয়ারফেজ।

বিকেল ৫টায় পাঠ করা হবে ঐতিহাসিক জুলাই ঘোষণাপত্র। এরপর সাড়ে ৫টায় থাকছে বেসিক গিটার লারনিং স্কুল, ৫টা ৫০ মিনিটে এফ মাইনর এবং ৬টা ১৫ মিনিটে থাকবে পারশা’র পরিবেশনা।

মাগরিবের নামাজের বিরতির পর সন্ধ্যা ৭টায় থাকবে এলিটা করিমের পরিবেশনা।

সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় থাকবে স্পেশাল ড্রোন শো ‘ডু ইউ মিস মি’। সবশেষ রাত আটটায় থাকবে আর্টসেলের পরিবেশনা।

সবাইকে পরিবার-পরিজন নিয়ে ‘৩৬ জুলাই’ উদযাপনে আসার আহ্বান জানানো হয়েছে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।

৩৬ জুলাই (৫ আগস্ট), ২০২৪ সালের এই দিনে পৃথিবী দেখেছিলো এক অভাবনীয় গণ-অভ্যুত্থান। যার ফলে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গিয়েছিলো ফ‍্যাসিস্ট শেখ হাসিনা।

বহু শহীদের রক্ত এবং যোদ্ধাদের ত্যাগের পথ ধরে পুরো বাংলাদেশ এক হয়েছিলো। পথে পথে ছিলো উল্লাসমুখর জনতার জোয়ার। বাংলাদেশের বহু রাস্তায় আবেগাপ্লুত মানুষ সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছিলেন।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে দিনব্যাপী বর্ণাঢ্য আয়োজন ‘৩৬ জুলাই’

আপডেট সময় ০৮:৪৭:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ অগাস্ট ২০২৫

 

এক বছর পর আবার ফিরে এসেছে ‘৩৬ জুলাই’ (৫ আগস্ট)। আগামী মঙ্গলবার ঐতিহাসিক ৫ আগস্ট (৩৬ জুলাই) ঘোষিত হতে যাচ্ছে জাতির আকাঙ্ক্ষিত “জুলাই ঘোষণাপত্র”।

জুলাই ঘোষণাপত্র ঘোষণা উপলক্ষে ৩৬ জুলাই ফ্যাসিস্টের পলায়ন উদযাপনসহ মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে থাকছে দিনব্যাপী আয়োজন। এখানে পরিবেশন করা হবে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সাড়া জাগানো সব গান।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বেলা ১১টায় টং এর গানের মধ্যদিয়ে শুরু হবে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালা। ১১টা ২০ মিনিটে গাইবে সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠী, ১১টা ৪০ মিনিটে কলরব শিল্পীগোষ্ঠী। ১২টা ০৫ মিনিটে নাহিদ এবং ১২টা ৩০ মিনিটে থাকছে তাশফির পরিবেশনা।

এরপর জোহরের আজান ও নামাজের বিরতি। বিরতির পর ১টা ১০ মিনিটে চিটাগাং হিপহপ হুড, ১টা ৩০ মিনিটে সেজান এবং দুপুর ২টায় গাইবে শূণ্য।

২টা ২৫ মিনিটে থাকছে ফ্যাসিস্টের পলায়ন উদ্‌যাপন। দুপুর ২টা ৪০ মিনিটে সায়ান, বিকেল ৩টায় ইথুন বাবু ও মৌসুমী, ৩টা ৩০ মিনিটে সোলস এবং বিকেল ৪টায় গাইবে ওয়ারফেজ।

বিকেল ৫টায় পাঠ করা হবে ঐতিহাসিক জুলাই ঘোষণাপত্র। এরপর সাড়ে ৫টায় থাকছে বেসিক গিটার লারনিং স্কুল, ৫টা ৫০ মিনিটে এফ মাইনর এবং ৬টা ১৫ মিনিটে থাকবে পারশা’র পরিবেশনা।

মাগরিবের নামাজের বিরতির পর সন্ধ্যা ৭টায় থাকবে এলিটা করিমের পরিবেশনা।

সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় থাকবে স্পেশাল ড্রোন শো ‘ডু ইউ মিস মি’। সবশেষ রাত আটটায় থাকবে আর্টসেলের পরিবেশনা।

সবাইকে পরিবার-পরিজন নিয়ে ‘৩৬ জুলাই’ উদযাপনে আসার আহ্বান জানানো হয়েছে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।

৩৬ জুলাই (৫ আগস্ট), ২০২৪ সালের এই দিনে পৃথিবী দেখেছিলো এক অভাবনীয় গণ-অভ্যুত্থান। যার ফলে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গিয়েছিলো ফ‍্যাসিস্ট শেখ হাসিনা।

বহু শহীদের রক্ত এবং যোদ্ধাদের ত্যাগের পথ ধরে পুরো বাংলাদেশ এক হয়েছিলো। পথে পথে ছিলো উল্লাসমুখর জনতার জোয়ার। বাংলাদেশের বহু রাস্তায় আবেগাপ্লুত মানুষ সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছিলেন।